
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চট্টগ্রামে সিআরবি মালিপাড়া বস্তিতে ভয়াবহ আগুন

বরগুনায় আগুনে পুড়ে ছাই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ ২৪ ঘর, ৫ কোটি টাকার ক্ষতি

দুর্ঘটনায় কর্মীর মৃত্যুতে জিপিএইচ ইস্পাতের শোক

কসবায় বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৭

ট্রাকের সঙ্গে বাসের সংঘর্ষ, নিহত ৩
গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, বাবা-মা ও ছেলে দগ্ধ

গাজীপুরে একটি বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে হওয়া বিস্ফোরণে নারীসহ তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধ অবস্থায় তাদেরকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সকালে মহানগরীর গাছা থানার হারিকেন এলাকার একটি বাসায় ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন পোশাক শ্রমিক হারিস মিয়া (৫০), তার স্ত্রী আয়েশা আক্তার (৪০) এবং তাদের ছেলে মইনুল ইসলাম (১২)। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপির) গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী মোহাম্মদ রাশেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তারা বাড়ী সিলেটের সুনামগঞ্জ থেকে গাজীপুর ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।
ওসি দগ্ধদের স্বজন লিপি আক্তারের বরাত দিয়ে জানান, রান্না করার জন্য সকালে গ্যাসের চুলা জ্বালালে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে একই
পরিবারের বাবা, মা ও তাদের স্কুল পড়–য়া ছেলে দগ্ধ হয়। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে গ্যাসের লাইন লিকেজ হয়ে ওই ঘরে আগেই গ্যাস জমে ছিল। তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান মুঠোফোনে জানান, দুপুরে গাজীপুর থেকে স্বামী, স্ত্রী ও ছেলেসহ একই পরিবারের তিনজনকে দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে। তাদের মধ্যে বাবা হারিস মিয়া ৮৮ শতাংশ দগ্ধ, মা আয়েশা আক্তার ৯০ শতাংশ এবং ছেলে মইনুল ইসলামের শরীর ৮৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক। জরুরি বিভাগের পর্যবেক্ষণ শেষে তাদেরকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা
কেন্দ্রের বিভিন্ন ওয়ার্ডে রেফার করা হবে।
পরিবারের বাবা, মা ও তাদের স্কুল পড়–য়া ছেলে দগ্ধ হয়। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে গ্যাসের লাইন লিকেজ হয়ে ওই ঘরে আগেই গ্যাস জমে ছিল। তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান মুঠোফোনে জানান, দুপুরে গাজীপুর থেকে স্বামী, স্ত্রী ও ছেলেসহ একই পরিবারের তিনজনকে দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে। তাদের মধ্যে বাবা হারিস মিয়া ৮৮ শতাংশ দগ্ধ, মা আয়েশা আক্তার ৯০ শতাংশ এবং ছেলে মইনুল ইসলামের শরীর ৮৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক। জরুরি বিভাগের পর্যবেক্ষণ শেষে তাদেরকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা
কেন্দ্রের বিভিন্ন ওয়ার্ডে রেফার করা হবে।