
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৪

হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪ জনের পরিচয় মিলেছে

গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, বাবা-মা ও ছেলে দগ্ধ

চট্টগ্রামে সিআরবি মালিপাড়া বস্তিতে ভয়াবহ আগুন

বরগুনায় আগুনে পুড়ে ছাই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ ২৪ ঘর, ৫ কোটি টাকার ক্ষতি

দুর্ঘটনায় কর্মীর মৃত্যুতে জিপিএইচ ইস্পাতের শোক

কসবায় বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৭

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ফরিদপুর অংশের বাখুন্ডা এলাকার শরিফ জুট মিলের সামনে যাত্রীবাহী একটি লোকাল বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা লেগে খাদে পড়ে উল্টে গিয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭ জন। ঘটনাস্থলে পাঁচজন এবং হাসপাতালে নেওয়ার পথে ২ জনের মৃত্যু হয়। নিহতদের মধ্যে ৪ জন পুরুষ ও ৩ জন নারী।
এ সময় আহত হয়েছেন অন্তত ২৮ জন। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
মঙ্গলবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. নজরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। উদ্ধার অভিযানে সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, হাইওয়ে ও থানা পুলিশ এবং স্থানীয়রা অংশ
নেয়। নিহতরা হলেন- ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার শেয়ারকান্দি গ্রামের জোয়াত সরদার (৬৮), তার পুত্র ইমন সরদার (২২), তালমা গ্রামের ভারতী সরকার (৪০), নগরকান্দা উপজেলার কাঠিয়া গ্রামের দীপা খান (৩৪), চরভদ্রাসন উপজেলার হাজীগঞ্জ এলাকার আলম শেখ (৪৫) ও পৌর এলাকার মোল্লাবাড়ি সড়কের ফজিরন নেছা (৬৫); লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার আজিবর শেখ (৪৫)। আহতদের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি। দুর্ঘটনাকবলিত বাসটিতে থাকা যাত্রী ফারুক হোসেন ও উছমান জানান, বাসটি মুকসুদপুর থেকে ছাড়ার পর ফরিদপুরের ভাঙ্গায় আসার পর বাসটির চালক বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাতে থাকে। আমরা কয়েক যাত্রী কয়েকবার চালককে নিষেধ করলেও তিনি তা শুনেননি। বেপরোয়া গতির কারণেই বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টো পাশে গিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আঘাত
করে। পরে বাসটি রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানান, আহত প্রায় ৩০ জনকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজনের হাত-পা কেটে ফেলা হয়েছে। স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, টেকেরহাট থেকে ছেড়ে আসা ফরিদপুরগামী হাইডেক্স নামের একটি লোকাল বাস ওভারটেক করতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রথমে বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা খায়। এ সময় বাসটির সামনের অংশের ৬ থেকে ৭ ফিট বৈদ্যুতিক খুঁটির মধ্যে ঢুকে যায়। একপর্যায়ে দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া বাসটি রাস্তার পাশের খাদে পড়ে উল্টে যায়। স্থানীয়রা ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা উদ্ধার কাজ চালায়। আহতদের উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ফায়ার
সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ চালানো হয়। বাসে ৩৫ জনের বেশি যাত্রী ছিলেন। এদের মধ্যে পাঁচজন ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন। এছাড়া হাসপাতালে নেওয়ার পথে এবং ভর্তি আরও ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে আহত রয়েছেন ২৮ জন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ফরিদপুর হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন জানান, বাসযাত্রী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বেপরোয়া গতির কারণেই বাসটি দুর্ঘটনায় পতিত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনী, কোতোয়ালি থানা পুলিশ ও হাইওয়ে থানা পুলিশ উদ্ধার কাজে অংশ নেয়। এ ঘটনায় বাসটির চালকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা
হবে। কোতোয়ালি থানার ওসি মো. আসাদউজ্জামান বলেন, মঙ্গলবার বাখুন্ডা এলাকায় দুর্ঘটনায় মোট ৭ জন নিহত হয়েছেন। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নেয়। নিহতরা হলেন- ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার শেয়ারকান্দি গ্রামের জোয়াত সরদার (৬৮), তার পুত্র ইমন সরদার (২২), তালমা গ্রামের ভারতী সরকার (৪০), নগরকান্দা উপজেলার কাঠিয়া গ্রামের দীপা খান (৩৪), চরভদ্রাসন উপজেলার হাজীগঞ্জ এলাকার আলম শেখ (৪৫) ও পৌর এলাকার মোল্লাবাড়ি সড়কের ফজিরন নেছা (৬৫); লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার আজিবর শেখ (৪৫)। আহতদের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি। দুর্ঘটনাকবলিত বাসটিতে থাকা যাত্রী ফারুক হোসেন ও উছমান জানান, বাসটি মুকসুদপুর থেকে ছাড়ার পর ফরিদপুরের ভাঙ্গায় আসার পর বাসটির চালক বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাতে থাকে। আমরা কয়েক যাত্রী কয়েকবার চালককে নিষেধ করলেও তিনি তা শুনেননি। বেপরোয়া গতির কারণেই বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টো পাশে গিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আঘাত
করে। পরে বাসটি রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানান, আহত প্রায় ৩০ জনকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজনের হাত-পা কেটে ফেলা হয়েছে। স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, টেকেরহাট থেকে ছেড়ে আসা ফরিদপুরগামী হাইডেক্স নামের একটি লোকাল বাস ওভারটেক করতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রথমে বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা খায়। এ সময় বাসটির সামনের অংশের ৬ থেকে ৭ ফিট বৈদ্যুতিক খুঁটির মধ্যে ঢুকে যায়। একপর্যায়ে দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া বাসটি রাস্তার পাশের খাদে পড়ে উল্টে যায়। স্থানীয়রা ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা উদ্ধার কাজ চালায়। আহতদের উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ফায়ার
সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ চালানো হয়। বাসে ৩৫ জনের বেশি যাত্রী ছিলেন। এদের মধ্যে পাঁচজন ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন। এছাড়া হাসপাতালে নেওয়ার পথে এবং ভর্তি আরও ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে আহত রয়েছেন ২৮ জন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহতদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ফরিদপুর হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন জানান, বাসযাত্রী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বেপরোয়া গতির কারণেই বাসটি দুর্ঘটনায় পতিত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনী, কোতোয়ালি থানা পুলিশ ও হাইওয়ে থানা পুলিশ উদ্ধার কাজে অংশ নেয়। এ ঘটনায় বাসটির চালকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা
হবে। কোতোয়ালি থানার ওসি মো. আসাদউজ্জামান বলেন, মঙ্গলবার বাখুন্ডা এলাকায় দুর্ঘটনায় মোট ৭ জন নিহত হয়েছেন। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।