
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শেখ হাসিনার ১৬ বছরের তিলে তিলে গড়ে উঠা শেয়ার বাজারের ২৫% এক বছরে ধ্বংস করেছে ইউনূস

“একদল ভিলেন” এর শাসনের চেয়ে একজন “এক নায়ক” এর শাসনই শ্রেয়

অবরুদ্ধ বাংলাদেশ

বিএসসি বনাম ডিপ্লোমা তর্ক

আওয়ামী লীগ কি খেলায় ফেরার মত যথাযথ পদক্ষেপ নিচ্ছে?

রাজনীতিবিদশূন্য রাজনীতি এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ – পর্ব ১

জুলাই সনদ ও সংস্কার মানে সন্ত্রাস, হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাটের রাম রাজত্ব।
মন্ত্রীদের জন্য ৬০ পাজেরো কিনছে সরকার: বিশ্লেষক ও বিশেষজ্ঞদের চোখে ‘লুটপাটের উৎসব’

অর্থ মন্ত্রণালয় আসন্ন সরকারের মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি পাজেরো জিপ কেনার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। ব্যয় ধরা হয়েছে ১,০১ কোটি টাকারও বেশি (প্রায় ১.০১৬ বিলিয়ন টাকা)। বিশ্লেষক ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি সরাসরি জনগণের টাকায় লুটপাট ছাড়া আর কিছু নয়।
সম্প্রতি এক টেলিভিশন টকশোতে সাংবাদিক মাসুদ কামাল মন্তব্য করেন, “বিদায়ী সরকার এসব গাড়ি নিয়ে যায়নি। কিন্তু গাড়ি কিনলেই কমিশন পাওয়া যায়। তাই হুড়োহুড়ি করে কেনা হচ্ছে। নতুন মন্ত্রীরা আদৌ এসব গাড়ি নেবেন কি না—তা তাদের ওপর ছেড়ে দেওয়া যেত।”
এমন সিদ্ধান্তে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন ক্ষমতাসীন কিংস পার্টি এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনুবা জাবিন। তিনি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, “মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি পাজেরো কেনার ১.০১ বিলিয়ন টাকার প্রস্তাব
অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমোদন করেছে। এতে স্পষ্ট বোঝা যায়—অর্থ উপদেষ্টা কতটা ‘কেয়ারিং’ এবং কৃতজ্ঞ তার বন্ধুদের কাছে। যেন মন্ত্রী হতেই নতুন গাড়িতে ওঠার সুযোগ নিশ্চিত করা হলো।” প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, মিতসুবিশি পাজেরো QX-2427cc মডেল কেনা হচ্ছে, প্রতিটি গাড়ির দাম ১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ির খরচ ধরা হয়েছে ১,০১৬ কোটি টাকা। এছাড়া আসন্ন নির্বাচন পরিচালনায় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য আরও ১৯৫টি পাজেরো কেনা হবে। মোট ২৮০টি গাড়ির জন্য ব্যয় হবে প্রায় ৪৪৫ কোটি টাকা। ঠিক এমন সময়ে সরকারবিরোধী আস্থা ধসে পড়েছে, যখন দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা চরম অবনতির দিকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সম্ভাব্য
সাইবার হামলার বিষয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছে। তবে অর্থনীতিবিদ ও নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি শুধুই সতর্কতা নয়—বরং রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো থেকে অর্থ পাচারের আড়াল হতে পারে। গোয়েন্দা সূত্র জানাচ্ছে, জুলাই জুড়ে ইউনুস-সমর্থিত বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট চ্যানেলে অস্বাভাবিক অংকের লেনদেন হয়েছে, যা মানি লন্ডারিং আইনের সরাসরি লঙ্ঘন। আন্তর্জাতিক সংযোগ ও দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র রাষ্ট্রের ভাণ্ডার খালি করার পরিকল্পনা করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আইসিটি বিভাগ ৩০ জুলাই এক সরকারি চিঠিতে সম্ভাব্য সাইবার হামলার পূর্বাভাস দেয়। কাগজে কলমে এটি “সাধারণ সতর্কতা” হিসেবে দেখানো হলেও রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে এর পেছনে আরও গভীর চক্রান্ত লুকিয়ে আছে। এখন বড় প্রশ্ন—বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সতর্কবার্তা কি সত্যিই প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ,
নাকি রাষ্ট্রের অর্থ লুটপাটের আড়াল? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই সব আর্থিক লেনদেন ও ডিজিটাল নেটওয়ার্কের পূর্ণাঙ্গ অডিট দরকার। প্রয়োজনে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করে এই চক্রের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এক সেমিনারে বলেন, “সরকারের সময় শেষের পথে। এখন দরকার একটি এক্সিট পলিসি এবং জবাবদিহির প্রমাণ।” তিনি আরও যোগ করেন, “পরবর্তী সরকার কীভাবে এসব পদক্ষেপকে সামলাবে—তা পুরোপুরি নির্ভর করছে আজকের স্বচ্ছতা ও দায়িত্বশীলতার ওপর।” বিশ্লেষক ও বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মুহূর্তে সরকারের এসব কর্মকাণ্ড জাতীয় অর্থনীতিকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতে পারে। সত্য প্রকাশ না পেলে দেশের স্বাধীনতা ও আর্থিক নিরাপত্তা অচিরেই নজিরবিহীন বিপদের মুখে পড়তে পারে।
অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমোদন করেছে। এতে স্পষ্ট বোঝা যায়—অর্থ উপদেষ্টা কতটা ‘কেয়ারিং’ এবং কৃতজ্ঞ তার বন্ধুদের কাছে। যেন মন্ত্রী হতেই নতুন গাড়িতে ওঠার সুযোগ নিশ্চিত করা হলো।” প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, মিতসুবিশি পাজেরো QX-2427cc মডেল কেনা হচ্ছে, প্রতিটি গাড়ির দাম ১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ির খরচ ধরা হয়েছে ১,০১৬ কোটি টাকা। এছাড়া আসন্ন নির্বাচন পরিচালনায় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য আরও ১৯৫টি পাজেরো কেনা হবে। মোট ২৮০টি গাড়ির জন্য ব্যয় হবে প্রায় ৪৪৫ কোটি টাকা। ঠিক এমন সময়ে সরকারবিরোধী আস্থা ধসে পড়েছে, যখন দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা চরম অবনতির দিকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সম্ভাব্য
সাইবার হামলার বিষয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছে। তবে অর্থনীতিবিদ ও নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি শুধুই সতর্কতা নয়—বরং রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো থেকে অর্থ পাচারের আড়াল হতে পারে। গোয়েন্দা সূত্র জানাচ্ছে, জুলাই জুড়ে ইউনুস-সমর্থিত বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট চ্যানেলে অস্বাভাবিক অংকের লেনদেন হয়েছে, যা মানি লন্ডারিং আইনের সরাসরি লঙ্ঘন। আন্তর্জাতিক সংযোগ ও দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র রাষ্ট্রের ভাণ্ডার খালি করার পরিকল্পনা করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আইসিটি বিভাগ ৩০ জুলাই এক সরকারি চিঠিতে সম্ভাব্য সাইবার হামলার পূর্বাভাস দেয়। কাগজে কলমে এটি “সাধারণ সতর্কতা” হিসেবে দেখানো হলেও রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে এর পেছনে আরও গভীর চক্রান্ত লুকিয়ে আছে। এখন বড় প্রশ্ন—বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সতর্কবার্তা কি সত্যিই প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ,
নাকি রাষ্ট্রের অর্থ লুটপাটের আড়াল? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই সব আর্থিক লেনদেন ও ডিজিটাল নেটওয়ার্কের পূর্ণাঙ্গ অডিট দরকার। প্রয়োজনে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করে এই চক্রের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এক সেমিনারে বলেন, “সরকারের সময় শেষের পথে। এখন দরকার একটি এক্সিট পলিসি এবং জবাবদিহির প্রমাণ।” তিনি আরও যোগ করেন, “পরবর্তী সরকার কীভাবে এসব পদক্ষেপকে সামলাবে—তা পুরোপুরি নির্ভর করছে আজকের স্বচ্ছতা ও দায়িত্বশীলতার ওপর।” বিশ্লেষক ও বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মুহূর্তে সরকারের এসব কর্মকাণ্ড জাতীয় অর্থনীতিকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতে পারে। সত্য প্রকাশ না পেলে দেশের স্বাধীনতা ও আর্থিক নিরাপত্তা অচিরেই নজিরবিহীন বিপদের মুখে পড়তে পারে।