ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
তারেকের দেশে ফেরার আগে লন্ডনে জামায়াত আমির: সমঝোতা নাকি গোপন ষড়যন্ত্রের ছক?
নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জাপা, মনোনয়ন বিক্রি শুরু
বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা
পাহাড়ে শিবিরের গোপন প্রশিক্ষণ নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ
ত্রিশ লক্ষ শহীদের পবিত্র রক্ত বিধৌত বাংলার সবুজ জমিন ফুঁড়ে উদিত হওয়া স্বাধীনতার রক্তলাল সূর্য খচিত আমাদের জাতিয় পতাকা।
ক্ষমতার লোভে ইতিহাস স্বীকারের ভান: জামায়াতের ‘ক্ষমা’ নয়, এটি সুপরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
হাছান মাহমুদ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও ৬৫টি ব্যাংক হিসাবে ৭২২ কোটির বেশি টাকা লেনদেনের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ ও তার স্ত্রী নুরান ফাতেমার বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন মামলার বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান।
প্রবল আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে আছেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাছান মাহমুদ।
গত ১৬ জানুয়ারি হাছান মাহমুদ, তার স্ত্রী নুরান ফাতেমা, মেয়ে নাফিসা জুমাইনা মাহমুদ ও তাদের ছয়টি কোম্পানির মোট ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দেয় আদালত।
দুদক চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন বলেন, একটি মামলায়
হাছান মাহমুদের বিরুদ্ধে আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ১১ লাখ ৫৫ হাজার ৩১৮ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। তার নিজের এবং যৌথ ও প্রতিষ্ঠানের নয়টি ব্যাংক হিসাবে ৩৯ কোটি ৭৬ লাখ ৩৭ হাজার ৫৬৭ সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগও করা হয়েছে মামলায়। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলাটি করেছেন দুদকের উপপরিচালক কমলেশ মন্ডল। দ্বিতীয় মামলায় হাছান মাহমুদের সঙ্গে আসামি করা হয়েছে তার স্ত্রী নুরান ফাতেমাকে। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছেন দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন। মামলায় নুরান ফাতেমার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ৫২ লাখ ৭৬ হাজার ৯০ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। পাশাপাশি তার নিজের, যৌথ ও প্রতিষ্ঠানের ৫৬টি ব্যাংক
হিসাবে মোট ৬৮৩ কোটি ১৫ লাখ টাকার বেশি সন্দেজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা; মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২)(৩) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে এসব মামলায়।
হাছান মাহমুদের বিরুদ্ধে আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ১১ লাখ ৫৫ হাজার ৩১৮ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। তার নিজের এবং যৌথ ও প্রতিষ্ঠানের নয়টি ব্যাংক হিসাবে ৩৯ কোটি ৭৬ লাখ ৩৭ হাজার ৫৬৭ সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগও করা হয়েছে মামলায়। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলাটি করেছেন দুদকের উপপরিচালক কমলেশ মন্ডল। দ্বিতীয় মামলায় হাছান মাহমুদের সঙ্গে আসামি করা হয়েছে তার স্ত্রী নুরান ফাতেমাকে। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছেন দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন। মামলায় নুরান ফাতেমার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ৫২ লাখ ৭৬ হাজার ৯০ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। পাশাপাশি তার নিজের, যৌথ ও প্রতিষ্ঠানের ৫৬টি ব্যাংক
হিসাবে মোট ৬৮৩ কোটি ১৫ লাখ টাকার বেশি সন্দেজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা; মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২)(৩) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে এসব মামলায়।



