ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইসলামী ছাত্রশিবিরের কাউন্সিল ছিল ‘পাতানো এবং নাটকপূর্ণ’
কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলায় চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর
ছাত্রশিবিরের কাউন্সিল পাতানো, দাবি ছাত্রদল নেতার
জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
বাগদান সারলেন সোহেল তাজ
মুক্তাগাছার প্যানেল মেয়র গ্রেফতার
বাংলাদেশকে ইসলামী রাষ্ট্র করার উদ্যোগ ড.মুহাম্মদ ইউনূসের : ফ্যাক্ট চেক
হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে হাসানুল হক ইনু
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মনির নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় রাজধানীর গুলশান থানায় করা মামলায় সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) ইনুকে আদালতে উপস্থিত করে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির গুলশান জোনাল টিমের উপ-পরিদর্শক আবু জাফর বিশ্বাস।
অন্যদিকে আসামির রিমান্ড বাতিল চেয়ে শুনানি করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।
রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী রিমান্ড চেয়ে শুনানি করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শরীফুর রহমান আসামির চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিন ইনুর আইনজীবীরা শুনানিতে আদালতকে বলেন, রাজনৈতিক কারণে হাসানুল হক ইনুকে হয়রানি করার জন্য
এ মামলায় আসামি করে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। এ মামলায় রিমান্ড না দেওয়ার অনুরোধ করছি, প্রয়োজনে জেলগেট জিজ্ঞাসাবাদ করুন। অন্যদিকে পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ইনু এ মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। ইনুদের মতো ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের ইন্ধনে শেখ হাসিনা এতবড় গণহত্যা চালিয়েছেন। তাই তার রিমান্ড প্রার্থনা করছি। মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই গুলশান থানাধীন প্রগতি সরণিতে আন্দোলন চলাকালে বাহাদুর হোসেন মনির রাস্তা পার হয়ে বাসায় যাওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হন। পরে মনিরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর নিহতের বাবা আবু জাফর রাজধানীর গুলশান থানায় শেখ হাসিনাসহ ১০৫ জনকে এজাহারভুক্ত
আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। এতে আরও ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
এ মামলায় আসামি করে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। এ মামলায় রিমান্ড না দেওয়ার অনুরোধ করছি, প্রয়োজনে জেলগেট জিজ্ঞাসাবাদ করুন। অন্যদিকে পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ইনু এ মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। ইনুদের মতো ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের ইন্ধনে শেখ হাসিনা এতবড় গণহত্যা চালিয়েছেন। তাই তার রিমান্ড প্রার্থনা করছি। মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই গুলশান থানাধীন প্রগতি সরণিতে আন্দোলন চলাকালে বাহাদুর হোসেন মনির রাস্তা পার হয়ে বাসায় যাওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হন। পরে মনিরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর নিহতের বাবা আবু জাফর রাজধানীর গুলশান থানায় শেখ হাসিনাসহ ১০৫ জনকে এজাহারভুক্ত
আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। এতে আরও ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।