ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন হচ্ছে আরও সিএপিএফ বাহিনী
পুতিনের নিশানায় এ বার আমেরিকা, ইউরোপ
ঝাড়খণ্ডে ‘বাংলাদেশি কার্ড’ খেলেও লাভ হলো না বিজেপির
নিজেকে ‘পাহারাদার’ দাবি করে যা বললেন মমতা
বলিভিয়ায় অভ্যুত্থানে ট্রাম্পকে দায়ী করলেন মোরালেস
যৌন পর্যটনের নতুন কেন্দ্র হয়ে উঠছে এশিয়ার এই শহর, বাড়ছে ভিড়
পুতিনের নিশানায় এ বার আমেরিকা, ইউরোপ
সেনা সদস্যদের সঙ্গে নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভার দ্বন্দ্ব চরমে
সম্প্রতি একটি শর্ত দিয়ে ইসরাইলি সেনাবাহিনীতে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে চিঠি লেখেন দেশটির প্রায় ১৩০ জন সৈন্য। এ নিয়ে ওই সেনা সদস্যদের সঙ্গে নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভার দ্বন্দ্ব বেড়েছে এবং তা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।
ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং তার মন্ত্রিসভার কয়েকজন সদস্য ওই ১৩০ সৈন্যের প্রতি কঠোর সমালোচনা করেছেন। যারা হামাসের সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি না হওয়া পর্যন্ত সেবা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে চিঠি লিখেছে।
ইসরাইলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজ জানিয়েছে, রোববার রাতে মন্ত্রিসভার বৈঠকে নিরাপত্তা বিষয়ে আলোচনাকালে নেতানিয়াহু এ বিষয়টিকে ‘বলপ্রয়োগ ও আইনের মাধ্যমে কঠোরভাবে মোকাবিলা’ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি এ সময় এই সৈন্যরা তাদের ‘জাতীয় চেতনা’ হারিয়ে ফেলেছে বলেও মন্তব্য করেন।
ইয়েমেন প্রেস
এজেন্সি জানাচ্ছে, এই বিষয়টা এমন এক সময়ে সামনে এলো, যখন নেতানিয়াহুর চরমপন্থি মন্ত্রিসভার সদস্যদের ভূমিকা তুলে ধরা হচ্ছে। যারা কিনা বন্দি মুক্তি এবং ফিলিস্তিনিদের ওপর আগ্রাসন ও গণহত্যা বন্ধে চুক্তি করার পথে বাধা সৃষ্টি করছে বলে ইসরাইলি সৈন্যরা অভিযোগ তুলেছে। এ বিষয়ে ইসরাইলি পরিবহন মন্ত্রী মিরি রেগেভ মন্ত্রিসভার বৈঠকে বলেন, ‘যদি এটি বিদ্রোহ হয়, তবে এই সৈন্যদের কারাগারে পাঠানো উচিত’। অন্যদিকে, ইসরাইলি যুদ্ধমন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট দাবি করেন, সংবাদমাধ্যমে উপস্থাপিত সেনা সদস্যদের সংখ্যাগুলো বাস্তবসম্মত নয় এবং ইসরাইলি সেনাবাহিনী যে কোনো অবাধ্যতার ইঙ্গিতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়। এদিকে দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর প্রতিনিধিরা বৈঠকে নিশ্চিত করেছেন যে, তারা সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বার্তার কোনো কিছুই হাতে পাননি। এর আগে,
গত ৯ অক্টোবর এক চিঠিতে ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর ১৩০ জন সদস্য সতর্ক করে বলেন যে, ইসরাইলি সরকার যদি গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে ব্যর্থ হয় এবং বন্দি বিনিময়ের ব্যবস্থা না করে, তাহলে তারা সেনাবাহিনীতে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন না। ইসরাইলের হারেৎজ পত্রিকায় ওই চিঠি প্রকাশিত হয়। চিঠির বরাত দিয়ে হিব্রু ভাষার এই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, দায়িত্ব পালনে অস্বীকৃতি জানানো এই সৈন্যরা ইসরাইলি সেনাবাহিনীর বিভিন্ন বিভাগ থেকে আসা। যেমন- বিমান বাহিনী, নৌবাহিনী, সাঁজোয়া বাহিনী এবং আর্টিলারি বাহিনী। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি
এজেন্সি জানাচ্ছে, এই বিষয়টা এমন এক সময়ে সামনে এলো, যখন নেতানিয়াহুর চরমপন্থি মন্ত্রিসভার সদস্যদের ভূমিকা তুলে ধরা হচ্ছে। যারা কিনা বন্দি মুক্তি এবং ফিলিস্তিনিদের ওপর আগ্রাসন ও গণহত্যা বন্ধে চুক্তি করার পথে বাধা সৃষ্টি করছে বলে ইসরাইলি সৈন্যরা অভিযোগ তুলেছে। এ বিষয়ে ইসরাইলি পরিবহন মন্ত্রী মিরি রেগেভ মন্ত্রিসভার বৈঠকে বলেন, ‘যদি এটি বিদ্রোহ হয়, তবে এই সৈন্যদের কারাগারে পাঠানো উচিত’। অন্যদিকে, ইসরাইলি যুদ্ধমন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট দাবি করেন, সংবাদমাধ্যমে উপস্থাপিত সেনা সদস্যদের সংখ্যাগুলো বাস্তবসম্মত নয় এবং ইসরাইলি সেনাবাহিনী যে কোনো অবাধ্যতার ইঙ্গিতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়। এদিকে দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর প্রতিনিধিরা বৈঠকে নিশ্চিত করেছেন যে, তারা সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বার্তার কোনো কিছুই হাতে পাননি। এর আগে,
গত ৯ অক্টোবর এক চিঠিতে ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর ১৩০ জন সদস্য সতর্ক করে বলেন যে, ইসরাইলি সরকার যদি গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে ব্যর্থ হয় এবং বন্দি বিনিময়ের ব্যবস্থা না করে, তাহলে তারা সেনাবাহিনীতে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন না। ইসরাইলের হারেৎজ পত্রিকায় ওই চিঠি প্রকাশিত হয়। চিঠির বরাত দিয়ে হিব্রু ভাষার এই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, দায়িত্ব পালনে অস্বীকৃতি জানানো এই সৈন্যরা ইসরাইলি সেনাবাহিনীর বিভিন্ন বিভাগ থেকে আসা। যেমন- বিমান বাহিনী, নৌবাহিনী, সাঁজোয়া বাহিনী এবং আর্টিলারি বাহিনী। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি