৫ ঘন্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন, উল্টো বেড়েছে তীব্রতা: ইউনূস সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
     ৬:৩০ পূর্বাহ্ণ

৫ ঘন্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন, উল্টো বেড়েছে তীব্রতা: ইউনূস সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৯ অক্টোবর, ২০২৫ | ৬:৩০ 38 ভিউ
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট দীর্ঘ ঘণ্টা চেষ্টা করেও আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। আগুনের তীব্রতা হঠাৎ বেড়ে গেছে এবং ধোঁয়ার কারণে পুরো বিমানবন্দরে দৃশ্যমানতা কমে গেছে। বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের এক কর্মকর্তা বলেন, আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বিমানবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চলা ‘কুরিয়ার সার্ভিস’ এলাকা থেকে। প্রথম আগুন ছড়িয়ে পড়ার পরে ধীরে ধীরে অন্যান্য গুদামে ছড়িয়ে গেছে। দেশজুড়ে এই ধরনের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করতে সরকারের সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আগুন লাগার পরও দ্রুত উৎপত্তিস্থলে পৌঁছানো যায়নি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার তৎপরতা সীমিত ছিল। কার্গো ভিলেজে থাকা পণ্য টনকে টন

পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ব্যবসায়ীরা জানান, তামিম এক্সপ্রেস লিমিটেডের আড়াই টন গার্মেন্টস পণ্য এই অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পণ্যের মধ্যে ছিল বাটন, জিপার, ফেব্রিক এবং লেবেল আইটেম। কার্গো ভিলেজে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে কুরিয়ার সার্ভিস, কেমিক্যাল ও গার্মেন্টস পণ্যের গুদামে। ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট এখনও ঘটনাস্থলে কাজ করছে। ধোঁয়ার কারণে পুরো বিমানবন্দর এলাকায় দৃশ্যমানতা কমে গেছে। ফায়ার সার্ভিস জানায়, আগুনের তীব্রতা রাত পর্যন্ত বেড়েছে। এর ফলে কার্যক্রমে ব্যাঘাত তৈরি হয়েছে এবং বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, বন্দর কর্তৃপক্ষ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে দীর্ঘক্ষণ ব্যর্থ হওয়ায় সরকারের তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। দেশের প্রধান আন্তর্জাতিক

বিমানবন্দরেও এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়া স্বাভাবিকভাবে উদ্বেগজনক। নিরাপত্তা বিশ্লেষক আমিনুল হক বলেন, “শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দেশের প্রধান আন্তর্জাতিক বন্দর। এত বড় আকারের কার্গো এলাকা এবং বিপজ্জনক পণ্য থাকা সত্ত্বেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা এতক্ষণে সম্ভব হয়নি, এটা স্পষ্টভাবে প্রশাসনিক ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতার প্রতিফলন। এই ধরনের পরিস্থিতি বিমানবন্দর পরিচালনা এবং জাতীয় নিরাপত্তা উভয়ের জন্যই বড় হুমকি। সরকারের উচিত ছিল আগুন লাগার আগেই সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুযায়ী তৎপর হওয়া। এখনই প্রশাসনকে দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পণ্য ও ব্যবসায়ীদের জন্য সহায়তার ব্যবস্থা নিতে হবে।”

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
*জনগণের প্রত্যাশা থেকে বিচ্ছিন্ন জুলাই সনদ, প্রতিশ্রুতির স্থলে প্রতারণা* আইসিটি বন্ধ ও রাজবন্দীদের মুক্তির দাবি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তীব্র নিন্দা প্রধানমন্ত্রীর, ভারতের পাশে থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস শেখ হাসিনার বিচার: গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে জাতিসংঘে অভিযোগ ‘অবৈধ সরকারকে’ হটাতে চূড়ান্ত আল্টিমেটাম: ১৩ তারিখ ঢাকা অচল করে দেওয়ার ডাক সজীব ওয়াজেদ জয়ের রাজধানীতে সারাদিনে অন্তত সাত স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, তিনটি বাসে আগুন ঘুমানোর সময় ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখলে শরীরে কী হয়, জানলে অবাক হবেন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ দুই মেডিকেল কলেজে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসন কমাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ভারতে একের পর এক বিস্ফোরণ, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা জারি  মধ্যরাতে জারাকে নিয়ে সারজিসের ফেসবুক পোস্টে চমক মোহাম্মদপুরে চাপাতিসহ ২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ দেশে আবারও বাড়ল সোনার দাম, ভরি কত? অনুমোদন পেল নতুন আরেকটি মেডিকেল কলেজ ‘সালমান শাহকে শেষ করার পেছনে আমরা সিনেমার মানুষেরাই দায়ী’ ইউটিউবে ‘রঙ্গনা’, শাবনূর ফিরলেই নতুনভাবে শুরু গভীর রাতে রাজধানীতে বাস ও প্রাইভেটকারে আগুন দেওয়ার হিড়িক অভদ্ররা ভাবে জবাব দেওয়ার ক্ষমতা নেই : প্রভা পুরান ঢাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সাইদ মামুন গুলিতে নিহত