
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০
চট্টগ্রামে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার

চট্টগ্রামে ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ ২৪ ঘণ্টায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ১৯ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার দিবাগত রাত থেকে রোববার দিবাগত রাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
সোমবার সিএমপির গণসংযোগ শাখা থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রেফতার আসামিরা হচ্ছেন- চকবাজার থানার ইমন, বাকলিয়া থানার জসিম উদ্দিন সিকদার, রিদুয়ানুল ইসলাম, নুর কবির, সদরঘাট থানার শুক্কুর মিয়া, পাঁচলাইশ মডেল থানার মাহি সায়েদ, চান্দগাঁও থানার সুমন দাশ, বায়েজিদ বোস্তামী থানার সাইমন, শাহীন, হালিশহর থানার ইমরান, পাহাড়তলী থানার মোহাম্মদ আজাদ বিশ্বাস, মোহাম্মদ নাসির, আকবরশাহ থানার মৃদুল চন্দ্র দে, রুপম দে, ডবলমুরিং মডেল থানার মীর মোহাম্মদ আহনাফ আরেফিন, ইপিজেড থানার জসিম উদ্দিন,
কর্ণফুলি থানার কর্ণফুলী উপজেলার ওলামা লীগের সভাপতি ডা. মাওলানা ইউনুস অহিদ, কোতয়ালী থানার আসামি ও চট্টগ্রাম মহানগরীর ছাত্রলীগের উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম কর্মাস কলেজ শাখার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান আলী মাসুদ ও চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম ইসলামীয়া কলেজ শাখার সাবেক সভাপতি মনছুর আলী। সিএমপির ডিসি (গণসংযোগ) মাহমুদা বেগম জানান, নগরীতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসী বিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কর্ণফুলি থানার কর্ণফুলী উপজেলার ওলামা লীগের সভাপতি ডা. মাওলানা ইউনুস অহিদ, কোতয়ালী থানার আসামি ও চট্টগ্রাম মহানগরীর ছাত্রলীগের উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম কর্মাস কলেজ শাখার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান আলী মাসুদ ও চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম ইসলামীয়া কলেজ শাখার সাবেক সভাপতি মনছুর আলী। সিএমপির ডিসি (গণসংযোগ) মাহমুদা বেগম জানান, নগরীতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসী বিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।