গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীর বর্বরতা – ৭১ সালের পাকিস্তানি সেনা বর্বরতাকে হার মানায়। – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৩১ জুলাই, ২০২৫
     ৭:০৯ পূর্বাহ্ণ

গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীর বর্বরতা – ৭১ সালের পাকিস্তানি সেনা বর্বরতাকে হার মানায়।

সামছুদ্দীন আজাদ, সহ-সভাপতি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ।

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৩১ জুলাই, ২০২৫ | ৭:০৯ 122 ভিউ
পানিতে আগুন লাগানো কঠিন, প্রবাহিত নদীকে বিপরীত স্রোতে নেয়া তো আরো কঠিন, কিন্তু কোনটাই এত কঠিন নয়, বিভ্রান্ত জাতিকে সঠিক পথে ফেরানো যতটা কঠিন- আল্লামা ইকবাল। লেখার শুরুতে পাকিস্তানি কবি আল্লামা ইকবালের বিখ্যাত উক্তিটি স্মরণ করিয়ে দিয়েই বাকি লেখাটা শুরু করতে চাই। কবি যথাযথই বলেছেন - পানিতে আগুন দেয়া একটি কঠিন কাজ, ঠিক তেমনি প্রবাহমান নদীকে স্রোতের উল্টোদিকে নেয়া আরো অনেক কঠিন ও দুঃসাধ্য, তবে তিনি শেষে এসে বলেছেন - কোনটাই এত কঠিন নয় একটি বিভ্রান্ত পথভ্রষ্ট জাতিকে সঠিক পথে ফেরানো যতটা কঠিন। তার এই বিখ্যাত উক্তি আজকের বাংলাদেশের বেলায় শতভাগ প্রযোজ্য। বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি স্বাধীন হয়েছে বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনাকে সুপ্রতিষ্ঠিত

করে - গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও বাঙালি জাতীয়তাবাদকে প্রতিষ্ঠিত করে ১৯৭২ সালের সংবিধানকে সমুন্নত রাখার প্রত্যয়। দীর্ঘ ২৪ বছরের শাসন শোষণ নির্যাতন বঞ্চনা আর গঞ্জনাকে রুখে দিয়ে - বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের তর্জনীর নির্দেশে সাড়ে সাত কোটি বাঙালি সেদিন স্রোতের বিপরীতে যুদ্ধ করে পাকিস্তানি বর্বর নিষ্ঠুর সেনাবাহিনীকে আত্মসমর্পণ করিয়ে, নিজেরা ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন বিলিয়ে এ স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে। আজ স্বাধীনতার ৫৫ বছর পর আমার অর্জিত স্বাধীনতাকে বিলীন করে দিতে ইঙ্গ মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী শক্তি আর পাকিস্তানের পরাজিত শত্রুরা ভাড়া করেছে বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূস কে - এদেশকে পুনরায় পাকিস্তান বানানোর প্রক্রিয়ায় হাঁটতে অথবা এদেশকে জঙ্গিবাদী - মৌলবাদী তালেবানি রাষ্ট্র বানাতে।

আর সেটা করতে গেলে প্রয়োজন বিভ্রান্ত পথভ্রষ্ট চরিত্রহীন উন্মাদ - মৌলবাদী - ধর্মান্ধ অসভ্য বর্বর চরিত্রের কিছু মানুষের - সেই মানুষগুলো জোগাড় করেছেন ড. ইউনূস আর অর্থ দিয়েছেন বাইডেন প্রশাসন। ইঙ্গ মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের অর্থ আর সহযোগিতা পেয়ে তারা নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে - বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী শক্তিকে ধ্বংস করে দিতে সহজে নিজেদের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে এবং একই সাথে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে ধ্বংস করার জন্য এটার সাথে স¤পৃক্ত - গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ, ৭২ এর সংবিধান, জাতীয় সংগীত, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বাঙালি সংস্কৃতির ইতিহাস ঐতিহ্য, ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের সকল কর্মকান্ডের স্মৃতিকাগার ধ্বংস করে দিয়ে গোটা বাঙালি জাতিকে

অনেকটা জিম্মি রেখে এ দেশকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখেছে ড. ইউনূস এবং জঙ্গি - মৌলবাদী, হিযবুত তাহেরী ও জামায়াতের অসভ্য বর্বর সন্ত্রাসীরা। আর তাদের নিরাপদ রাখার জন্য সশস্ত্র পাহারা দিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিপথগামী সদস্যরা, জেনারেল ওয়াকারের নেতৃত্বে। গোপালগঞ্জের নিষ্ঠুরতা তারই ধারাবাহিকতা। জঙ্গি সন্ত্রাসীরা রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে যখন পুরা রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিল - এবার তাদের ছাদ তৈরি হলো সংসদে যাওয়ার, এমপি মন্ত্রী হওয়ার, ড. ইউনূস যেহেতু তাদের গডফাদার তাদের সব ইচ্ছা পূরণের পূর্ণ আশ্বাসও তিনি দিয়ে রেখেছেন। সন্ত্রাসী পাহারায় অত্যাধুনিক অস্ত্র সুসজ্জিত থেকে একে ৪৭ রাইফেল, ৬.৭৬ বুলেট রেডি করে লোক দেখানো সম্মেলন করে এন সি পি নামক

রাজনৈতিক দল গঠন করে। রাজনৈতিক দল গঠন করা শেষ - এবার প্রয়োজন জনসমর্থন, আর জনসমর্থন পাওয়ার জন্য শুরু করে দিয়েছে সারাদেশে সশস্ত্র মহড়া এবং সাথে আছে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সদস্যরা। প্রশ্ন হল তারা যদি রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দেশব্যাপী মহড়া দেয় সেটা হলো তাদের দলীয় কর্মকান্ডের অংশ - কিন্তু সেনাবাহিনী কেন থাকতে হবে তাদের সাথে? তারমানে তারা নিজেরা শঙ্কিত - তাদের কোন গ্রহণযোগ্যতা নেই দেশের কোথাও, তাদের সমর্থন কিন্তু মোট জনসংখ্যার সমর্থনের কোন পার্সেন্টটেজেও পড়ে না, তাছাড়া তারা হচ্ছে সশস্ত্র জঙ্গি সন্ত্রাসী। যেহেতু তাদের গডফাদার ড. ইউনূস - তার নির্দেশে সেনাবাহিনী সার্বক্ষণিক তাদের সশস্ত্র পাহারা দিয়ে রেখেছে। ইতিমধ্যে এই জঙ্গি সন্ত্রাসী

এনসিপির সদস্যরা ঘোষণা দিয়েছে - তারা গোপালগঞ্জে মহড়া দিবে, শক্তি প্রদর্শন করবে, এমনকি জাতির পিতার কবর গুঁড়িয়ে দেবে। তারা বলছে তারা একটি রাজনৈতিক দল, কোন রাজনৈতিক দল দেশের সর্বত্র মিটিং মিছিল করবে, সমাবেশ করবে এটা স্বাভাবিক, কিন্তু কেন তারা জাতির পিতার কবর ভেঙে দেবে? এটা তো কোন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি হতে পারে না। তারা কি আসলেই এদেশে রাজনীতি করতে চায় - নাকি স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্ব বিপন্ন করার জন্য দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে চায়? তারা ঘোষণা দিয়েছে মার্চ টু গোপালগঞ্জ - তারা প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছে তারা বঙ্গবন্ধুর মাজার ভাঙবে, আর ওই এলাকার জনগণকে হত্যা করবে, মারধর করবে, গুলি

করবে এবং তাদের ঘরবাড়ি লুটপাট করবে, নারীদের ধর্ষণ করবে। এই কাজটি তাদের একার পক্ষে সম্ভব নয় - এজন্য প্রয়োজন সরকারি সমর্থন অর্থাৎ ড. ইউনূসের সমর্থন, আর ড. ইউনূস সমর্থন দিলেন সাথে সেনাপ্রধান কে নির্দেশ দিলেন সেনাবাহিনীর সকল সশস্ত্র সদস্য যেন এই সন্ত্রাসীদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকে আর সাথে থাকবে - পুলিশ, র‌্যাব, বিডিআরসহ সব আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। যেই কথা সেই কাজ। জঙ্গি সন্ত্রাসী এনসিপি, সেনাবাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, বিডিআর একত্রিত হয়ে গোপালগঞ্জের নিরীহ জনতার উপর হামলা চালাতে রওনা দেয় এবং জঙ্গিদের নির্দেশ দেন - তারা যেন সমাবেশের নামে গোপালগঞ্জের নিরীহ মানুষের উপর হামলা চালায় এবং বঙ্গবন্ধুর কবর ভেঙে দেয়, গোপালগঞ্জের জনগণও ছেড়ে দেয়ার পাত্র নয়। তারাও ঐক্যবদ্ধ হয়েছে কঠিন শপথ নিয়েছে - তারা যে কোন মূল্যে এই সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করবে, তাদের রুখে দেবে। গোপালগঞ্জের শান্তিপ্রিয় জনগণের উপর একযোগে হামলা চালায় এনসিপির জঙ্গিরা, সেনাবাহিনীর পাকিস্তানি ইউনিটের সদস্যরা, র‌্যাব পুলিশ বিডিআরসহ সকল রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীরা। তারা নির্বিচারে গুলি চালায় - মানুষের ঘরে ঢুকে নারী - পুরুষ, ছেলেমেয়ে, শিশু সব মানুষের উপর আক্রমণ চালায়, নারীদের ধর্ষণ করে নির্যাতন করে, সেনাবাহিনীর বর্বর পাকিস্তানি ইউনিট একাত্তরের বর্বরোচিত কায়দায় মানুষকে গুলি করে হত্যা করে, গুলি খেয়ে আহত হওয়ার সাধারণ মানুষকে টেনে হিচড়ে ঘর থেকে বের করে এনে রাস্তায় ফেলে বুটের তলায় পিষ্ট করে নির্মমতার সর্বশেষ জঘন্য বর্বরতা দেখিয়ে যে ঘৃণ্য অপরাধ ঘটিয়েছে যা ১৯৭১ সালের বর্বর সেনাবাহিনীর বর্বরতাকে হার মানিয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ কাল রাত্রিতে পাকিস্তানি বর্বর সেনারা ঘুমন্ত বাঙালির উপর হামলা চালিয়েছিল - ঠিক একই কায়দায় স্বাধীন বাংলার সেনাবাহিনী ড. ইউনূসের নির্দেশে আমাদের জনগণের উপর হামলা চালায়। ১৯৭১ সালে আমরা যখন স্বাধীনতা চেয়েছিলাম, স্বাধিকার চেয়েছিলাম, ছয় দফা দাবি দিয়েছিলাম, এমনকি ১৯৭০ সালের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জিতার পরও আমাদেরকে পার্লামেন্টে বসার সুযোগ দেয়নি, সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা বঙ্গবন্ধুকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়নি। শেষ পর্যন্ত কি ঘটলো - ইয়াহিয়া - ভুট্টো, টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী আলোচনার কথা বলে পূর্ব পাকিস্তানে এসে আলোচনায় বসবেন, সংসদ অধিবেশন ডাকবেন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন বলে - কালক্ষেপণ করে গোপনে পাকিস্তান ফিরে যায় এবং ২৫ শে মার্চ কাল রাত্রিতে বর্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কে ঘুমন্ত বাঙালির উপর লেলিয়ে দেন। দীর্ঘ ৯ মাস এই বর্বর মিলিটারি আমাদের ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা করে, ৩ লক্ষ মা বোনকে ধর্ষণ করে, আর তাদের সাথে যুক্ত হয়ে জামাতি রাজাকার বাঙালি নারীদের পাক সেনাদের হাতে তুলে দেন ধর্ষণ করার জন্য। এই জামাতিরা অগ্নিসংযোগ করে, ঘরবাড়ি লুটপাট করেছিল - নারীদের স্বর্ণালঙ্কার লুটে নিয়েছিল। সেদিন আমরা ছিলাম পরাধীন জাতি, স্বাধীনতা চেয়েছি - ভোটেও জিতেছি তারপরও আমাদের উপর এমন নির্মম নির্যাতন চালিয়েছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনী - ইয়াহিয়া খান আর জুলফিকার আলী ভুট্টোর নির্দেশে। আজ তো আমরা স্বাধীন সার্বভৌম জাতি - ৫৫ বছর পর আবার পাকিস্তানি ভূত আমাদের কাঁধে চেপে বসেছে। ইঙ্গ মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী শক্তির সহায়তায় এবং তারা সেই ভূত ড. ইউনূসের কাঁধে তুলে দিয়েছে আবারো বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর জন্য - আর ড. ইউনূস ভাড়া করেছেন - আসিফ নজরুল, বদিউল আলম মজুমদার, আলী রিয়াজ মজুমদারের মত কুখ্যাত রাজাকারদের। যাদের জন্ম কুমিল্লায় - যেখানে খন্দকার মোস্তাকের জন্ম হয়েছিল, তারা প্রত্যেকে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের টাকা খাওয়া এজেন্ট। আর তারা ভাড়া করেছে এনসিপির গুন্ডা সন্ত্রাসী ডাকাতদের - যারা খুব সহজে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে এদেশের জনগণকে জিম্মি করে খুব সহজে এ দেশকে পাকিস্তানের মত একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র বানাতে পারে। দুঃখের বিষয় হল এমন বর্বরতা যখন দেশব্যাপী চলছিল এমনকি বিএনপি'র উপরও - বিএনপি'র কিছু কিছু সন্ত্রাসী নেতা জঙ্গি সন্ত্রাসীদের সমর্থন জোগাচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
চট্টগ্রামে এবার নিজ বাড়ির সামনে খুন হলেন ব‍্যবসায়ী দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি রাজনীতির মাঠে সক্রিয় চট্টগ্রামের সন্ত্রাসীরা ব্রাজিলে এবারের জলবায়ু সম্মেলন অনেক ঝক্কির ‘জ্যোতিই এখন সর্বেসর্বা’ ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা দখলে সক্রিয় সিন্ডিকেট রমনায় গির্জা লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’ সোনাদিয়া নিয়ে নতুন ভূরাজনীতি: রেয়ার অর্থ রিজার্ভের মিথ্যা প্রপাগাণ্ডার আড়ালে বিদেশীদের দখল দেওয়ার চক্রান্ত! দ্য উইক-এ শেখ হাসিনার বিস্ফোরক নিবন্ধ: ‘অনির্বাচিত শাসকদের আগেও মোকাবেলা করেছি, দেশ এখন বারুদের স্তূপে’ হাসিনার বলিষ্ঠ বার্তা: দায় স্বীকারের সৎ সাহস ও প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পাল্টা চ্যালেঞ্জে নতুন রাজনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা মুখ সামলে কথা বলুন: ইউনুসকে রাজনাথ সিং হেনস্তা ও আইফোন চুরির অভিযোগ, কিশোরগঞ্জ ছাড়ার ঘোষণা আইনজীবীর ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে চট্টগ্রাম ৮ আসনে রক্তাক্ত সংঘর্ষের ছায়া: নিহত সরোয়ার বাবলার রেখে যাওয়া অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন উত্তেজনা শেখ হাসিনার গড়া উন্নয়নের অর্থনীতি আজ সংকটে, ইউনূসের দুর্বল ব্যবস্থাপনায় দিশেহারা ব্যাংকিং খাত ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে ১৮ কোটি ইমেইল হ্যাক বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে বোয়ালমারী রণক্ষেত্র