
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজীপুরে বিএনপি নেতার অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল, নিন্দার ঝড়

জামায়াত-বিএনপিকে যে আহ্বান জানালেন মির্জা গালিব

প্রশাসন অনেক জায়গায় বিএনপির পক্ষে কাজ করছে, এ অবস্থায় নির্বাচন নয়: নাহিদ

আলোচনায় মোটেও সন্তুষ্ট নই, ভোটের কাট অফ সময় ডিসেম্বর: ফখরুল

আগামী রমজানের আগে নির্বাচন চায় জামায়াত

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পাওয়া নিয়ে ধোঁয়াশা…

গাইবান্ধার সাবেক এমপি গ্রেফতার
লাওতারোর গোল, ইন্টারের ‘বায়ার্ন দূর্গ’ জয়

ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় পরের মাঠে যেমন তেমন, কিন্তু ঘরের মাঠটা রীতিমতো দুর্গ হয়েই ছিল বায়ার্ন মিউনিখের। একটা দুটো নয়, টানা ২২ ম্যাচে অপরাজিত ছিল দলটা। তবে সে বায়ার্ন এবার হোঁচট খেল ঘরের মাঠেই। ইন্টার মিলান তাদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে এগিয়ে গেল ২-১ গোলে।
এমন কিছু হবে, সেটার আঁচ ম্যাচের শুরুতে পাওয়া যাচ্ছিল না আদৌ। তখন ম্যাচের সেরা দল ছিল স্বাগতিকরাই। তারা বারবার ইন্টার গোলরক্ষক ইয়ান সোমারকে চাপে ফেলছিল। মাইকেল ওলিসে এবং কেইন দুইজনই সুযোগ তৈরি করেছিলেন। কিন্তু সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি কেইন। ম্যাচের ২৬ মিনিটে ওলিসের পাস পেয়ে মাত্র ৮ গজ দূর থেকে শট নিয়েও
গোল করতে পারেননি তিনি। বল পোস্টে লেগে বাইরে চলে যায়। ইন্টারও অবশ্য খুব বেশি পিছিয়ে ছিল না। অগাস্তোর একটি শট সাইডনেট কাঁপায়। এরপর নিকো বারেল্লার চমৎকার পাসে লাওতারো মার্তিনেজ গোলের সামনে গিয়ে পড়ে যান। কিন্তু পরের আক্রমণেই ইন্টার দুর্দান্ত এক গোল করে ফেলে। মার্তিনেজ মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে অগাস্তোকে পাস দেন। অগাস্তো নিচু করে বল বাড়ান মার্কাস থুরামের দিকে। থুরাম বলটাকে ব্যাকহিল করে আবার মার্তিনেজের কাছে দেন। মার্তিনেজ প্রথম ছোঁয়াতেই বলটি গোল করেন। বায়ার্ন তখনও হাল ছাড়েনি। দ্বিতীয়ার্ধে তারা আবার কিছুটা ভালো খেলে। থমাস মুলার মাঠে নেমে গোল করে সমতা ফেরান। কানরাড লাইমারের ক্রস থেকে গোল করেন তিনি। মনে
হচ্ছিল, এবার বুঝি ম্যাচটা বায়ার্নের দিকে হেলে যাবে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ইন্টার আবার চমক দেখায়। বাম দিক দিয়ে দৌড়ে এসে অগাস্তো আরেকটি দারুণ বল দেন, এবং সেই বলটি কাজে লাগান দাভিদ ফ্রাত্তেসি। তিনি গোল করে ম্যাচের ফল ২-১ করেন। বায়ার্ন তখন আক্রমণে ছিল, কিন্তু রক্ষণে ফাঁকা ছিল। ইনজুরির কারণে তাদের দলে আলফোনসো ডেভিস, জামাল মুসিয়ালা এবং উপামেকানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়রা ছিলেন না। তাদের অভাব স্পষ্ট বোঝা গেছে। এবারের ফাইনালটা এই মিউনিখেই হবে। সেটা বায়ার্নকেও হয়তো অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছিল ফাইনালে যাওয়ার। তবে সেটা করতে হলে এখন বায়ার্নকে সান সিরোতে জিততেই হবে। নইলে তাদের ‘ঘরের মাঠে ফাইনাল খেলার স্বপ্ন’ শেষ হয়ে যাবে শেষ আটেই।
গোল করতে পারেননি তিনি। বল পোস্টে লেগে বাইরে চলে যায়। ইন্টারও অবশ্য খুব বেশি পিছিয়ে ছিল না। অগাস্তোর একটি শট সাইডনেট কাঁপায়। এরপর নিকো বারেল্লার চমৎকার পাসে লাওতারো মার্তিনেজ গোলের সামনে গিয়ে পড়ে যান। কিন্তু পরের আক্রমণেই ইন্টার দুর্দান্ত এক গোল করে ফেলে। মার্তিনেজ মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে অগাস্তোকে পাস দেন। অগাস্তো নিচু করে বল বাড়ান মার্কাস থুরামের দিকে। থুরাম বলটাকে ব্যাকহিল করে আবার মার্তিনেজের কাছে দেন। মার্তিনেজ প্রথম ছোঁয়াতেই বলটি গোল করেন। বায়ার্ন তখনও হাল ছাড়েনি। দ্বিতীয়ার্ধে তারা আবার কিছুটা ভালো খেলে। থমাস মুলার মাঠে নেমে গোল করে সমতা ফেরান। কানরাড লাইমারের ক্রস থেকে গোল করেন তিনি। মনে
হচ্ছিল, এবার বুঝি ম্যাচটা বায়ার্নের দিকে হেলে যাবে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ইন্টার আবার চমক দেখায়। বাম দিক দিয়ে দৌড়ে এসে অগাস্তো আরেকটি দারুণ বল দেন, এবং সেই বলটি কাজে লাগান দাভিদ ফ্রাত্তেসি। তিনি গোল করে ম্যাচের ফল ২-১ করেন। বায়ার্ন তখন আক্রমণে ছিল, কিন্তু রক্ষণে ফাঁকা ছিল। ইনজুরির কারণে তাদের দলে আলফোনসো ডেভিস, জামাল মুসিয়ালা এবং উপামেকানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়রা ছিলেন না। তাদের অভাব স্পষ্ট বোঝা গেছে। এবারের ফাইনালটা এই মিউনিখেই হবে। সেটা বায়ার্নকেও হয়তো অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছিল ফাইনালে যাওয়ার। তবে সেটা করতে হলে এখন বায়ার্নকে সান সিরোতে জিততেই হবে। নইলে তাদের ‘ঘরের মাঠে ফাইনাল খেলার স্বপ্ন’ শেষ হয়ে যাবে শেষ আটেই।