ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জাপা, মনোনয়ন বিক্রি শুরু
বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা
পাহাড়ে শিবিরের গোপন প্রশিক্ষণ নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ
ত্রিশ লক্ষ শহীদের পবিত্র রক্ত বিধৌত বাংলার সবুজ জমিন ফুঁড়ে উদিত হওয়া স্বাধীনতার রক্তলাল সূর্য খচিত আমাদের জাতিয় পতাকা।
ক্ষমতার লোভে ইতিহাস স্বীকারের ভান: জামায়াতের ‘ক্ষমা’ নয়, এটি সুপরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
খালেদা জিয়ার নাইকো মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ করা হয়েছে। একইসঙ্গে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন এ দিন ঠিক করে আদেশ দেন।
এ মামলায় খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া বলেন, আজ আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের তৎকালীন উপপরিচালক সাহেদুর রহমান সর্বশেষ সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন। এ নিয়ে মামলাটি ৬৮ সাক্ষীর মধ্যে ৩৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি দিন ঠিক করেছেন আদালত।
২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও
থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে এ মামলা হয়। এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়। ২০২৩ সালে ১৯ মার্চ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ গঠন করেন। মামলার অন্য সাত আসামি হলেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস
উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। এদের মধ্যে কাশেম শরীফ, মীর মইনুল হক ও কামাল উদ্দিন পলাতক রয়েছেন। অন্যদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলা থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে এ মামলা হয়। এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়। ২০২৩ সালে ১৯ মার্চ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ গঠন করেন। মামলার অন্য সাত আসামি হলেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস
উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। এদের মধ্যে কাশেম শরীফ, মীর মইনুল হক ও কামাল উদ্দিন পলাতক রয়েছেন। অন্যদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলা থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।



