ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিশ্ব গণমাধ্যমে ওসমান হাদির মৃত্যু পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ
মাচাদোকে নোবেল দেওয়ায় ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের অ্যাসাঞ্জের
রাশিয়ার সম্পদ নয়, ভিন্ন উপায়ে ইউক্রেনকে অর্থ দেবে ইইউ
যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে চুক্তি করলো টিকটক
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
হংকংয়ে আগুন নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ কমপক্ষে ২০০ জন
হংকংয়ে গত প্রায় আট দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১২৮-এ পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন শহরটির নিরাপত্তা প্রধান। রয়টার্সের রিপোর্ট অনুযায়ী, বহুতল কয়েকটি ভবন নিয়ে গঠিত যে আবাসিক কমপ্লেক্সে আগুন লেগেছিল, সেখানকার প্রায় ২০০ বাসিন্দার এখনো কোনো সন্ধান মেলেনি।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে হংকংয়ের উত্তরাঞ্চলের তাই পো জেলার ৩২ তলা উচ্চতার ৮টি ভবনসমৃদ্ধ ওয়াং ফুক কোর্টে আগুন লাগে এবং অল্প সময়ের মধ্যেই পুরো কমপ্লেক্সে ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় দুই দিনের প্রচেষ্টা আজ শুক্রবার আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
সংবাদ সম্মেলনে হংকংয়ের নিরাপত্তা প্রধান ক্রিস ট্যাং বলেন, ‘ভবনের ভেতরে পুলিশ আরও তল্লাশি চালালে মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।’ নিহত ১২৮ জনের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৩৯
জনের পরিচয় নিশ্চিত করা গেছে। আগুন লাগার সময় কমপ্লেক্সের ফায়ার অ্যালার্ম সঠিকভাবে কাজ করেনি বলেও তিনি জানান। উদ্ধার কাজ শেষ হয়েছে; এতে ১২ জন দমকলকর্মীসহ মোট ৭৯ জন আহত হয়েছেন। ট্যাং বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য ভবনের ভেতরের তাপমাত্রা কমানো। পরিবেশ নিরাপদ হলেই পুলিশ প্রমাণ সংগ্রহ ও তদন্ত শুরু করবে।’ ৪৬০০-এর বেশি মানুষ বসবাস করত এই আবাসিক কমপ্লেক্সে, যা সংস্কারকাজের জন্য বাঁশের কাঠামো ও সবুজ জালে ঘেরা ছিল। পুলিশের ধারণা, নির্মাণকাজে অনিয়ম ও অনিরাপদ সামগ্রী ব্যবহারের কারণেই অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। এ ঘটনার জন্য সন্দেহভাজন হিসেবে নির্মাণ কোম্পানির তিনজন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১৯৪৮ সালে একটি গুদামে আগুন লেগে ১৭৬ জনের মৃত্যু হওয়ার
পর হংকংয়ে আর কোনো অগ্নিকাণ্ডে এত প্রাণহানি ঘটেনি।
জনের পরিচয় নিশ্চিত করা গেছে। আগুন লাগার সময় কমপ্লেক্সের ফায়ার অ্যালার্ম সঠিকভাবে কাজ করেনি বলেও তিনি জানান। উদ্ধার কাজ শেষ হয়েছে; এতে ১২ জন দমকলকর্মীসহ মোট ৭৯ জন আহত হয়েছেন। ট্যাং বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য ভবনের ভেতরের তাপমাত্রা কমানো। পরিবেশ নিরাপদ হলেই পুলিশ প্রমাণ সংগ্রহ ও তদন্ত শুরু করবে।’ ৪৬০০-এর বেশি মানুষ বসবাস করত এই আবাসিক কমপ্লেক্সে, যা সংস্কারকাজের জন্য বাঁশের কাঠামো ও সবুজ জালে ঘেরা ছিল। পুলিশের ধারণা, নির্মাণকাজে অনিয়ম ও অনিরাপদ সামগ্রী ব্যবহারের কারণেই অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। এ ঘটনার জন্য সন্দেহভাজন হিসেবে নির্মাণ কোম্পানির তিনজন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১৯৪৮ সালে একটি গুদামে আগুন লেগে ১৭৬ জনের মৃত্যু হওয়ার
পর হংকংয়ে আর কোনো অগ্নিকাণ্ডে এত প্রাণহানি ঘটেনি।



