
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

একই ছাদের নিচে দুই নারী: দ্বন্দ্ব নয়, সহাবস্থান

ইউনুসের বিপজ্জনক খেলা: এশিয়ায় একটি প্রক্সি যুদ্ধের প্রস্তুতি?

একই মঞ্চে বিয়ে হলো হিন্দু-মুসলিমের

ঈদে সাংবাদিকদের ছুটি বৃদ্ধি ও বেতন-বোনাস পরিশোধের দাবি বিএফইউজে-ডিইউজে’র

মহার্ঘ ভাতা নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন অর্থ উপদেষ্টা

এডিপিভুক্ত ৪৫ প্রকল্পে নামমাত্র বরাদ্দ, ব্যয় বৃদ্ধির শঙ্কা

ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি শুরু
সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের সমীক্ষার কাজ পাচ্ছে গ্রামীণ ট্রাস্ট

গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হওয়ার পর থেকে তার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো নানা খাতের ব্যবসা বাণিজ্য বাগিয়ে নিচ্ছে। তারা একের পর এক সরকার প্রধানের প্রভাবের ফায়দা নিয়ে নিজেদের ব্যবসা সম্প্রসারণ করছে, নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ছে। এরই ধারাবাহিকতায় সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচির সমীক্ষার কাজ বাগিয়ে নিচ্ছে গ্রামীণ ট্রাস্ট। সরকারি এ কাজটি গ্রামীণ ট্রাস্টকে দেওয়ার লক্ষ্যে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানকে দরপত্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ রাখা হয়নি।
গত ২৮ এপ্রিল সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব কামরুন নাহার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে জানা যায়, মন্ত্রনালয়ের ক্ষুদ্রঋণ সমীক্ষা করার জন্য পিপিআর-২০০৮ অনুযায়ী সিঙ্গেল সোর্স সিলেকশন (এসএসএস) পদ্ধতিতে গ্রামীণ ট্রাস্টকে নির্বাচনের লক্ষ্যে ফার্ম নিয়োগের জন্য
৭ সদস্যের প্রস্তাব মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের একজন যুগ্ম সচিবকে সভাপতি ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের একজন সহকারী পরিচালককে সদস্য সচিব করা হয়েছে। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকারের আমলে সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয় পল্লী এলাকায় ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচি শুরু করে। পরবর্তীতে এইচ এম এরশাদ ক্ষমতায় থাকার সময়ে শহর পর্যায়েও এই কর্মসূচি চালু করেন। পল্লী ও শহর এলাকা মিলিয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচিতে বর্তমানে সরকারের ৭শ কোটি টাকার বেশি অর্থ রয়েছে। সমাজসেবা অধিদপ্তর তাদের কর্মীদের মাধ্যমে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে থাকে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তবে নাম প্রকাশ
না করার শর্তে একজন কর্মকর্তা বলেন, সমীক্ষার কাজটি গ্রামীণ ট্রাস্টকে দেওয়ার বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা রয়েছে। সেজন্য একটি কমিটি গঠন করেছে মন্ত্রনালয়। টেন্ডারের মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠান যেন এ কাজ পাওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নামতে না পারে সেজন্য সিঙ্গেল সোর্স সিলেকশন (এসএসএস) পদ্ধতিতে কাজটি গ্রামীণকে দেওয়া হচ্ছে। এ পদ্ধতিতে শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ থেকে প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। এরপর সে প্রস্তাব মূল্যায়ন করে কাজের শর্তাবলী, দরপত্রের বিবরণী চূড়ান্ত করা হয়। ক্ষমতায় গিয়ে একের পর ব্যবসায়িকসহ নানা সুবিধা নিচ্ছেন মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিষ্ঠান ও তার ঘনিষ্ঠজনেরা। গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর গ্রামীণ টেলিকমের ৬৬৬ কোটি টাকা জরিমানা মওকুফ হয়েছে, গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি
অনুমোদন পেয়েছে, ডিজিটাল ওয়ালেট সেবার জন্য পিএসপি লাইসেন্স পেয়েছে গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠান সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড। ২০২৯ সাল পর্যন্ত ৫ বছরের কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে গ্রামীণ ব্যাংককে। গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমানো হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা নেওয়ার বাইরে অন্তর্বর্তী সরকারের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মকর্তা এবং নিজের আত্মীয়কে বসিয়েছেন মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ সদস্যের প্রস্তাব মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের একজন যুগ্ম সচিবকে সভাপতি ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের একজন সহকারী পরিচালককে সদস্য সচিব করা হয়েছে। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকারের আমলে সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয় পল্লী এলাকায় ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচি শুরু করে। পরবর্তীতে এইচ এম এরশাদ ক্ষমতায় থাকার সময়ে শহর পর্যায়েও এই কর্মসূচি চালু করেন। পল্লী ও শহর এলাকা মিলিয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচিতে বর্তমানে সরকারের ৭শ কোটি টাকার বেশি অর্থ রয়েছে। সমাজসেবা অধিদপ্তর তাদের কর্মীদের মাধ্যমে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে থাকে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তবে নাম প্রকাশ
না করার শর্তে একজন কর্মকর্তা বলেন, সমীক্ষার কাজটি গ্রামীণ ট্রাস্টকে দেওয়ার বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা রয়েছে। সেজন্য একটি কমিটি গঠন করেছে মন্ত্রনালয়। টেন্ডারের মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠান যেন এ কাজ পাওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নামতে না পারে সেজন্য সিঙ্গেল সোর্স সিলেকশন (এসএসএস) পদ্ধতিতে কাজটি গ্রামীণকে দেওয়া হচ্ছে। এ পদ্ধতিতে শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ থেকে প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। এরপর সে প্রস্তাব মূল্যায়ন করে কাজের শর্তাবলী, দরপত্রের বিবরণী চূড়ান্ত করা হয়। ক্ষমতায় গিয়ে একের পর ব্যবসায়িকসহ নানা সুবিধা নিচ্ছেন মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিষ্ঠান ও তার ঘনিষ্ঠজনেরা। গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর গ্রামীণ টেলিকমের ৬৬৬ কোটি টাকা জরিমানা মওকুফ হয়েছে, গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি
অনুমোদন পেয়েছে, ডিজিটাল ওয়ালেট সেবার জন্য পিএসপি লাইসেন্স পেয়েছে গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠান সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড। ২০২৯ সাল পর্যন্ত ৫ বছরের কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে গ্রামীণ ব্যাংককে। গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমানো হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা নেওয়ার বাইরে অন্তর্বর্তী সরকারের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মকর্তা এবং নিজের আত্মীয়কে বসিয়েছেন মুহাম্মদ ইউনূস।