ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভিউ বাড়াতে রাম দা হাতে ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট শিক্ষকের
ঢাকায় জুলাইযোদ্ধা শাফিনের রহস্যজনক মৃত্যু
টাঙ্গাইলে ৩৮০ পিস ইয়াবাসহ শ্রমিকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আটক
ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ৫ লাখ টাকা ছিনতাই, যুবদলকর্মী গ্রেপ্তার
শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ট্রাফিক পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দু’দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের আমৃত্যু কারাদণ্ড
‘হাত-পা বাঁধা’ থাকায় বদির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারিনি
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিগত সরকারের একাধিক সংস্থার করা মাদক ব্যবসায়ীর তালিকায় শীর্ষে ছিল আবদুর রহমান বদির নাম। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ‘হাত-পা বাঁধা’ থাকায় বদির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেনি মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ডিএনসি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (ডিজি) মুহাম্মদ ইউসুফ।
রাজধানীর গুলিস্তানে অভিযান চালিয়ে ৬০০ গ্রাম আইসসহ মনিরুল ইসলাম (৩৬) নামে এক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) টিম। মনিরুল রাজধানীর ডেমরা এলাকার বাওয়ানীবাদ জুট মিলস স্টাফ কোয়ার্টার মসজিদের ইমাম।এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসেন মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ডিজি।সেখানে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।
ইউসুফ জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ডিএনসি জানতে পারে আইসের একটি চালান কক্সবাজারের
টেকনাফ থেকে ঢাকায় প্রবেশ করবে। এ তথ্যের ভিত্তিতে গুলিস্তান এলাকায় অভিযান চালিয়ে আইসসহ মনিরুলকে গ্রেফতার করা হয়। মনিরুল এর আগে একাধিক ইয়াবা ও আইসের চালান সংগ্রহ করে ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করেছেন। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পল্টন থানায় মামলা হয়েছে। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইউসুফ বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ‘হাত-পা বাঁধা’ থাকায় অন্যতম শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে আমরা মামলা নিতে পারিনি। বর্তমানে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমরা কাজ করছি। এখন আমাদের হাত-পা বাঁধা নেই। আমরা বদির সব কার্যক্রমের তদন্ত করেছি। তবে এখনো ব্যবস্থা নিতে পারিনি। এজন্য সময় প্রয়োজন। আমাদের সোর্স নিয়োগ করা আছে।
দ্রুতই একটি ফলাফল দেখতে পাবেন। ইউসুফ আরও বলেন, মাদকের আধিপত্য এখনো অনেকেই ধরে রেখেছেন। আমরা সবার বিষয়ে কাজ করছি। নিজেদের গোয়েন্দাদের পাশাপাশি অন্য সংস্থার সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে।
টেকনাফ থেকে ঢাকায় প্রবেশ করবে। এ তথ্যের ভিত্তিতে গুলিস্তান এলাকায় অভিযান চালিয়ে আইসসহ মনিরুলকে গ্রেফতার করা হয়। মনিরুল এর আগে একাধিক ইয়াবা ও আইসের চালান সংগ্রহ করে ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করেছেন। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পল্টন থানায় মামলা হয়েছে। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইউসুফ বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ‘হাত-পা বাঁধা’ থাকায় অন্যতম শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে আমরা মামলা নিতে পারিনি। বর্তমানে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমরা কাজ করছি। এখন আমাদের হাত-পা বাঁধা নেই। আমরা বদির সব কার্যক্রমের তদন্ত করেছি। তবে এখনো ব্যবস্থা নিতে পারিনি। এজন্য সময় প্রয়োজন। আমাদের সোর্স নিয়োগ করা আছে।
দ্রুতই একটি ফলাফল দেখতে পাবেন। ইউসুফ আরও বলেন, মাদকের আধিপত্য এখনো অনেকেই ধরে রেখেছেন। আমরা সবার বিষয়ে কাজ করছি। নিজেদের গোয়েন্দাদের পাশাপাশি অন্য সংস্থার সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে।



