
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঠিকাদারদের অর্থে টয়লেট প্রশিক্ষণে সরকারি কর্মকর্তাদের চীন ভ্রমণ, চলছে ভ্রমণ বিভিন্ন দেশে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত ঘেঁষে আরসা-আরাকান আর্মির তীব্র সংঘর্ষ, গোলাগুলি

রাত ১০টার পরও চলবে মেট্রোরেল

ময়লার ভাগাড় থেকে ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড উদ্ধার

বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ, বাংলাদেশ সময় কখন শুরু

১৩ মাসেও শেষ হয়নি শেখ হাসিনার চালের মজুদ: বস্তা দেখে বিরক্ত হয়ে চলে গেলেন ইউএনও

বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতে চায় স্টারলিংক
দ্বিকক্ষ আইনসভা নিয়ে যে প্রশ্ন তুললেন মারুফ কামাল

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দায়িত্ব নেয় অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ছাত্র-জনতার দাবির মুখে রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারকে অগ্রাধিকার দেয় সরকার। এজন্য ছয়টি কমিশন গঠন করা হয়।
ইউনূস সরকার গঠনের পর দ্বিকক্ষ আইনসভা প্রতিষ্ঠার দাবি জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদরা সাংবিধানিক সংস্কারের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা প্রবর্তনের বিষয়টি তুলে ধরছেন। এখন জনগণের মনে প্রশ্ন উঠতে পারে এককেন্দ্রিক সরকার ব্যবস্থায় দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা প্রযোজ্য কিনা এবং আমাদের দেশে এটি কেন দরকার? এ বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সাবেক প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান নিজের মতামত
তুলে ধরেছেন। রোববার তিনি তার নিজের ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, দ্বিকক্ষ আইনসভা প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর স্পষ্ট বক্তব্য থাকা উচিত এবং একটি জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছা দরকার। ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি লিখেছেন, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট জাতীয় সংসদ হলে দুই কক্ষের জন্য দুজন সংসদ নেতা ও একজন প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজন হবে। তখন এই তিনটি পদ কী একজনেই অধিকার করবেন? নাকি প্রধানমন্ত্রী নিম্নকক্ষেরও নেতা থাকবেন? নাকি তিন পদে আলাদা ব্যক্তি দায়িত্ব পাবেন? নাকি এসব ব্যাপারে সিদ্ধান্ত মেজরিটি পার্টির হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে? তিনি আরও লিখেছেন, ওই তিনটি পদে যারা অধিষ্ঠিত হবেন তারা দলীয় প্রধান কিংবা দলের কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকতে পারবেন কিনা। তিনটি পদেই সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন
ব্যক্তি আসীন হবার কথা। অনাস্থা প্রস্তাব উত্থাপন ছাড়াই সেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা সংসদ সদস্যদের ভোটে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রমাণের সুস্পষ্ট বিধান সংবিধানে থাকা উচিত কিনা। রাজনৈতিক দলগুলোর এসব ব্যাপারে স্পষ্ট বক্তব্য থাকা উচিত এবং একটি জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছা দরকার।
তুলে ধরেছেন। রোববার তিনি তার নিজের ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, দ্বিকক্ষ আইনসভা প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর স্পষ্ট বক্তব্য থাকা উচিত এবং একটি জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছা দরকার। ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি লিখেছেন, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট জাতীয় সংসদ হলে দুই কক্ষের জন্য দুজন সংসদ নেতা ও একজন প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজন হবে। তখন এই তিনটি পদ কী একজনেই অধিকার করবেন? নাকি প্রধানমন্ত্রী নিম্নকক্ষেরও নেতা থাকবেন? নাকি তিন পদে আলাদা ব্যক্তি দায়িত্ব পাবেন? নাকি এসব ব্যাপারে সিদ্ধান্ত মেজরিটি পার্টির হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে? তিনি আরও লিখেছেন, ওই তিনটি পদে যারা অধিষ্ঠিত হবেন তারা দলীয় প্রধান কিংবা দলের কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকতে পারবেন কিনা। তিনটি পদেই সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন
ব্যক্তি আসীন হবার কথা। অনাস্থা প্রস্তাব উত্থাপন ছাড়াই সেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা সংসদ সদস্যদের ভোটে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রমাণের সুস্পষ্ট বিধান সংবিধানে থাকা উচিত কিনা। রাজনৈতিক দলগুলোর এসব ব্যাপারে স্পষ্ট বক্তব্য থাকা উচিত এবং একটি জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছা দরকার।