ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হামাসের হাতে জিম্মিদের মুক্তি কখন, জানাল ইসরাইল
যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে নেতানিয়াহুর নিরাপত্তাসহ তিন মন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজায় ঐতিহাসিক যুদ্ধবিরতি শুরু
বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় কৃষকদের বিরোধ এড়ানোর পরামর্শ বিএসএফের
নাইজেরিয়ায় পেট্রলের ট্যাংকার বিস্ফোরণে ৭০ জন নিহত
যুদ্ধবিরতির প্রাক্কালে ইসরাইলি হামলা, গাজায় এক পরিবারের ৫ সদস্য নিহত
ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসন আইন প্রয়োগে কৃষিশিল্পে সংকট হতে পারে
ঘরে ফেরার আশায় জিনিসপত্র গুছিয়ে নিচ্ছেন বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা
গাজায় হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে আজ রোববার স্থানীয় সময় ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত যুদ্ধবিরতি। আলজাজিরা জানিয়েছে, উত্তর গাজার বিভিন্ন এলাকা থেকে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা ঘরে ফেরার আশায় তাদের সামান্য জিনিসপত্র গুছিয়ে নিচ্ছেন।
গাজার উত্তরের একটি এলাকা থেকে বাস্তুচ্যুত হওয়া সওয়াদ ওয়ারশাগা জানান, ‘আমি অত্যন্ত খুশি। আমরা আমাদের এলাকায় ও পাড়ায় ফিরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা আমাদের বাড়ি ও আশেপাশের পরিবেশকে ভীষণ মিস করেছি’।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি অপেক্ষা করতে পারছি না। আগামীকাল (আজ) যখন যুদ্ধবিরতি চুক্তি আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হবে, আমি প্রথম দিকের লোকদের মধ্যে থাকতে চাই যারা এখানে থেকে আমাদের ঘরে ফিরে যাবে’।
আরেকজন বাস্তুচ্যুত নারী লতিফা কাশকাশও একই
উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি খুশি, কারণ আমি আমার এলাকা ও মূল স্থানে ফিরে যাবো। তবে কাশকাশের উদ্বেগও রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমি ভীতও বটে, কারণ আমি ইসরাইলিদের বিশ্বাস করতে পারি না। আমি দুঃখিতও, আমাদের প্রিয়জন ও সম্পদের ক্ষতির জন্য। আমরা এখানে একটি তাঁবু রেখে যাবো, আর সেখানে গিয়ে একটি তাঁবুতে থাকবো’। গাজা শহরে যুদ্ধবিরতির প্রস্তুতির মধ্যে সাধারণ মানুষের ঘরে ফেরার প্রত্যাশা যেমন রয়েছে, তেমনি তাদের মনে শঙ্কাও বিরাজ করছে। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে তারা পুনরায় নিজেদের এলাকায় ফিরে গিয়ে নতুন করে জীবন শুরু করার স্বপ্ন দেখছেন। এদিকে ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদ (পিআইজে) হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার প্রাক্কালে গাজার ওপর ইসরাইলি
হামলা অব্যাহত থাকলে তারা আটক জিম্মিদের হত্যা করতে পারে। পিআইজের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু হামজা বলেছেন, যদি যুদ্ধবিরতি কার্যকরের কয়েক ঘণ্টা আগে ইসরাইলি সেনাবাহিনী তাদের হামলা আরও বাড়ায়, তবে এটি তাদের শিশুদের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি খুশি, কারণ আমি আমার এলাকা ও মূল স্থানে ফিরে যাবো। তবে কাশকাশের উদ্বেগও রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমি ভীতও বটে, কারণ আমি ইসরাইলিদের বিশ্বাস করতে পারি না। আমি দুঃখিতও, আমাদের প্রিয়জন ও সম্পদের ক্ষতির জন্য। আমরা এখানে একটি তাঁবু রেখে যাবো, আর সেখানে গিয়ে একটি তাঁবুতে থাকবো’। গাজা শহরে যুদ্ধবিরতির প্রস্তুতির মধ্যে সাধারণ মানুষের ঘরে ফেরার প্রত্যাশা যেমন রয়েছে, তেমনি তাদের মনে শঙ্কাও বিরাজ করছে। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে তারা পুনরায় নিজেদের এলাকায় ফিরে গিয়ে নতুন করে জীবন শুরু করার স্বপ্ন দেখছেন। এদিকে ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদ (পিআইজে) হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার প্রাক্কালে গাজার ওপর ইসরাইলি
হামলা অব্যাহত থাকলে তারা আটক জিম্মিদের হত্যা করতে পারে। পিআইজের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু হামজা বলেছেন, যদি যুদ্ধবিরতি কার্যকরের কয়েক ঘণ্টা আগে ইসরাইলি সেনাবাহিনী তাদের হামলা আরও বাড়ায়, তবে এটি তাদের শিশুদের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।