ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
১৯৭১, নীলফামারীর গোলাহাট গণহত্যা
PBI Findings: 56% of July–August 2024 Cases Were “False & Baseless”
‘৭১ এর রণাঙ্গনের ৩ জন বীর নারী মুক্তিযোদ্ধা।
জনগণের ঘাড়ে নতুন করে চাপছে অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তৃত্ববাদী খড়্গ
মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করতে এসে প্রাণ হারায় দেড় হাজার ভারতীয় সেনা
সাঈদীকে ‘জিন্দা কাফের’ ও ‘বিশ্ব টাউট’ আখ্যা দিলেন বনি আমিন: ওয়াজে ভুয়া ধর্মান্তরের নাটক সাজানোর অভিযোগ
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে আদালতে তোলা হচ্ছে
৫০ বিচারকের ভারতে প্রশিক্ষণের প্রজ্ঞাপন বাতিল
ভারতে প্রশিক্ষণের জন্য ৫০ জন বিচারককে অনুমতির প্রজ্ঞাপন বাতিল করেছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
রোববার (৫ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
গত ৩০ ডিসেম্বর ভারতের ভূপালে অবস্থিত ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি এবং স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে প্রশিক্ষণের জন্য অধস্তন আদালতের ৫০ বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে এ অনুমতি দেয় আইন মন্ত্রণালয়।
প্রশিক্ষণের জন্য সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা ও জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়। আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার
কথা ছিল। আইন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা বলা হয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি, ভূপাল এবং একটি স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে ১০-২০ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি প্রদান করে বিগত ৩০ ডিসেম্বর একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মোতাবেক ওই প্রজ্ঞাপনটি আজ বাতিল করা হলো। এর আগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো আর্থিক সংশ্লেষ নেই। ২০১৭ সালের এপ্রিলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক
স্বাক্ষরিত হয়। ওই সমঝোতা স্মারকের পর একই বছরের ২৯ জুলাই এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছিলেন, পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আছে। ভারতের প্রত্যেকটা রাজ্যে একটি জুডিসিয়ারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য। ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিসিয়ারি একাডেমি আছে। সেখানে আমাদের ১৫-১৬শ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। এরপর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে যান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। পর্যায়ক্রমে ইতোমধ্যে অনেক বিচারক প্রশিক্ষণ নেন।
কথা ছিল। আইন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা বলা হয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি, ভূপাল এবং একটি স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে ১০-২০ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি প্রদান করে বিগত ৩০ ডিসেম্বর একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মোতাবেক ওই প্রজ্ঞাপনটি আজ বাতিল করা হলো। এর আগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো আর্থিক সংশ্লেষ নেই। ২০১৭ সালের এপ্রিলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক
স্বাক্ষরিত হয়। ওই সমঝোতা স্মারকের পর একই বছরের ২৯ জুলাই এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছিলেন, পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আছে। ভারতের প্রত্যেকটা রাজ্যে একটি জুডিসিয়ারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য। ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিসিয়ারি একাডেমি আছে। সেখানে আমাদের ১৫-১৬শ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। এরপর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে যান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। পর্যায়ক্রমে ইতোমধ্যে অনেক বিচারক প্রশিক্ষণ নেন।



