
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজা সফরে নেতানিয়াহু

চীনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

ইরানকে পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ সম্পূর্ণভাবে বাতিল করতে হবে: মার্কিন বিশেষ দূত

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের বাজেট ৫০ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনা ট্রাম্পের

আল-আকসা ভেঙে ‘থার্ড টেম্পল’ নির্মাণে ‘লাল গরু’ জবাই শুরু

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব ঢাকা আসছেন বুধবার, যেসব বিষয়ে আলোচনা হতে পারে

পশ্চিমবঙ্গে একদিনে ২৪ বাংলাদেশি গ্রেফতার
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের বিশেষ সতর্ক বার্তা

যেসব বিদেশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি অবস্থান করছেন তাদের সবাইকে নিবন্ধন করার নির্দেশ দিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এছাড়া যারা নিবন্ধন করতে ব্যর্থ হবেন তাদের প্রতিদিন ১০০ ডলার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৫০০০ ডলার আর্থিক জরিমানা ও কারাদণ্ডের মুখে পড়বেন বলেও সতর্ক করা হয়েছে।
রোববার (১৩ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিসহ একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন প্রশাসন এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েমের দেওয়া এক বার্তা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ দেওয়া ওই পোস্টে বলা হয়, বিদেশি যারা যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি সময় ধরে আছেন তাদের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে অবশ্যই নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন না করলে তা অপরাধ হিসেবে
বিবেচিত হবে। যার ফলে ভোগ করতে হবে আর্থিক ও কারাদণ্ড। এরপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েমের কথা উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লিখেছে, অবৈধ অভিবাসীর প্রতি তাদের স্পষ্ট বার্তা হলো- যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ুন এবং স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে যান। প্রতিবেদনে বলা হয়, এই সিদ্ধান্ত এইচ-১ বি বা ছাত্র পারমিটের মতো ভিসাধারীদের সরাসরি প্রভাবিত করবে না, তবে এটি বিদেশী নাগরিকদের যথাযথ অনুমোদন ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করা থেকে বিরত রাখার জন্য আইনের কঠোর প্রয়োগের ইঙ্গিত দেয়। যদি এইচ-১ বি ভিসাধারী কোনও ব্যক্তি চাকরি হারান এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দেশ ত্যাগ না করেন, তাহলে তারাও এই ব্যবস্থার মধ্যে পরবে। ‘অবৈধ বিদেশীদের প্রতি বার্তা’ শীর্ষক একটি পোস্টে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লিখেছে, কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র ছাড়াই অবস্থানরত বিদেশী নাগরিকদের স্ব-নির্বাসনের জন্য অনুরোধ করছি। এটি করার সুবিধাগুলোও তালিকাভুক্ত করেছে। এতে বলা হয়, স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে যাওয়া নিরাপদ। কারণ এতে করে নিজের মতো করে ফ্লাইট ঠিক করে ফেরা যাবে। এছাড়া নিজের ইচ্ছায় ফিরলে যুক্তরাষ্ট্রে আয় করা অর্থ সঙ্গে করে নেওয়া যাবে। তারা চাইলে আবার বৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরতেও পারবেন বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এমনকি অবৈধ অভিবাসীরা স্বেচ্ছায় ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করলে আর্থিক সমস্যা থাকলে মার্কিন সরকার তাদের বিমানের ভাড়ায় ভর্তুকি দেবে।
বিবেচিত হবে। যার ফলে ভোগ করতে হবে আর্থিক ও কারাদণ্ড। এরপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েমের কথা উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লিখেছে, অবৈধ অভিবাসীর প্রতি তাদের স্পষ্ট বার্তা হলো- যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ুন এবং স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে যান। প্রতিবেদনে বলা হয়, এই সিদ্ধান্ত এইচ-১ বি বা ছাত্র পারমিটের মতো ভিসাধারীদের সরাসরি প্রভাবিত করবে না, তবে এটি বিদেশী নাগরিকদের যথাযথ অনুমোদন ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করা থেকে বিরত রাখার জন্য আইনের কঠোর প্রয়োগের ইঙ্গিত দেয়। যদি এইচ-১ বি ভিসাধারী কোনও ব্যক্তি চাকরি হারান এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দেশ ত্যাগ না করেন, তাহলে তারাও এই ব্যবস্থার মধ্যে পরবে। ‘অবৈধ বিদেশীদের প্রতি বার্তা’ শীর্ষক একটি পোস্টে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লিখেছে, কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র ছাড়াই অবস্থানরত বিদেশী নাগরিকদের স্ব-নির্বাসনের জন্য অনুরোধ করছি। এটি করার সুবিধাগুলোও তালিকাভুক্ত করেছে। এতে বলা হয়, স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে যাওয়া নিরাপদ। কারণ এতে করে নিজের মতো করে ফ্লাইট ঠিক করে ফেরা যাবে। এছাড়া নিজের ইচ্ছায় ফিরলে যুক্তরাষ্ট্রে আয় করা অর্থ সঙ্গে করে নেওয়া যাবে। তারা চাইলে আবার বৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরতেও পারবেন বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এমনকি অবৈধ অভিবাসীরা স্বেচ্ছায় ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করলে আর্থিক সমস্যা থাকলে মার্কিন সরকার তাদের বিমানের ভাড়ায় ভর্তুকি দেবে।