ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজীপুরে কেয়া গ্রুপের চারটি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা, ১ মে থেকে কার্যকর
পাঁচ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নিপীড়নের ভয়াবহ চিত্র মানবাধিকার প্রতিবেদনে
মেজর সিনহা হত্যার; দ্রুত মামলার শুনানি করতে অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে মায়ের আবেদন
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণের দুই প্রস্তাব অনুমোদন
ঢাকায় বায়ুদূষণ: একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি
২০২৪ সালে বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি
হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারি করুন
ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারে ইন্টারপোলের সহযোগিতা চেয়ে দেয়া চিঠি পেয়েছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে চিঠি প্রাপ্তির তথ্য নিশ্চিত করে পুলিশের মিডিয়া উইং। পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) সাগর জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনের পাঠানো চিঠি আমরা হাতে পেয়েছি।
এর আগে গতকাল সকালে শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারে ইন্টারপোলের সহযোগিতা চেয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শক বরাবর চিঠি পাঠানোর কথা জানান ট্রাইব্যুনালের চীফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, গত ১০ নভেম্বর এ চিঠি পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চীফ প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারে রেড অ্যালার্ট জারির জন্য আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের কাছে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, তিনি
(শেখ হাসিনা) যেহেতু মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠনের অভিযোগে অভিযুক্ত, তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা পেন্ডিং আছে। কিন্তু বাংলাদেশের জুরিসডিকশনের বাইরে তিনি চলে গেছেন। এ কারণে আন্তর্জাতিক পুলিশিং সংস্থা হিসেবে ইন্টারপোল যাতে তাকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে ব্যবস্থা নেয় এবং তার ব্যাপারে অন্তত রেড অ্যালার্ট জারি করে, সেই ব্যাপারে আমরা অনুরোধ পাঠিয়েছি। কীভাবে চিঠি পাঠানো হয়েছে. জানতে চাইলে চীফ প্রসিকিউটর বলেন, এটা কমিউনিকেট করার দায়িত্ব আইজিপির। আমরা সরাসরি লিখেছি ইন্টারপোলের কাছে। এটাই যাবে। প্রসঙ্গত, গত ১৪ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয়। এতে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান হাইকোর্টের বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদার। সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় হাইকোর্টের বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা
ও দায়রা জজ মহিতুল হক এনাম চৌধুরী। তিন সদস্যের এ ট্রাইব্যুনাল গত ১৭ অক্টোবর জুলাই-আগস্ট গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। তাদের গ্রেফতার করে আগামী ১৮ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে বলা হয়। একই মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয় সাবেক সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ও আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ হত্যাকাণ্ডে জড়িত ৪৬ জনের বিরুদ্ধে। জুলাই-আগস্ট গণহত্যা তথা মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়েরকৃত কোনো মামলায় এটি হচ্ছে প্রথম পরোয়ানা। ওয়ারেন্টভুক্ত ৪৬ আসামির মধ্যে আপিল বিভাগের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক, সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এবং ‘সুশীল বুদ্ধিজীবী’ ড. জাফর ইকবালের নামও রয়েছে। এরই মধ্যে এ
মামলার আসামি হিসেবে বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
(শেখ হাসিনা) যেহেতু মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠনের অভিযোগে অভিযুক্ত, তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা পেন্ডিং আছে। কিন্তু বাংলাদেশের জুরিসডিকশনের বাইরে তিনি চলে গেছেন। এ কারণে আন্তর্জাতিক পুলিশিং সংস্থা হিসেবে ইন্টারপোল যাতে তাকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে ব্যবস্থা নেয় এবং তার ব্যাপারে অন্তত রেড অ্যালার্ট জারি করে, সেই ব্যাপারে আমরা অনুরোধ পাঠিয়েছি। কীভাবে চিঠি পাঠানো হয়েছে. জানতে চাইলে চীফ প্রসিকিউটর বলেন, এটা কমিউনিকেট করার দায়িত্ব আইজিপির। আমরা সরাসরি লিখেছি ইন্টারপোলের কাছে। এটাই যাবে। প্রসঙ্গত, গত ১৪ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয়। এতে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান হাইকোর্টের বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদার। সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় হাইকোর্টের বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা
ও দায়রা জজ মহিতুল হক এনাম চৌধুরী। তিন সদস্যের এ ট্রাইব্যুনাল গত ১৭ অক্টোবর জুলাই-আগস্ট গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। তাদের গ্রেফতার করে আগামী ১৮ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে বলা হয়। একই মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয় সাবেক সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ও আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ হত্যাকাণ্ডে জড়িত ৪৬ জনের বিরুদ্ধে। জুলাই-আগস্ট গণহত্যা তথা মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়েরকৃত কোনো মামলায় এটি হচ্ছে প্রথম পরোয়ানা। ওয়ারেন্টভুক্ত ৪৬ আসামির মধ্যে আপিল বিভাগের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক, সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এবং ‘সুশীল বুদ্ধিজীবী’ ড. জাফর ইকবালের নামও রয়েছে। এরই মধ্যে এ
মামলার আসামি হিসেবে বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।