ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
শেষ হলো ট্রাম্পের ’ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’
ভোলায় এবার এক্সেভেটর দিয়ে গুড়িয়ে দেয়া হলো আওয়ামী লীগ কার্যালয়, শেখ মুজিবের ম্যুরাল
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরসহ সারা দেশে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় যা বলছেন রাজনীতিবিদরা
ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ ‘শক্তভাবে প্রতিহতের’ ঘোষণা সরকারের, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে মধ্যরাতেও ভিড়, ভারতের নিন্দা
ভবন ভাঙতে বুলডোজার কোথা থেকে এলো- এ নিয়ে প্রশ্ন
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের বাড়িতে ভাঙচুরের পর আগুন
হামলা-ভাঙচুর করে কেউ টিকতে পারে না: শেখ হাসিনা
৭৩% মানুষ মুদ্রিত সংবাদপত্র পড়েন না, রেডিও শোনেন না ৯৪%: বিবিএস জরিপ
বাংলাদেশের প্রচলিত গণমাধ্যম ব্যবহারের হার কমে যাচ্ছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত এক জাতীয় জরিপে দেখা গেছে, ৭৩% মানুষ মুদ্রিত সংবাদপত্র পড়েন না, আর ৯৪% মানুষ রেডিও শোনেন না।
গণমাধ্যমের ওপর আস্থা থাকলেও কমেছে প্রচলিত ব্যবহার
জরিপে দেখা গেছে, মুদ্রিত সংবাদপত্রের পরিবর্তে মানুষ মোবাইল ফোনে অনলাইন সংস্করণ পড়ছেন। জাতীয় দুর্যোগ বা সংকটের সময় মানুষ এখনো টেলিভিশনের ওপর বেশি নির্ভরশীল, তবে রেডিওর গুরুত্ব একেবারে তলানিতে পৌঁছেছে।
এই জরিপটি পরিচালিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের জন্য। বিবিএস জানিয়েছে, গণমাধ্যম ব্যবহারের অভ্যাস ও আস্থা নির্ধারণে এটি দেশের প্রথম জাতীয় জরিপ।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে জনগণের মতামত
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের একটি বড় অংশ মনে করেন, গণমাধ্যম স্বাধীন হওয়া উচিত,
তবে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ও বাংলাদেশ বেতার সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা প্রয়োজন। সংবাদ গ্রহণের ক্ষেত্রে মোবাইলের আধিপত্য জরিপে উঠে এসেছে মোবাইল ফোনই এখন সংবাদ গ্রহণের প্রধান মাধ্যম। ৫৯% মানুষ অনলাইন সংবাদপত্র মোবাইল ফোনে পড়েন। কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা ট্যাবে সংবাদ পড়েন মাত্র ২.৫%। ৮৮% মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন সংবাদ গ্রহণের জন্য, কিন্তু কম্পিউটারের ব্যবহার মাত্র ৭%। কেন মুদ্রিত সংবাদপত্র ও রেডিওর জনপ্রিয়তা কমছে? ৪৬% অংশগ্রহণকারী বলেছেন, তারা খবরের কাগজ পড়ার প্রয়োজন মনে করেন না। ৫৪% মানুষ বলেছেন, রেডিও শোনার দরকার নেই। ৩৫% জানিয়েছেন, রেডিও সেটের সহজলভ্যতা কমে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রতি আস্থা জরিপে দেখা গেছে, ৩১% মানুষ খবরের জন্য ফেসবুকে নির্ভর করেন, ইউটিউবের ক্ষেত্রে এই হার ১৬.৫%। তবে তথ্য বা জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে
গণমাধ্যমের চেয়ে শিক্ষকের ওপর বেশি আস্থা রাখেন ৪২% অংশগ্রহণকারী। জরিপের পরিসর জরিপটি ১-৭ জানুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত পরিচালিত হয়। দেশের ৬৪টি জেলার ৪৫,০০০ পরিবারের সদস্যদের (১০ বছর বা তার বেশি বয়সী) কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। গণমাধ্যম ব্যবহারের অভ্যাস পরিবর্তনের এই পরিসংখ্যান গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
তবে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ও বাংলাদেশ বেতার সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা প্রয়োজন। সংবাদ গ্রহণের ক্ষেত্রে মোবাইলের আধিপত্য জরিপে উঠে এসেছে মোবাইল ফোনই এখন সংবাদ গ্রহণের প্রধান মাধ্যম। ৫৯% মানুষ অনলাইন সংবাদপত্র মোবাইল ফোনে পড়েন। কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা ট্যাবে সংবাদ পড়েন মাত্র ২.৫%। ৮৮% মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন সংবাদ গ্রহণের জন্য, কিন্তু কম্পিউটারের ব্যবহার মাত্র ৭%। কেন মুদ্রিত সংবাদপত্র ও রেডিওর জনপ্রিয়তা কমছে? ৪৬% অংশগ্রহণকারী বলেছেন, তারা খবরের কাগজ পড়ার প্রয়োজন মনে করেন না। ৫৪% মানুষ বলেছেন, রেডিও শোনার দরকার নেই। ৩৫% জানিয়েছেন, রেডিও সেটের সহজলভ্যতা কমে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রতি আস্থা জরিপে দেখা গেছে, ৩১% মানুষ খবরের জন্য ফেসবুকে নির্ভর করেন, ইউটিউবের ক্ষেত্রে এই হার ১৬.৫%। তবে তথ্য বা জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে
গণমাধ্যমের চেয়ে শিক্ষকের ওপর বেশি আস্থা রাখেন ৪২% অংশগ্রহণকারী। জরিপের পরিসর জরিপটি ১-৭ জানুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত পরিচালিত হয়। দেশের ৬৪টি জেলার ৪৫,০০০ পরিবারের সদস্যদের (১০ বছর বা তার বেশি বয়সী) কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। গণমাধ্যম ব্যবহারের অভ্যাস পরিবর্তনের এই পরিসংখ্যান গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।