
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফেসবুকে পোস্টে পদত্যাগের পর জাবি বাগছাস নেতার মিষ্টি বিতরণ

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত: টুকু

অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী ৫ দিনের রিমান্ডে

জাবি ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে মুখোমুখি দুপক্ষ, হাতাহাতি

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার

মাদারীপুরে গণভোজ আয়োজনকালে আ.লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

জামায়াত-এনসিপি নির্বাচনে না গেলে ড. ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন: ফুয়াদ
দেখা মিললো ওবায়দুল কাদেরের…

ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারের সড়ক, পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ভারতের কলকাতায় অবস্থান করছেন।
দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে আজ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) কলকাতার অ্যাপোলো হাসপাতালে দেখতে পান বলে এক বাংলাদেশি দাবি করেছেন।
ডিজিটাল সংবাদমাধ্যম সকাল সন্ধ্যার সম্পাদক গাজী নাসির উদ্দীন আহমেদ এর ফেসবুক পোস্ট থেকে এ তথ্য জানা যায়। যিনি ওবায়দুল কাদেরকে ওই হাসপাতালে দেখতে পেয়েছেন, তিনি এই সাংবাদিকের বন্ধু।
গাজী নাসির উদ্দীন আহমেদ তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, আমার এক বন্ধু কলকাতা গেছে ডাক্তার দেখাতে। অ্যাপোলো হাসপাতালের অ্যান্ডোক্রাইনোলজিস্ট শ্যামাশীষ ব্যানার্জীর জন্য অপেক্ষা করছিল।
আজ বিকেলেই। ডাক্তারের রুম বন্ধ। ডাক্তারের ফোনও বন্ধ। ডাক্তারের সহকারী বলছেন, স্যার লাঞ্চে।
ঘন্টার মতো অপেক্ষার পর রুমের কপাট
খুলল। আকাশি রঙের টি-শার্ট ও প্যান্ট পরা এক ভদ্রলোক বের হলেন। লোকটাকে চিনে ফেলে ও যেই না বলছে, ‘ওবায়দুল কাদের না!’ ভদ্রলোক সঙ্গে সঙ্গে মাস্ক মুখে দিয়ে হন হন করে হেঁটে চলে গেলেন। তিনি আরও লিখেন, আমার বন্ধু বলছে, ‘পুরা চকচক করতেছিলেন স্যার। চিন্তা করতে করতে ব্যাডা বাইরাইয়া গেলো।’ ওবায়দুল কাদের মানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি এখন কলকাতায় আছেন। দেখে মনে হয়েছে, তিনি সুস্থ আছেন। চব্বিশের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর একসময়ের প্রতাপশালী ওবায়দুল কাদের কোথায় আছেন, সুস্থ আছেন কি না— এ নিয়ে নানা প্রশ্ন ওঠে জনমনে। যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও দেখা যায়। দলটির অনেক নেতার অবস্থানের ছবি, ফোনালাপ কিংবা ভিডিও বার্তা
পাওয়া গেলেও ওবায়দুল কাদেরের অবস্থানের বিষয়ে পরিষ্কার কোনো কিছুই জানা যাচ্ছিল না। তাতে গুঞ্জনের ডালপালা আরও মেলে। এর মধ্যে গত বছরের শেষ দিকে তিনি ভারতে পালিয়েছেন বলে কেউ কেউ দাবি করেছিলেন। একটি জাতীয় দৈনিক তাদের প্রতিবেদনে বলেছিল, ক্ষমতা হারানোর পর তিন মাস দেশেই ছিলেন ওবায়দুল কাদের। তিনি গত বছরের ৮ নভেম্বর শিলং হয়ে ভারতের কলকাতায় পৌঁছান।
খুলল। আকাশি রঙের টি-শার্ট ও প্যান্ট পরা এক ভদ্রলোক বের হলেন। লোকটাকে চিনে ফেলে ও যেই না বলছে, ‘ওবায়দুল কাদের না!’ ভদ্রলোক সঙ্গে সঙ্গে মাস্ক মুখে দিয়ে হন হন করে হেঁটে চলে গেলেন। তিনি আরও লিখেন, আমার বন্ধু বলছে, ‘পুরা চকচক করতেছিলেন স্যার। চিন্তা করতে করতে ব্যাডা বাইরাইয়া গেলো।’ ওবায়দুল কাদের মানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি এখন কলকাতায় আছেন। দেখে মনে হয়েছে, তিনি সুস্থ আছেন। চব্বিশের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর একসময়ের প্রতাপশালী ওবায়দুল কাদের কোথায় আছেন, সুস্থ আছেন কি না— এ নিয়ে নানা প্রশ্ন ওঠে জনমনে। যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও দেখা যায়। দলটির অনেক নেতার অবস্থানের ছবি, ফোনালাপ কিংবা ভিডিও বার্তা
পাওয়া গেলেও ওবায়দুল কাদেরের অবস্থানের বিষয়ে পরিষ্কার কোনো কিছুই জানা যাচ্ছিল না। তাতে গুঞ্জনের ডালপালা আরও মেলে। এর মধ্যে গত বছরের শেষ দিকে তিনি ভারতে পালিয়েছেন বলে কেউ কেউ দাবি করেছিলেন। একটি জাতীয় দৈনিক তাদের প্রতিবেদনে বলেছিল, ক্ষমতা হারানোর পর তিন মাস দেশেই ছিলেন ওবায়দুল কাদের। তিনি গত বছরের ৮ নভেম্বর শিলং হয়ে ভারতের কলকাতায় পৌঁছান।