
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিএনপিসহ ৩০ দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

লন্ডনে ‘একান্ত বৈঠকের’ আলোচনা জাতির সামনে পরিষ্কার করতে হবে

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু মারা গেছেন

পটুয়াখালীর ডিসিকে রাজনীতির মাঠে আসতে বললেন নুর

সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেওয়া হবে না: রিজওয়ানা

সংসদ নির্বাচন এগিয়ে আনার বার্তা গণতন্ত্রের জন্য সুসংবাদ: মির্জা ফখরুল

‘জুলাই সনদ’ কার্যকরের আগে নির্বাচনের তারিখ জনগণ মানবে না: এনসিপি
সংস্কার প্রয়োজন মনে করেন ৬৫.৯ শতাংশ মানুষ

আগামী এক বছরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত বলে মনে করেন দেশের ৬১ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ। তবে আরেকটি প্রশ্নের উত্তরে ৬৫ দশমিক ৯ শতাংশ বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যা যা সংস্কার করা প্রয়োজন মনে করবে তার সবগুলো করার পরই নির্বাচন আয়োজন করা উচিত।
সম্প্রতি ভয়েস অব আমেরিকার করা এক জরিপে উঠে এসেছে এমন তথ্য।
গত ৫ অগাস্ট ছাত্র-জনতার অভুত্থানে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ অগাস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে একটি অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কেমন আছে বাংলাদেশ, এ নিয়ে কী ভাবছেন দেশের নাগরিকরা, এ বিষয়ে ১৩ অক্টোবরের থেকে ২৭ অক্টোবর ভয়েস অব আমেরিকা
দেশব্যাপী একটি জরিপ করে। জরিপটি ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এডিটোরিয়াল নির্দেশনা অনুযায়ী পরিচালনা করে গবেষণা ও জরিপ প্রতিষ্ঠান ওআরজি-কোয়েস্ট রিসার্চ লিমিটেড। ভয়েস অব আমেরিকার ঠিক করে দেওয়া সুনির্দিষ্ট (ক্লোজ অ্যান্ড) প্রশ্নমালার ওপর ভিত্তি করে কম্পিউটার অ্যাসিস্টেড টেলিফোন ইন্টারভিউইংয়ের মাধ্যমে দেশের আটটি বিভাগে ১৮ বছর বা এর চেয়ে বেশি বয়সি এক হাজার মানুষের মধ্যে জরিপটি পরিচালিত হয়। জরিপ থেকে জানা গেছে, এক বছরের মধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত বলে মনে করেন দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ ৬১ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ। তবে আরেকটি প্রশ্নের উত্তরে ৬৫ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যা যা সংস্কার করা প্রয়োজন মনে করবে তার সবগুলো করার পরই নির্বাচন
আয়োজন করা উচিত। আর শুধু নির্বাচন সংক্রান্ত জরুরি সংস্কারগুলো শেষ করে নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে দেশের ৩১ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে নির্বাচন চান দেশের ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ মানুষ। আর ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে ৮ দশমিক ৬ শতাংশ নাগরিক। সবচেয়ে কম ৫ দশমিক ৮ শতাংশ জনগণ চার বছর বা তার চেয়ে বেশি সময় পর আগামী জাতীয় নির্বাচন হওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। কত দ্রুত নির্বাচন হওয়া উচিত এ ব্যাপারে কিছু জানেন না বলেছেন ৪ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ। আর নির্বাচন কবে হওয়া উচিত সম্পর্কে কিছু বলতে চাননি ১ দশমিক ১ শতাংশ। জরিপে অংশ নেওয়া শহরের জনগণের
৬০ দশমিক ৪ শতাংশ এবং গ্রামে বাস করেন তাদের ৬১ দশমিক ৪ শতাংশ আগামী এক বছরের মধ্যে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন চান। আর জরিপে অংশগ্রণকারী পুরুষদের ৫৭ দশমিক ৩ শতাংশ ও নারীদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ নির্বাচন চান এক বছরের মধ্যে।
দেশব্যাপী একটি জরিপ করে। জরিপটি ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এডিটোরিয়াল নির্দেশনা অনুযায়ী পরিচালনা করে গবেষণা ও জরিপ প্রতিষ্ঠান ওআরজি-কোয়েস্ট রিসার্চ লিমিটেড। ভয়েস অব আমেরিকার ঠিক করে দেওয়া সুনির্দিষ্ট (ক্লোজ অ্যান্ড) প্রশ্নমালার ওপর ভিত্তি করে কম্পিউটার অ্যাসিস্টেড টেলিফোন ইন্টারভিউইংয়ের মাধ্যমে দেশের আটটি বিভাগে ১৮ বছর বা এর চেয়ে বেশি বয়সি এক হাজার মানুষের মধ্যে জরিপটি পরিচালিত হয়। জরিপ থেকে জানা গেছে, এক বছরের মধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত বলে মনে করেন দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ ৬১ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ। তবে আরেকটি প্রশ্নের উত্তরে ৬৫ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যা যা সংস্কার করা প্রয়োজন মনে করবে তার সবগুলো করার পরই নির্বাচন
আয়োজন করা উচিত। আর শুধু নির্বাচন সংক্রান্ত জরুরি সংস্কারগুলো শেষ করে নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে দেশের ৩১ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে নির্বাচন চান দেশের ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ মানুষ। আর ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে ৮ দশমিক ৬ শতাংশ নাগরিক। সবচেয়ে কম ৫ দশমিক ৮ শতাংশ জনগণ চার বছর বা তার চেয়ে বেশি সময় পর আগামী জাতীয় নির্বাচন হওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। কত দ্রুত নির্বাচন হওয়া উচিত এ ব্যাপারে কিছু জানেন না বলেছেন ৪ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ। আর নির্বাচন কবে হওয়া উচিত সম্পর্কে কিছু বলতে চাননি ১ দশমিক ১ শতাংশ। জরিপে অংশ নেওয়া শহরের জনগণের
৬০ দশমিক ৪ শতাংশ এবং গ্রামে বাস করেন তাদের ৬১ দশমিক ৪ শতাংশ আগামী এক বছরের মধ্যে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন চান। আর জরিপে অংশগ্রণকারী পুরুষদের ৫৭ দশমিক ৩ শতাংশ ও নারীদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ নির্বাচন চান এক বছরের মধ্যে।