ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
মোদি সরকার প্রকল্প থেকে বাদ দিলেন ‘মহাত্মা গান্ধী’র নাম
সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি
হংকংয়ের গণমাধ্যমকর্মীকে মুক্তি দিতে ট্রাম্পের অনুরোধ, যুক্তরাজ্যের নিন্দা
যুক্তরাষ্ট্রের নথি চুরি করেছে চীন
চলতি মাসের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয়ে সাইবার হামলা চালিয়েছে চীন। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন গোয়েন্দারা। হামলার পাশাপাশি চীনা হ্যাকাররা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথিও চুরি করেছে বলে অভিযোগ করেছেন তারা। মঙ্গলবার এ খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
মার্কিন গোয়েন্দারা দাবি করেছেন, ডিসেম্বরের শুরুর দিকে চীনের হ্যাকাররা মার্কিন অর্থ দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ নথি ঘেঁটে দেখেছে। শুধু দেখেছে নয়, বেশ কিছু নথি তারা চুরিও করেছে। চীনের সরকার ওই হ্যাকারদের নিযুক্ত করেছে বলে অভিযোগ তাদের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ঘটনা প্রমাণ করে দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দফতরে সাইবার নিরাপত্তা যথেষ্ট নয়। তবে হ্যাকাররা কি কি নথি চুরি করেছে, কতটি ওয়ার্ক স্টেশন তারা হ্যাক করেছে, সেই
বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া এই ঘটনায় মার্কিন কোনো নাগরিক জড়িত কিনা, তা-ও স্পষ্ট করে বলা হয়নি। তবে জানানো হয়েছে, একটি বিশেষ সফটওয়্যারের সাহায্যে মার্কিন অর্থ দপ্তরের কম্পিউটার হ্যাক করা হয়েছে। যে সফটওয়্যারের সাহায্যে এই কাজ করা হয়েছে তা চীনের সরকারের তৈরি। হ্যাকাররা এখনো মেশিনগুলো হ্যাক করে রেখেছে কিনা সেই বিষয়েও কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। অর্থ মন্ত্রণালয় এই ঘটনাকে গুরুত্বর সাইবার নিরাপত্তাজনিত ঘটনা হিসাবে চিহ্নিত করেছে। এ নিয়ে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই তদন্ত করছে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। গত কয়েক বছরে চীনের বিরুদ্ধে একাধিকবার হ্যাকিংয়ের অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। অভিযোগ, বিভিন্ন সরকারি দফতরে হ্যাকারদের নিয়োগ করে চীন। এমন ঘটনা
বারবার ঘটানো হয়েছে বলে দাবি যুক্তরাষ্ট্রের। তবে মার্কিন অর্থ দপ্তরের সাইবার হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওয়াশিংটন ডিসিতে নিযুক্ত চীনা দূতাবাসের এক মুখপাত্র। তিনি দাবি করেছেন, কোনো ভিত্তি ছাড়াই এমন অভিযোগ তোলা হয়েছে। চীন জানিয়েছে, সাইবার আক্রমণ বা হ্যাকিংয়ের মতো বিষয়কে তারা সমর্থন করে না। এর সঙ্গে চীনের কোনো দূরবর্তী সংযোগও নেই বলেই জানিয়েছে তারা।
বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া এই ঘটনায় মার্কিন কোনো নাগরিক জড়িত কিনা, তা-ও স্পষ্ট করে বলা হয়নি। তবে জানানো হয়েছে, একটি বিশেষ সফটওয়্যারের সাহায্যে মার্কিন অর্থ দপ্তরের কম্পিউটার হ্যাক করা হয়েছে। যে সফটওয়্যারের সাহায্যে এই কাজ করা হয়েছে তা চীনের সরকারের তৈরি। হ্যাকাররা এখনো মেশিনগুলো হ্যাক করে রেখেছে কিনা সেই বিষয়েও কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। অর্থ মন্ত্রণালয় এই ঘটনাকে গুরুত্বর সাইবার নিরাপত্তাজনিত ঘটনা হিসাবে চিহ্নিত করেছে। এ নিয়ে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই তদন্ত করছে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। গত কয়েক বছরে চীনের বিরুদ্ধে একাধিকবার হ্যাকিংয়ের অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। অভিযোগ, বিভিন্ন সরকারি দফতরে হ্যাকারদের নিয়োগ করে চীন। এমন ঘটনা
বারবার ঘটানো হয়েছে বলে দাবি যুক্তরাষ্ট্রের। তবে মার্কিন অর্থ দপ্তরের সাইবার হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওয়াশিংটন ডিসিতে নিযুক্ত চীনা দূতাবাসের এক মুখপাত্র। তিনি দাবি করেছেন, কোনো ভিত্তি ছাড়াই এমন অভিযোগ তোলা হয়েছে। চীন জানিয়েছে, সাইবার আক্রমণ বা হ্যাকিংয়ের মতো বিষয়কে তারা সমর্থন করে না। এর সঙ্গে চীনের কোনো দূরবর্তী সংযোগও নেই বলেই জানিয়েছে তারা।



