ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফেসবুক স্ট্যাটাস
চীনে সাত দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় স্বর্ণের খনি আবিষ্কার
লিবিয়ার উপকূলে ২৬ বাংলাদেশিসহ নৌকাডুবি, মৃত্যু ৪
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মির থানায় বিস্ফোরণে নিহত ৭
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মির থানায় বিস্ফোরণে নিহত ৭
গাজায় প্রলয়ঙ্করী ঝড়ের আশঙ্কা : ৯ লাখ বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি!
শ্রীনগরের জঙ্গিদের থেকে জব্দকৃত অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মজুদে বিস্ফোরণ: নিহত ৯, আহত ২৯
গাজার জন্য ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক এলো কোথা থেকে?
গাজায় ইসরাইলি হামলার প্রতিবাদে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে চলছে বিক্ষোভ। ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ শীর্ষক এই কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে পালন করা হচ্ছে সাধারণ ধর্মঘট। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই কর্মসূচি কোথা থেকে শুরু হলো, তা জানেন না অনেকেই।
গত ৫ এপ্রিল প্রথম এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় ‘ট্রান্সলেটিং ফালাস্তিন’ নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে। এই অ্যাকাউন্ট থেকে সাধারণত গাজায় চলমান পরিস্থিতি নিয়ে কনটেন্ট পোস্ট করা হয়। গত শনিবার ওই অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ছবি পোস্ট করা হয়, যেটিতে ফিলিস্তিনের পতাকাসহ লেখা ‘দ্য ওয়ার্লড স্টপস ফর গাজা। নো ওয়ার্ক। নো স্কুল। আনটিল দ্য জেনোসাইড স্টপস।’
একই অ্যাকাউন্টে ৭ এপ্রিল সাধারণ ধর্মঘটে যোগ দেওয়ার
আহ্বান জানিয়ে একটি পোস্ট করা হয় ইংরেজি ও আরবি ভাষায়। পৌনে চার লাখ ফলোয়ারের এই ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে দ্রুতই সেটি ছড়িয়ে পড়ে। ধর্মঘটের ওই আহ্বানে সংহতি জানিয়ে পোস্টের কমেন্টে অনেকেই জানান, তারা নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখবেন এবং কর্মক্ষেত্রে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকবেন। এই আহ্বান ছাড়া এই কর্মসূচির বিষয়ে তেমন কোনো তথ্য অনলাইনে পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশে ‘দ্য ওয়ার্লড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সোমবার এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস-পরীক্ষা হচ্ছে না। শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করছেন। একই কর্মসূচি পালন হচ্ছে রাজধানীসহ দেশের
বিভিন্ন অঞ্চলে। গাজার জন্য ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচি অবশ্য একেবারেই নতুন নয়। প্যালেস্টাইন ক্রনিকলে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস-ইসরাইল যুদ্ধ শুরুর পর ওই বছরই ১১ ডিসেম্বর এমন একটি ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়। বিশ্বব্যাপী এই ধর্মঘটের মূলমন্ত্র ছিল ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল, নো শপিং।’ শুধু ক্লাস বা অফিস বর্জন নয়, সেদিন কোনোরকম কেনাকাটাও করতে নিরুৎসাহিত করা হয়। সূত্র: ইনস্টাগ্রাম, প্যালেস্টাইন ক্রনিকল
আহ্বান জানিয়ে একটি পোস্ট করা হয় ইংরেজি ও আরবি ভাষায়। পৌনে চার লাখ ফলোয়ারের এই ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে দ্রুতই সেটি ছড়িয়ে পড়ে। ধর্মঘটের ওই আহ্বানে সংহতি জানিয়ে পোস্টের কমেন্টে অনেকেই জানান, তারা নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখবেন এবং কর্মক্ষেত্রে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকবেন। এই আহ্বান ছাড়া এই কর্মসূচির বিষয়ে তেমন কোনো তথ্য অনলাইনে পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশে ‘দ্য ওয়ার্লড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সোমবার এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস-পরীক্ষা হচ্ছে না। শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করছেন। একই কর্মসূচি পালন হচ্ছে রাজধানীসহ দেশের
বিভিন্ন অঞ্চলে। গাজার জন্য ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচি অবশ্য একেবারেই নতুন নয়। প্যালেস্টাইন ক্রনিকলে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস-ইসরাইল যুদ্ধ শুরুর পর ওই বছরই ১১ ডিসেম্বর এমন একটি ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়। বিশ্বব্যাপী এই ধর্মঘটের মূলমন্ত্র ছিল ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল, নো শপিং।’ শুধু ক্লাস বা অফিস বর্জন নয়, সেদিন কোনোরকম কেনাকাটাও করতে নিরুৎসাহিত করা হয়। সূত্র: ইনস্টাগ্রাম, প্যালেস্টাইন ক্রনিকল



