ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নেতানিয়াহুর গ্রেফতারি পরোয়ানার সমালোচনায় বাইডেন
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে পরোয়ানা: গাজায় ন্যায়বিচারের আশার ঝলক
কলম্বিয়ায় গেরিলা হামলায় ৫ সেনা নিহত
আইসিসির গ্রেফতারি পরোয়ানা: ইসরাইল-আমেরিকা দূরত্ব কি বাড়বে?
কুয়েতে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন
সিটির পাবলিক স্কুলের দেড় লাখ ছাত্রের স্থায়ী আবাস নেই
ম্যাট গেইটযের প্রতিবেদন নিয়ে অচলাবস্থায় এথিকস কমিটি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে গুলি, নিহত ৪২
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীরা হামলা করেছে। এতে অন্তত ৪২ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) কুর্রাম জেলার ওচত এলাকায় যাত্রীবাহী যানবাহনে হামলাকারীরা গুলি চালায়। এতে তিন নারী ও শিশুসহ অন্তত ৪২ জন নিহত হয়েছেন। খবর জিও নিউজের।
পুলিশ বলেছে, পারাচিনার থেকে পেশোয়ার যাওয়ার পথে গাড়িবহরে হামলা হয়। নিহত ছাড়াও একাধিক লোক আহত হয়েছেন। তাদের অ্যাম্বুলেন্সে করে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এলাকাটি দুর্গম হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য আহতদের জেলা শহরে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সৈয়দা বানু নামে এক যাত্রী জানান, হঠাৎ গুলি শুরু হলে তিনি বুদ্ধি
করে তার সন্তানদের নিয়ে গাড়ির আসনের নিচে লুকিয়ে থাকেন। তাৎক্ষণিক এ সিদ্ধান্ত তাদের প্রাণে বাঁচায়। গুলির শব্দ থেমে যাওয়ার পর তিনি বের হয়ে থ হয়ে যান। রাস্তায় ও গাড়ির ভেতর আহত ও নিহত মানুষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিলেন। খাইবার পাখতুনখোয়ার প্রধান সচিব নাদিম আসলাম চৌধুরী বলেন, হামলাটি একটি বড় ট্র্যাজেডি। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ, অনেকে আশঙ্কাজনক। প্রদেশটির আইনমন্ত্রী আফতাব আলম জিওনিউজকে বলেন, এ ঘটনার পেছনের কুশীলবদের শনাক্তে তদন্ত চলছে। প্রাথমিক তদন্তের পর ঘটনার বিবরণ দিয়ে তিনি বলেন, সশস্ত্র ব্যক্তিরা পাহাড় থেকে গাড়ি বহর লক্ষ্য করে গুলি চালায়। মন্ত্রী জানান, আমি কুর্রাম পরিদর্শন করতে চেয়েছিলাম কিন্তু দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপের মধ্যে বিরোধের কারণে
জেলার দিকে যাওয়ার রাস্তাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ওই দুটি গ্রুপ একে অপরকে ঘটনার জন্য দায়ী করছে। তারা উভয়ই সন্ত্রাসী দল। আমরা তদন্ত করছি। প্রকৃত দোষীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির মুখোমুখি করা হবে।
করে তার সন্তানদের নিয়ে গাড়ির আসনের নিচে লুকিয়ে থাকেন। তাৎক্ষণিক এ সিদ্ধান্ত তাদের প্রাণে বাঁচায়। গুলির শব্দ থেমে যাওয়ার পর তিনি বের হয়ে থ হয়ে যান। রাস্তায় ও গাড়ির ভেতর আহত ও নিহত মানুষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিলেন। খাইবার পাখতুনখোয়ার প্রধান সচিব নাদিম আসলাম চৌধুরী বলেন, হামলাটি একটি বড় ট্র্যাজেডি। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ, অনেকে আশঙ্কাজনক। প্রদেশটির আইনমন্ত্রী আফতাব আলম জিওনিউজকে বলেন, এ ঘটনার পেছনের কুশীলবদের শনাক্তে তদন্ত চলছে। প্রাথমিক তদন্তের পর ঘটনার বিবরণ দিয়ে তিনি বলেন, সশস্ত্র ব্যক্তিরা পাহাড় থেকে গাড়ি বহর লক্ষ্য করে গুলি চালায়। মন্ত্রী জানান, আমি কুর্রাম পরিদর্শন করতে চেয়েছিলাম কিন্তু দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপের মধ্যে বিরোধের কারণে
জেলার দিকে যাওয়ার রাস্তাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ওই দুটি গ্রুপ একে অপরকে ঘটনার জন্য দায়ী করছে। তারা উভয়ই সন্ত্রাসী দল। আমরা তদন্ত করছি। প্রকৃত দোষীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির মুখোমুখি করা হবে।