
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

লাফিয়ে বাড়ছে তেলের দাম

নতুন টাকা নিয়ে বিড়ম্বনায় গ্রাহকরা, পড়ছেন সমস্যায়

নতুন নোটে বিড়ম্বনা, নিচ্ছে না এটিএম ও মেট্রো রেলের বুথ

রাজস্ব স্থবির, উৎপাদন মুখ থুবড়ে: সংকটে দেশের অর্থনীতি

হাইফায় ইরানের হামলায় ভারতের ক্ষতি ৪.২ বিলিয়ন ডলার

গ্রস রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ব্যাংক মিলে হচ্ছে এক ব্যাংক: গভর্নর
সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের অর্থ বেড়েছে ২৩ গুণ

সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশের নামে জমা থাকা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ২৩ গুণ। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ২০২৪ সালে সুইস ব্যাংকগুলোতে রাখা দায় ও সম্পদের পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক (এসএনবি)।
প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪ সালের শেষে সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে বাংলাদেশের নামে জমা রয়েছে ৫৯ কোটি ৮২ লাখ সুইস ফ্রাঁ। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী (প্রতি ফ্রাঁ ১৫০ টাকা ধরে) যার পরিমাণ প্রায় ৮ হাজার ৯৭২ কোটি টাকা।
এতে বলা হয়, ২০২৩ সালের শেষে এই পরিমাণ ছিল মাত্র ২ কোটি ৬৪ লাখ ফ্রাঁ, যা তখনকার হিসাবে প্রায় ৩৯৬ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের নামে রাখা অর্থের পরিমাণ
বেড়েছে প্রায় ২৩ গুণ। এর আগের বছর, অর্থাৎ ২০২২ সালের শেষে, সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশের নামে জমা ছিল ৫ কোটি ৮৪ লাখ ফ্রাঁ বা আনুমানিক ৮৭৬ কোটি টাকা। সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশের নামে থাকা অর্থের মধ্যে রয়েছে দেশটির ব্যাংকগুলোর কাছে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পাওনা, আমানতকারীদের জমা অর্থ এবং পুঁজিবাজারে বাংলাদেশের নামে বিনিয়োগ। বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, এই অর্থের ৯৫ শতাংশেরও বেশি বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পাওনা, যা মূলত বাণিজ্য সংক্রান্ত লেনদেনের অংশ। সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে রাখা অর্থের একটি অংশ পাচার হওয়া সম্পদ হতে পারে- এমন ধারণা রয়েছে। তবে এ বিষয়ে নিশ্চিত করে এখনো কোনো তথ্য মেলেনি। বিগত কয়েক বছর ধরে সুইজারল্যান্ড নিয়মিত তাদের বার্ষিক ব্যাংকিং পরিসংখ্যান প্রকাশ করে আসছে। বাংলাদেশের আর্থিক গোয়েন্দা
ইউনিট (বিএফআইইউ) সুইস এফআইইউর (ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) সঙ্গে কয়েক দফা যোগাযোগ করলেও ব্যক্তিভিত্তিক কোনো তথ্য বা নামের তালিকা তারা দেয়নি বলে জানা গেছে। ওই সময় সুইজারল্যান্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যদি কেউ অবৈধভাবে অর্থ পাচারের প্রমাণ সরবরাহ করে, তাহলে তারা তথ্য প্রদানে সহযোগিতা করবে। উল্লেখ্য, কোনো বাংলাদেশি নাগরিক বা প্রতিষ্ঠান যদি নিজের নামের পরিবর্তে অন্য দেশের নামে অর্থ গচ্ছিত রাখে, তবে তা সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে বাংলাদেশের নামে থাকা পরিসংখ্যানে অন্তর্ভুক্ত হয় না। একইভাবে, সুইস ব্যাংকের ভল্টে রাখা মূল্যবান শিল্পকর্ম, সোনা বা দুর্লভ সামগ্রীর আর্থিক মূল্য এখানে হিসেব করা হয়নি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অনেক নাগরিকই এই ধরনের মূল্যবান সামগ্রী সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকের নিরাপদ ভল্টে সংরক্ষণ করেন।
বেড়েছে প্রায় ২৩ গুণ। এর আগের বছর, অর্থাৎ ২০২২ সালের শেষে, সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশের নামে জমা ছিল ৫ কোটি ৮৪ লাখ ফ্রাঁ বা আনুমানিক ৮৭৬ কোটি টাকা। সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশের নামে থাকা অর্থের মধ্যে রয়েছে দেশটির ব্যাংকগুলোর কাছে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পাওনা, আমানতকারীদের জমা অর্থ এবং পুঁজিবাজারে বাংলাদেশের নামে বিনিয়োগ। বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, এই অর্থের ৯৫ শতাংশেরও বেশি বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পাওনা, যা মূলত বাণিজ্য সংক্রান্ত লেনদেনের অংশ। সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে রাখা অর্থের একটি অংশ পাচার হওয়া সম্পদ হতে পারে- এমন ধারণা রয়েছে। তবে এ বিষয়ে নিশ্চিত করে এখনো কোনো তথ্য মেলেনি। বিগত কয়েক বছর ধরে সুইজারল্যান্ড নিয়মিত তাদের বার্ষিক ব্যাংকিং পরিসংখ্যান প্রকাশ করে আসছে। বাংলাদেশের আর্থিক গোয়েন্দা
ইউনিট (বিএফআইইউ) সুইস এফআইইউর (ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) সঙ্গে কয়েক দফা যোগাযোগ করলেও ব্যক্তিভিত্তিক কোনো তথ্য বা নামের তালিকা তারা দেয়নি বলে জানা গেছে। ওই সময় সুইজারল্যান্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যদি কেউ অবৈধভাবে অর্থ পাচারের প্রমাণ সরবরাহ করে, তাহলে তারা তথ্য প্রদানে সহযোগিতা করবে। উল্লেখ্য, কোনো বাংলাদেশি নাগরিক বা প্রতিষ্ঠান যদি নিজের নামের পরিবর্তে অন্য দেশের নামে অর্থ গচ্ছিত রাখে, তবে তা সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে বাংলাদেশের নামে থাকা পরিসংখ্যানে অন্তর্ভুক্ত হয় না। একইভাবে, সুইস ব্যাংকের ভল্টে রাখা মূল্যবান শিল্পকর্ম, সোনা বা দুর্লভ সামগ্রীর আর্থিক মূল্য এখানে হিসেব করা হয়নি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অনেক নাগরিকই এই ধরনের মূল্যবান সামগ্রী সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকের নিরাপদ ভল্টে সংরক্ষণ করেন।