
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের
বেগম খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে উঠছেন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার আরও উন্নতি হয়েছে। তিনি আগের তুলনায় অনেক ভালো আছেন এবং নিজেই হাঁটাচলা করতে পারছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৮ জানুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে লন্ডনের শীর্ষস্থানীয় ও ঐতিহ্যবাহী বিশেষায়িত হাসপাতাল ‘দ্য ক্লিনিকে’ ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তিনি লিভার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক জন প্যাট্রিক কেনেডির তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও বেগম খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন রোববার (১২ জানুয়ারি) মধ্য-পশ্চিম লন্ডনের বিশেষায়িত এ হাসপাতালের সামনে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে দলীয় নেত্রীর ‘চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত’বিষয়ে সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে আলাপকালে এ কথা জানান।
বিএনপি
চেয়ারপার্সনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক দলের সদস্য ও চিকিৎসক হিসেবে লন্ডনে তাঁর সফরসঙ্গী ডা. মুহাম্মদ এনামুল হক চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন। তিনিও জানান, বেগম খালেদা জিয়া রোবাবার ক্লিনিকের ভেতরে এক-একা হাঁটাচলা করেছেন। এদিন তিনি দেশের খোঁজ-খবরও নিয়েছেন। এদিকে, বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসাকালীন সফরসঙ্গী হিসেবে লন্ডনে অবস্থানরত মেডিকেল বোর্ডের একজন চিকিৎসক বাংলাদেশ সময় রোববার দিবাগত রাত ২টায় বার্তা সংস্থা বাসস’কে জানান, আগামী মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) লন্ডন ক্লিনিকের সমন্বিত একটি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনায় বসতে পারেন। তারা সবসময়ই বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার খোঁজখবর রাখছেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন। ভিটামিন ও সাপ্লিমেন্ট কিনুন ডা. জাহিদ জানান, ক্লিনিকে
ভর্তি হওয়ার পর থেকেই বেগম খালেদা জিয়ার ‘রুটিন স্বাস্থ্য পরীক্ষা’ চলছে। তার চিকিৎসার ধরনে কিছু পরিবর্তন হয়েছে। কিছু মেডিকেল পরীক্ষার পরে, সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই তার চিকিৎসা চলছে। তিনি জানান, বেগম খালেদা জিয়াকে এখন ফিজিওথেরাপি দেওয়া হচ্ছে। নেফ্রোলজিস্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও ইনটেনসিভিস্ট চিকিৎসকরা তাকে দেখেছেন। তিনি বলেন, এভাবে আরও কয়েকদিন চিকিৎসা চলার পর; আমরা আশা করছি তার (খালেদা জিয়ার) শারীরিক অবস্থা নিয়ে আরও সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলার সময় আসবে।’ ডা. জাহিদ আরও জানান, তারেক রহমান, ‘ডা. জোবাইদা রহমান, মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান, খালেদা জিয়ার নাতনি, তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা ব্যারিষ্টার জাইমা রহমানসহ তিন নাতনি হাসপাতালে সবসময় খালেদা জিয়ার দেখভাল করছেন।
ছেলে তারেক রহমান প্রতিদিন বাসা থেকে নিজে হাতে করে মায়ের জন্য খাবার নিয়ে আসছেন হাসপাতালে। ফলে, ম্যাডাম এখন অনেকটা ভালো আছেন। মানসিকভাবে উৎফুল্ল আছেন।’ আজ সোমবার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশেষ কিছু পরীক্ষা করানো হতে পারে বলেও জানান খালেদা জিয়ার ব্যাক্তিগত চিকিৎসক ডা. জাহিদ। এর আগে শনিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় যুক্তরাজ্যে সফররত জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেওয়ার জন্য ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ যান এবং তাঁর (বেগম জিয়া) সঙ্গে দেখা করেন। পরে, ক্লিনিক থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় হাসপাতালের বাইরে অপেক্ষারত স্থানীয় সাংবাদিকরা তার কাছে বিএনপি চেয়ারপার্সনের স্বাস্থ্যের অবস্থা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মাশাআল্লাহ, ম্যাডামকে দেখে
অনেক ভালো লেগেছে। মানসিকভাবে তিনি সবসময় স্ট্রং ছিলেন। এ জন্য এখনো এভাবে মেরুদণ্ড সোজা করে আছেন।’ আফরোজা আব্বাস বলেন, ‘ম্যাডাম এখন পরিবারের সবার সঙ্গে আছেন, এ কারণে আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন। আমরা আশা করছি অচিরেই তিনি সুস্থ হয়ে দেশে আবার ফিরে আসবেন। দেশে এসে দেশ ও জনগণের হাল ধরবেন।’ এসময় তার স্বামী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস তার সঙ্গে ছিলেন।
চেয়ারপার্সনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক দলের সদস্য ও চিকিৎসক হিসেবে লন্ডনে তাঁর সফরসঙ্গী ডা. মুহাম্মদ এনামুল হক চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন। তিনিও জানান, বেগম খালেদা জিয়া রোবাবার ক্লিনিকের ভেতরে এক-একা হাঁটাচলা করেছেন। এদিন তিনি দেশের খোঁজ-খবরও নিয়েছেন। এদিকে, বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসাকালীন সফরসঙ্গী হিসেবে লন্ডনে অবস্থানরত মেডিকেল বোর্ডের একজন চিকিৎসক বাংলাদেশ সময় রোববার দিবাগত রাত ২টায় বার্তা সংস্থা বাসস’কে জানান, আগামী মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) লন্ডন ক্লিনিকের সমন্বিত একটি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনায় বসতে পারেন। তারা সবসময়ই বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার খোঁজখবর রাখছেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন। ভিটামিন ও সাপ্লিমেন্ট কিনুন ডা. জাহিদ জানান, ক্লিনিকে
ভর্তি হওয়ার পর থেকেই বেগম খালেদা জিয়ার ‘রুটিন স্বাস্থ্য পরীক্ষা’ চলছে। তার চিকিৎসার ধরনে কিছু পরিবর্তন হয়েছে। কিছু মেডিকেল পরীক্ষার পরে, সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই তার চিকিৎসা চলছে। তিনি জানান, বেগম খালেদা জিয়াকে এখন ফিজিওথেরাপি দেওয়া হচ্ছে। নেফ্রোলজিস্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও ইনটেনসিভিস্ট চিকিৎসকরা তাকে দেখেছেন। তিনি বলেন, এভাবে আরও কয়েকদিন চিকিৎসা চলার পর; আমরা আশা করছি তার (খালেদা জিয়ার) শারীরিক অবস্থা নিয়ে আরও সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলার সময় আসবে।’ ডা. জাহিদ আরও জানান, তারেক রহমান, ‘ডা. জোবাইদা রহমান, মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান, খালেদা জিয়ার নাতনি, তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা ব্যারিষ্টার জাইমা রহমানসহ তিন নাতনি হাসপাতালে সবসময় খালেদা জিয়ার দেখভাল করছেন।
ছেলে তারেক রহমান প্রতিদিন বাসা থেকে নিজে হাতে করে মায়ের জন্য খাবার নিয়ে আসছেন হাসপাতালে। ফলে, ম্যাডাম এখন অনেকটা ভালো আছেন। মানসিকভাবে উৎফুল্ল আছেন।’ আজ সোমবার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশেষ কিছু পরীক্ষা করানো হতে পারে বলেও জানান খালেদা জিয়ার ব্যাক্তিগত চিকিৎসক ডা. জাহিদ। এর আগে শনিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় যুক্তরাজ্যে সফররত জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেওয়ার জন্য ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ যান এবং তাঁর (বেগম জিয়া) সঙ্গে দেখা করেন। পরে, ক্লিনিক থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় হাসপাতালের বাইরে অপেক্ষারত স্থানীয় সাংবাদিকরা তার কাছে বিএনপি চেয়ারপার্সনের স্বাস্থ্যের অবস্থা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মাশাআল্লাহ, ম্যাডামকে দেখে
অনেক ভালো লেগেছে। মানসিকভাবে তিনি সবসময় স্ট্রং ছিলেন। এ জন্য এখনো এভাবে মেরুদণ্ড সোজা করে আছেন।’ আফরোজা আব্বাস বলেন, ‘ম্যাডাম এখন পরিবারের সবার সঙ্গে আছেন, এ কারণে আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন। আমরা আশা করছি অচিরেই তিনি সুস্থ হয়ে দেশে আবার ফিরে আসবেন। দেশে এসে দেশ ও জনগণের হাল ধরবেন।’ এসময় তার স্বামী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস তার সঙ্গে ছিলেন।