
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নীতা আম্বানির ১৩৮ কোটি টাকার বিলাসবহুল গাড়ি

চীনে ‘কুৎসিত পণ্যের’ প্রদর্শনী, তরুণদের ভিড়

২৩ বছর ধরে কারাগারে ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’

ধর্মঘটে বাতিল এয়ার কানাডার ৬’শর বেশি ফ্লাইট

চীনে অবৈধ সরবরাহ ঠেকাতে চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পর ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা চালাল রাশিয়া

কেন আফগানিস্তানেই নজর চীন, ভারত ও পাকিস্তানের?
পুতিনকে ট্রাম্পপত্নীর গোপন চিঠি, কী আছে এতে?

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন। শুক্রবার আলাস্কার আঙ্কোরেজে শীর্ষ বৈঠকের সময় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি পুতিনের হাতে সেটি তুলে দেন। ব্যক্তিগত এই চিঠিতে কী লিখেছেন মেলানিয়া তা নিয়ে চলছে আলোচনা।
জানা গেছে, মূলত ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে শিশুদের দুর্দশার কথা তুলে ধরে ওই চিঠি লেখেন মেলানিয়া। চিঠির মাধ্যমে তিনি যুদ্ধের ভয়াবহতা ও নিজের উদ্বেগের বিষয়ে পুতিনের মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করেন।
হোয়াইট হাউসের দুই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মূলত ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে শিশুদের দুর্দশার বিষয়েই লিখেছেন মেলানিয়া। স্বামীর সফরে সরাসরি অংশ না নিলেও স্লোভেনিয়ায় জন্ম নেওয়া সাবেক ফার্স্ট লেডি নিজের উদ্বেগ ব্যক্ত করে ওই চিঠি পাঠান।
এতে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে রুশ বাহিনীর হাতে ইউক্রেনীয় শিশুদের অপহরণের অভিযোগ। ইউক্রেন সরকারের দাবি, রাশিয়ার সেনারা হাজার হাজার ইউক্রেনীয় শিশুকে পরিবার বা অভিভাবকের অনুমতি ছাড়াই তুলে নিয়ে গেছে, যাদের অনেককে রাশিয়া কিংবা দখলকৃত এলাকায় পাঠানো হয়েছে। কিয়েভ মনে করছে, এটি শুধু যুদ্ধাপরাধই নয়, জাতিসংঘ সনদে উল্লিখিত ‘গণহত্যা’ বা জেনোসাইডের সঙ্গেও এর যোগসূত্র রয়েছে। মস্কো অবশ্য এসব অভিযোগ অস্বীকার করছে। তাদের যুক্তি, যুদ্ধক্ষেত্র থেকে বিপন্ন শিশুদের শুধু নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে জাতিসংঘ বলছে, ২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার রুশ হামলার পর লাখ লাখ শিশু মানবিক সংকটে পড়েছে। তাদের মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে, অনেকেই পরিবার হারিয়েছে। শুক্রবার আলাস্কার একটি মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ট্রাম্প
ও পুতিন প্রায় তিন ঘণ্টা বৈঠক করেন। আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল ইউক্রেন যুদ্ধ। তবে বৈঠকের শেষে কোনো যুদ্ধবিরতি বা রাজনৈতিক সমাধান ঘোষিত হয়নি। এই পরিস্থিতিতে মেলানিয়ার লেখা চিঠি ঘটনাটিকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, মেলানিয়ার এই পদক্ষেপ নিছক আবেগপ্রবণ উদ্যোগ নয়। এটি এক ধরনের প্রতীকী বার্তা—যুদ্ধের মধ্যে নিরীহ শিশুদের দুর্দশা আন্তর্জাতিক মহলে আরও জোরালোভাবে তুলে ধরার চেষ্টা। রাজনৈতিক পরিসরে সরাসরি প্রভাব না ফেললেও মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি রাশিয়ার ওপর নৈতিক চাপ তৈরি করতে পারে।
এতে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে রুশ বাহিনীর হাতে ইউক্রেনীয় শিশুদের অপহরণের অভিযোগ। ইউক্রেন সরকারের দাবি, রাশিয়ার সেনারা হাজার হাজার ইউক্রেনীয় শিশুকে পরিবার বা অভিভাবকের অনুমতি ছাড়াই তুলে নিয়ে গেছে, যাদের অনেককে রাশিয়া কিংবা দখলকৃত এলাকায় পাঠানো হয়েছে। কিয়েভ মনে করছে, এটি শুধু যুদ্ধাপরাধই নয়, জাতিসংঘ সনদে উল্লিখিত ‘গণহত্যা’ বা জেনোসাইডের সঙ্গেও এর যোগসূত্র রয়েছে। মস্কো অবশ্য এসব অভিযোগ অস্বীকার করছে। তাদের যুক্তি, যুদ্ধক্ষেত্র থেকে বিপন্ন শিশুদের শুধু নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে জাতিসংঘ বলছে, ২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার রুশ হামলার পর লাখ লাখ শিশু মানবিক সংকটে পড়েছে। তাদের মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে, অনেকেই পরিবার হারিয়েছে। শুক্রবার আলাস্কার একটি মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ট্রাম্প
ও পুতিন প্রায় তিন ঘণ্টা বৈঠক করেন। আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল ইউক্রেন যুদ্ধ। তবে বৈঠকের শেষে কোনো যুদ্ধবিরতি বা রাজনৈতিক সমাধান ঘোষিত হয়নি। এই পরিস্থিতিতে মেলানিয়ার লেখা চিঠি ঘটনাটিকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, মেলানিয়ার এই পদক্ষেপ নিছক আবেগপ্রবণ উদ্যোগ নয়। এটি এক ধরনের প্রতীকী বার্তা—যুদ্ধের মধ্যে নিরীহ শিশুদের দুর্দশা আন্তর্জাতিক মহলে আরও জোরালোভাবে তুলে ধরার চেষ্টা। রাজনৈতিক পরিসরে সরাসরি প্রভাব না ফেললেও মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি রাশিয়ার ওপর নৈতিক চাপ তৈরি করতে পারে।