ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বছরের সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
পদত্যাগ করে নির্বাচনের ঘোষণা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানের
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা অপরাধের দায়মুক্তির অবসান চায় ১৩ দেশ
আজ সংবিধান দিবসঃ বাংলাদেশের সংবিধানের পটভূমি
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক চীনের দিকে ঝোঁকার কারণে উদ্বেগ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের
স্ট্রং ভল্টে সোনা-হীরা থাকলেও চুরি শুধু অস্ত্র, বাড়ছে শাহজালাল আগুনের রহস্য
ড. ইউনুসের পতনের ডাক যুবলীগের, ১৩ নভেম্বর ঢাকায় লকডাউন ঘোষণা
বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের নিয়োগের চুক্তি বাতিল
আপত্তিকর ভিডিও সামনে আসার পর আলোচনায় থাকা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান এএফএম শাহীনুল ইসলামের নিয়োগের চুক্তি বাতিল করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ মঙ্গলবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে।
তাকে আর্থিক খাতের গোয়েন্দা বিভাগ হিসেবে পরিচিত বিএফআইইউ থেকে বাদ দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আজিমুদ্দিন বিশ্বাস।
উপসচিব আফছানা বিলকিস স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘এএফএম শাহীনুল ইসলামের সাথে সরকারের সম্পাদিত চুক্তিপত্রের অনুচ্ছেদ-৭ অনুযায়ী বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইনটেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান কর্মকর্তা পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অবশিষ্ট মেয়াদ বাতিল করা হলো।’
এর আগে তার বিরুদ্ধে ওঠা ভিডিও কেলেঙ্কারি ও অবৈধ লেনদেনের অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়ে বহিস্কারের সুপারিশ করা হয়েছিল।
কিন্তু নির্ধারিত সময় পার হলেও পদক্ষেপ না নেওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়। তদন্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, বিতর্কিত ব্যবসায়ী খন্দকার এনায়েত উল্লাহর ফ্রিজ করা অ্যাকাউন্ট থেকে ১৯ কোটি টাকা উত্তোলনের সুযোগ দেন শাহীনুল ইসলাম। এছাড়া তার নিজস্ব ও স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবেও অস্বাভাবিক নগদ জমার প্রমাণ মেলে। আপত্তিকর ভিডিওর ফরেনসিক পরীক্ষাতেও এর সত্যতা নিশ্চিত হয়। গত ১৮ আগস্ট ভিডিওগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরে উত্তেজনা দেখা দেয়। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতিবাদের মুখে তিনি অফিস ছাড়তে বাধ্য হন এবং তদন্ত চলাকালে ছুটিতে পাঠানো হয়। দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন শেষে অবশেষে নিয়োগ বাতিলের মাধ্যমে অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটল।
কিন্তু নির্ধারিত সময় পার হলেও পদক্ষেপ না নেওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়। তদন্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, বিতর্কিত ব্যবসায়ী খন্দকার এনায়েত উল্লাহর ফ্রিজ করা অ্যাকাউন্ট থেকে ১৯ কোটি টাকা উত্তোলনের সুযোগ দেন শাহীনুল ইসলাম। এছাড়া তার নিজস্ব ও স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবেও অস্বাভাবিক নগদ জমার প্রমাণ মেলে। আপত্তিকর ভিডিওর ফরেনসিক পরীক্ষাতেও এর সত্যতা নিশ্চিত হয়। গত ১৮ আগস্ট ভিডিওগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরে উত্তেজনা দেখা দেয়। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতিবাদের মুখে তিনি অফিস ছাড়তে বাধ্য হন এবং তদন্ত চলাকালে ছুটিতে পাঠানো হয়। দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন শেষে অবশেষে নিয়োগ বাতিলের মাধ্যমে অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটল।



