হিটলারের ভালোবাসা পেতে উন্মুখ ছিল বান্ধবী – ইউ এস বাংলা নিউজ




হিটলারের ভালোবাসা পেতে উন্মুখ ছিল বান্ধবী

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২০ জানুয়ারি, ২০২৫ | ৮:০১ 8 ভিউ
জার্মানির স্বৈরশাসক এডলফ হিটলার ১৯৪৫ সালেই বার্লিনে মারা গিয়েছিলেন বলে দাবি ফরাসী বিজ্ঞানীদের। তাকে নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। এবার বেরিয়ে আসল নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য। হিটলারের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য উন্মুখ ছিলেন তার বান্ধবী ইউনিটি মিটফোর্ড। এটাও কি সম্ভব? ব্রিটিশ বান্ধবী ইউনিটি মিটফোর্ড একটি ডায়েরিতে হিটলার সম্পর্কে বলেছেন ‘ও খুব মিষ্টি এবং সমকামী।’ তিনের দশকে হিটলারের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়েছিল ইউনিটির। সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে তার ডায়েরি। তা বই আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। আর সেই ডায়েরি পাতায় পাতায় বর্ণনা রয়েছে হিটলারের সঙ্গে তার সম্পর্ক। ডায়েরিতে ইউনিটি জানান, হিটলারের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য তিনি উন্মুখ ছিলেন। হিটলার ছিলেন খুব মিষ্টি এবং সমকামী। ১৯৩৫ থেকে ১৯৩৯ সাল

পর্যন্ত দুজনের মধ্যে ১৩৯ বার দেখা হয়েছিল। প্রথম দেখা থেকেই তিনি প্রেমে পড়ে যান হিটলারের। হিটলারের ‘প্রেমিকা’ আবিষ্কার করেন, তার প্রিয় দেশ জার্মানি ও মাতৃভূমি ব্রিটেন পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত। এই আঘাত সইতে না পেরে নিজের মাথাতেই গুলি করেন ইউনিটি কিন্তু আত্মহত্যার চেষ্টা ব্যর্থ হন। তবে বাম মস্তিষ্ক ভয়ংকর জখম হয়। একটি বুলেট আটকে ছিল খুলির ভেতর। তিনি ব্রিটেনে ফিরে আসেন। সেখানেই ১৯৪৮ সালে মাত্র ৩৩ বছর বয়সে তার মৃত্যু হয়। এদিকে, এই ডায়েরি সত্যি কিনা তা নিয়ে সেই প্রশ্ন উঠেছিল। তবে ডায়েরি পাতা, কালি ও ইউনিটির হাতের লেখা খুঁটিয়ে দেখে গবেষকরা নিশ্চিত হয়েছেন যে এই ডায়েরিটি সত্যি।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
সুগার মাম্মি হতে চাই ভারতের সাথে সকল চুক্তিই ছিল বাংলাদেশ বিরোধী! সীমান্তে জরুরি অবস্থা জারি করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রাম্পের নৌবাহিনী ২.০ বাধ্যতামূলক করা হলো বিয়ের আগে মেডিকেল পরীক্ষা সীমান্তে ভারতের উসকানি আগে কখনো ঘটেনি? ফেব্রুয়ারিতে কি আসলেই কোন রাজনৈতিক ঝড় আসছে? মধ্যপ্রাচ্যে যেকোন সময় ঘটতে পারে বিস্ফোরণ পরিবর্তনের পথে পুলিশ, র‍্যাব ও আনসার: পাল্টে যাচ্ছে পোশাক মেজর ডালিমের পর এবার ইলিয়াসের টকশোতে আসছে কর্নেল রাশেদ ইসরাইলি যে ৩ জিম্মিকে মুক্তি দিল গাজা ইসরাইলের কারাগার থেকে মুক্তি পেল ৯০ ফিলিস্তিনি হিটলারের ভালোবাসা পেতে উন্মুখ ছিল বান্ধবী আরজি করকাণ্ডে সঞ্জয় রায়কে যাবজ্জীবন শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান নিলেন ৩৫ প্রত্যাশীরা ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর জয় পেলেও চিন্তামুক্ত নয় ঢাকা আজ রাতে শপথ নেবেন ট্রাম্প দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে চাই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার: জিএম কাদের পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে পরিবীক্ষণ কমিটি পুনর্গঠন