
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নিরাপত্তাহীন পারমাণবিক কেন্দ্রে ফুয়েল লোড বিপজ্জনক

১৭ বিয়ে করা সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত

ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বৈঠকে খুলবে কি বাণিজ্য চুক্তির জট

এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি

যে কারণে আগাম অবসর চেয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শনে ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

নারায়ণগঞ্জে ফ্ল্যাটে স্বামী-স্ত্রী ও চার বছরের শিশুর লাশ
আঞ্চলিক সহযোগিতার প্রধান চালিকাশক্তি হতে পারে ভারত-বাংলাদেশ

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ভৌগোলিক নৈকট্য, অর্থনৈতিক সক্ষমতা ও ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা কাজে লাগিয়ে ভারত ও বাংলাদেশ আঞ্চলিক সহযোগিতার প্রধান চালিকাশক্তি হয়ে উঠতে পারে।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রতিরক্ষা কলেজে (এনডিসি) এ বছরের কোর্সে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন। মঙ্গলবার ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ভারতের পররাষ্ট্রনীতি, উন্নয়ন কৌশল এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের দীর্ঘমেয়াদি ভিশন তুলে ধরে প্রণয় ভার্মা বলেন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার, বৈশ্বিক শাসন কাঠামোর সংস্কার, গ্লোবাল সাউথের স্বার্থ রক্ষা এবং টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ভারতের বৈশ্বিক সম্পৃক্ততা দিন দিন বাড়ছে।
তিনি জানান, ভারতের পররাষ্ট্রনীতির অগ্রাধিকারের মধ্যে বাংলাদেশ বিশেষ গুরুত্ব পায়। ‘প্রতিবেশী প্রথম নীতি’, ‘অ্যাক্ট
ইস্ট পলিসি’, ‘মহাসাগর নীতি’ এবং ভারতের ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশনের মধ্যদিয়ে এ সম্পর্কের দিকনির্দেশনা প্রতিফলিত হয়। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, দুই গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতি হিসেবে ভারত ও বাংলাদেশ বিমসটেক কাঠামোর আওতায় আঞ্চলিক একীভূতকরণের মূল চালিকাশক্তি। ঢাকায় যার সদরদপ্তর রয়েছে এবং যা দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রবৃদ্ধি একত্রিত করতে কাজ করছে। প্রণয় ভার্মা জোর দিয়ে বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সংবেদনশীলতার ভিত্তিতে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে আরও স্থিতিশীল, ইতিবাচক ও পারস্পরিকভাবে উপকারী করতে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ। এই অংশীদারত্বে দুই দেশের জনগণই হবে প্রধান অংশীদার।
ইস্ট পলিসি’, ‘মহাসাগর নীতি’ এবং ভারতের ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশনের মধ্যদিয়ে এ সম্পর্কের দিকনির্দেশনা প্রতিফলিত হয়। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, দুই গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতি হিসেবে ভারত ও বাংলাদেশ বিমসটেক কাঠামোর আওতায় আঞ্চলিক একীভূতকরণের মূল চালিকাশক্তি। ঢাকায় যার সদরদপ্তর রয়েছে এবং যা দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রবৃদ্ধি একত্রিত করতে কাজ করছে। প্রণয় ভার্মা জোর দিয়ে বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সংবেদনশীলতার ভিত্তিতে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে আরও স্থিতিশীল, ইতিবাচক ও পারস্পরিকভাবে উপকারী করতে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ। এই অংশীদারত্বে দুই দেশের জনগণই হবে প্রধান অংশীদার।