ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চার হাজার ৪০০ কোটি টাকা পাচ্ছে বাংলাদেশ
এক সপ্তাহে রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
মুরগি-সবজিতে কিছুটা স্বস্তি, আলু এখনো চড়া
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
কেন ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ছে জানালেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
সালমান এফ রহমানের কোম্পানিকে ৬০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে সরকার
কমেছে পেঁয়াজের দাম
বেক্সিমকোর শেয়ার কারসাজি, ৪২৮ কোটি টাকা জরিমানা
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানির (বেক্সিমকো) শেয়ার লেনদেনে কারসাজির ঘটনায় ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ৪২৮ কোটি ৭ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সভায় মঙ্গলবার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়াও কমিশন সভায় আরও ৯টি কোম্পানির আইপিও (প্রাথমিক শেয়ার) অর্থ ব্যবহারের বিষয়টি পরিদর্শন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিএসইসির মুখপাত্র ফারহানা ফারুকী স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে কারসাজির বিরুদ্ধে এটি সবচেয়ে বড় জরিমানা। কোম্পানিটির মালিক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা বহুল সমালোচিত ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমান।
যাদের জরিমানা করা হয়েছে, তারা হলেন- মারজানা রহমানকে ৩০ কোটি, ট্রেড
নেক্সট ইন্টারন্যাশনালকে ৪ কোটি ১ লাখ, মুশফিকুর রহমানকে ১২৫ কোটি, মমতাজুর রহমানকে ৫৮ কোটি, জুপিটার বিজনেসকে ২২ কোটি ৫০ লাখ, এপোলো ট্রেডিংকে ১৫ কোটি ১ লাখ, এআরটি ইন্টারন্যাশনালকে ৭০ কোটি, আব্দুর রউফকে ৩১ কোটি ও ক্রিসেন্টকে ৭৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এসব অভিযুক্তরা ২০২১ সালের ২৮ জুলাই থেকে ২০২২ সালের ১০ মার্চ পর্যন্ত ৭ মাস ১০ দিনে সংঘবদ্ধভাবে কোম্পানিটির শেয়ার অস্বাভাবিকভাবে লেনদেন করেন। এ ধরনের কাজ সিকিউরিটিজ আইনের লঙ্ঘন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে পাঠানো রিপোর্টের ভিত্তি করে সংশ্লিষ্টদের শুনানির মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সূত্র আরও জানায় কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজির বিষয়টি সবার জানা ছিল। কিন্তু
বেক্সিমকোর মালিক সালমান এফ রহমান অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ সময়ে অনেক বড় উদ্যোক্তাকে জোর করে শেয়ার কিনতে বাধ্য করেছেন। শেয়ারের দাম অনেক বেশি বেড়ে গেলে কেউ কেউ শেয়ার বিক্রি করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাদেরকে বিক্রি করতে না দিয়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৯৯৬ এবং ২০২০-১১ সালের শেয়ার কেলেঙ্কারিতেও সালমান এফ রহমানের নাম আছে। গত ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হলে সালমান এফ রহমান পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন তিনি। কয়েক দফার রিমান্ড শেষে বর্তমানে কারাগারে আছেন আর্থিক খাতের বহু বির্তকিত এই ব্যবসায়ী। অন্যদিকে আরও ৯টি কোম্পানি
পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। এসব কোম্পানিগুলো আইপিওর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করে কোন কাজে ব্যবহার করেছে তা খতিয়ে দেখবে। কোম্পানিগুলো হলো- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, বেস্ট হোল্ডিংস (লা মেরিডিয়ান হোটেল), ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, জেএমআই হসপিটাল অ্যান্ড রিকুইজিট মেন্যুফ্যাকচারিং, লুব রেফ (বাংলাদেশ), নাভানা ফার্মাসিউটিক্যাল, রিং শাইন টেক্সটাইল, সিকদার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস।
নেক্সট ইন্টারন্যাশনালকে ৪ কোটি ১ লাখ, মুশফিকুর রহমানকে ১২৫ কোটি, মমতাজুর রহমানকে ৫৮ কোটি, জুপিটার বিজনেসকে ২২ কোটি ৫০ লাখ, এপোলো ট্রেডিংকে ১৫ কোটি ১ লাখ, এআরটি ইন্টারন্যাশনালকে ৭০ কোটি, আব্দুর রউফকে ৩১ কোটি ও ক্রিসেন্টকে ৭৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এসব অভিযুক্তরা ২০২১ সালের ২৮ জুলাই থেকে ২০২২ সালের ১০ মার্চ পর্যন্ত ৭ মাস ১০ দিনে সংঘবদ্ধভাবে কোম্পানিটির শেয়ার অস্বাভাবিকভাবে লেনদেন করেন। এ ধরনের কাজ সিকিউরিটিজ আইনের লঙ্ঘন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে পাঠানো রিপোর্টের ভিত্তি করে সংশ্লিষ্টদের শুনানির মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সূত্র আরও জানায় কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজির বিষয়টি সবার জানা ছিল। কিন্তু
বেক্সিমকোর মালিক সালমান এফ রহমান অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ সময়ে অনেক বড় উদ্যোক্তাকে জোর করে শেয়ার কিনতে বাধ্য করেছেন। শেয়ারের দাম অনেক বেশি বেড়ে গেলে কেউ কেউ শেয়ার বিক্রি করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাদেরকে বিক্রি করতে না দিয়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৯৯৬ এবং ২০২০-১১ সালের শেয়ার কেলেঙ্কারিতেও সালমান এফ রহমানের নাম আছে। গত ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হলে সালমান এফ রহমান পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন তিনি। কয়েক দফার রিমান্ড শেষে বর্তমানে কারাগারে আছেন আর্থিক খাতের বহু বির্তকিত এই ব্যবসায়ী। অন্যদিকে আরও ৯টি কোম্পানি
পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। এসব কোম্পানিগুলো আইপিওর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করে কোন কাজে ব্যবহার করেছে তা খতিয়ে দেখবে। কোম্পানিগুলো হলো- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, বেস্ট হোল্ডিংস (লা মেরিডিয়ান হোটেল), ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, জেএমআই হসপিটাল অ্যান্ড রিকুইজিট মেন্যুফ্যাকচারিং, লুব রেফ (বাংলাদেশ), নাভানা ফার্মাসিউটিক্যাল, রিং শাইন টেক্সটাইল, সিকদার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস।