ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হাদির জন্য কাঁদছে পুরো বাংলাদেশ
মেট্রোরেল চলাচল শুরু
‘বাঁচার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে’: ব্রেন স্টেম চূর্ণ, মৃত্যুর প্রহর গুনছেন শরীফ ওসমান হাদি
ভারত বিরোধিতায় সরব হাদী, জীবন বাঁচাতে চড়লেন ভারতের উপহার দেওয়া অ্যাম্বুলেন্সেই
বিজয়ের গৌরবগাথাঃ অপারেশন জ্যাকপট
অবৈধ সরকারের অবৈধ নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল প্রত্যাখান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট সদস্যদের সাথে বাংলাদেশি প্রতিনিধি দলের বৈঠক
২৩ সালে কর ফাঁকিতে দেশের রাজস্ব ক্ষতি ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা : সিপিডি
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক গবেষণায় দেখা গেছে, কর ফাঁকির কারণে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ আনুমানিক দুই লাখ ২৬ হাজার ২৩৬ কোটি টাকার রাজস্ব হারিয়েছে।
সোমবার সিপিডির কার্যালয়ে বাংলাদেশের উত্তরণে করপোরেট আয়কর সংস্কার বিষয়ক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
সিপিডির গবেষণা বলছে, এর মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ হারিয়েছে করপোরেট কর ফাঁকির কারণে। ২০২৩ সালে করপোরেট কর ফাঁকির পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় এক লাখ ১৩ হাজার ১১৮ কোটি টাকা।
গবেষণায় দেখা গেছে, ২০১১ সাল থেকে কর ফাঁকির পরিমাণ বেড়েছে, ২০১২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৬ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা এবং ২০১৫ সালে তা এক লাখ ৩৩ হাজার ৬৭৩ কোটি টাকায় পৌঁছায়।
সিপিডির গবেষণায় বাংলাদেশের ক্রমাগত
কর ফাঁকির পেছনে কয়েকটি প্রধান কারণ উঠে এসেছে। এর মধ্যে আছে উচ্চ কর হার, প্রশাসনিক দুর্বলতা, জটিল আইনি কাঠামো এবং কর ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক দুর্নীতি। সিপিডির গবেষণা প্রতিবেদনে বলছে, কর ফাঁকির উচ্চ হার সৎ করদাতাদের নিরুৎসাহিত করে এবং যারা আইন মেনে চলে তাদের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে। স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের প্রেক্ষাপটে কর ফাঁকির ক্রমবর্ধমান প্রবণতা থেকে বের হতে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ওপর জোর দিতে হবে বলে মনে করে সিপিডি। প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ আকৃষ্ট করবে বলে মনে করা হয়। তাই এই সমস্যা কার্যকরভাবে মোকাবিলা করা না হলে কর ফাঁকির সুযোগ আরও প্রশস্ত
হবে। এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো শক্তিশালী করা, ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়ন ও কর নীতিতে ব্যাপক সংস্কারের সুপারিশ করেছে সিপিডি।
কর ফাঁকির পেছনে কয়েকটি প্রধান কারণ উঠে এসেছে। এর মধ্যে আছে উচ্চ কর হার, প্রশাসনিক দুর্বলতা, জটিল আইনি কাঠামো এবং কর ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক দুর্নীতি। সিপিডির গবেষণা প্রতিবেদনে বলছে, কর ফাঁকির উচ্চ হার সৎ করদাতাদের নিরুৎসাহিত করে এবং যারা আইন মেনে চলে তাদের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে। স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের প্রেক্ষাপটে কর ফাঁকির ক্রমবর্ধমান প্রবণতা থেকে বের হতে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ওপর জোর দিতে হবে বলে মনে করে সিপিডি। প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ আকৃষ্ট করবে বলে মনে করা হয়। তাই এই সমস্যা কার্যকরভাবে মোকাবিলা করা না হলে কর ফাঁকির সুযোগ আরও প্রশস্ত
হবে। এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো শক্তিশালী করা, ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়ন ও কর নীতিতে ব্যাপক সংস্কারের সুপারিশ করেছে সিপিডি।



