ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
“বিএনপির ভয়ে এলাকার কেউ সাক্ষী দিতে পারে না, থানার ওসিও ভয়ে নিরব থাকে” — জনতার কথা
জঙ্গি কানেকশন ও ভিসাকেন্দ্র বন্ধ: হারুন ইজহারের পুনরুত্থানে বড় বিপদের সংকেত দেখছে ভারত
বিজয় দিবসে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শেয়ার: ঝিনাইদহে এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে নির্যাতন ও চাঁদাবাজির পর কারাগারে প্রেরণ
ব্ল্যাকমেইল, মামলা বাণিজ্য ও প্রতারণার অভিযোগে আলোচিত ‘জুলাইযোদ্ধা’ তাহরিমা জান্নাত সুরভীকে গ্রেপ্তার
‘আমার ছেলেকে কেন মারল, সে তো কোনো অপরাধ করেনি’
মগবাজারে ফ্লাইওভার থেকে হাত বোমা নিক্ষেপ, যুবক নিহত
‘একাত্তরের পাক-হানাদার ও আল-শামস বাহিনীর কায়দায়’ মধ্যরাতে মহেশখালীতে রাখাইন পাড়া থেকে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার’
গাজীপুরে হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুর থেকে একটি মাইক্রোবাসে ঢাকায় ফেরার পথে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা করেছে সন্ত্রাসীরা। রোববার সন্ধ্যায় মহানগরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ধারালো অস্ত্র দিয়ে হাসনাতের গাড়িতে আঘাত করা হয়। গাড়ির গ্লাস ভেঙে গেছে। তাঁর হাতের কুনইয়ে জখম হয়েছে। হামলার পর সন্ত্রাসীরা তাঁর গাড়ির পেছনে দৌড়াতে থাকে। এক পর্যায়ে হাসনাত বোর্ডবাজার এলাকায় আইইউটির ভেতরে গিয়ে নিরাপদে আশ্রয় নেন। হামলার খবর ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তের মধ্যে আইইউটির সামনে শত শত ছাত্র জড়ো হন। এরই মধ্যে তিনি নিরাপদে ঢাকায় চলে যান। পরে সেখানে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। রাত ৯টার দিকে চান্দনা চৌরাস্তা
এলাকায় মশাল মিছিল বের করেন সংগঠনের নেতাকর্মীরা। হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানান তারা। ঘটনার পরপরই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লিখেন, ‘হাসনাতের গাড়িতে ১০-১২ জন সন্ত্রাসী গাজীপুর এলাকায় হামলা করেছে। গাড়ি গ্লাস ভেঙে গিয়েছে, হাত রক্তাক্ত হয়েছে। আশেপাশে যারা আছেন, হাসনাতকে প্রটেক্ট করুন।’ মহানগরের বাসন থানার ওসি শাহীন খান বলেন, সালনা এলাকার কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কোনো একটি অনুষ্ঠান শেষে হাসনাত আবদুল্লাহ ঢাকায় ফিরছিলেন। তাঁর গাড়ির পেছনে পেছনে ১০-১২ জন মোটরসাইকেল নিয়ে আসতে থাকে। পরে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকার পার হওয়ার পর তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে পাথর ছুড়তে শুরু করে বলে জানান
ওসি। ওসি বলেন, গাড়িতে হাসনাত আবদুল্লাহ একাই ছিলেন বলে গাড়ির চালক পুলিশকে জানিয়েছেন। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। এরই মধ্যে ছাত্রলীগের এক নেতাকে আটকও করা হয়েছে।
এলাকায় মশাল মিছিল বের করেন সংগঠনের নেতাকর্মীরা। হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানান তারা। ঘটনার পরপরই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লিখেন, ‘হাসনাতের গাড়িতে ১০-১২ জন সন্ত্রাসী গাজীপুর এলাকায় হামলা করেছে। গাড়ি গ্লাস ভেঙে গিয়েছে, হাত রক্তাক্ত হয়েছে। আশেপাশে যারা আছেন, হাসনাতকে প্রটেক্ট করুন।’ মহানগরের বাসন থানার ওসি শাহীন খান বলেন, সালনা এলাকার কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কোনো একটি অনুষ্ঠান শেষে হাসনাত আবদুল্লাহ ঢাকায় ফিরছিলেন। তাঁর গাড়ির পেছনে পেছনে ১০-১২ জন মোটরসাইকেল নিয়ে আসতে থাকে। পরে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকার পার হওয়ার পর তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে পাথর ছুড়তে শুরু করে বলে জানান
ওসি। ওসি বলেন, গাড়িতে হাসনাত আবদুল্লাহ একাই ছিলেন বলে গাড়ির চালক পুলিশকে জানিয়েছেন। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। এরই মধ্যে ছাত্রলীগের এক নেতাকে আটকও করা হয়েছে।



