
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করছে ইসরাইল

কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি

ওআইসি’র সদস্যপদ ফিরে পেল সিরিয়া

আট নারীকে ধোঁকা দিয়ে লাখ লাখ টাকা নিয়ে লাপাত্তা ইরাকি যুবক

গাজায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষের ঘরে নেই খাবার

রাজনীতি নিয়ে হতাশা, নেপালে রাজতন্ত্রের দাবিতে সমাবেশ

ইরান, রাশিয়া ও চীনের যৌথ নৌ মহড়া সোমবার শুরু
সেহরির সময় ফোনে প্রেমিকের সঙ্গে কথা বলছিল কিশোরী, অতঃপর…

সেহরির সময় ফোনে প্রেমিকের সঙ্গে কথা বলছিল কিশোরী।আর তা দেখে নিজের রাগ সামলাতে পারেননি মা।নিজের মেয়েকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছেন।সম্প্রতি ভারতের উত্তরপ্রদেশে ঘটেছে এমনই এক হৃদয়বিদারক ঘটনা।
প্রদেশটির বাগপত জেলার বারাউত থানা এলাকার বিজরোল গ্রামের ঘটনায় ৪৫ বছর বয়সি ওই নারীকে তার ১৫ বছর বয়সি কিশোরী কন্যাকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত নারীর নাম ওয়ারিসা। শনিবার ভোররাতে সেহরির প্রস্তুতিকালে (প্রায় রাত ৩টার দিকে) তার মেয়ে নাজিয়াকে ফোনে প্রেমিকের সঙ্গে কথা বলতে দেখেন তিনি। এরপর রাগের বশে নিজের মেয়েকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন ওয়ারিসা।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে বারাউত থানার এসএইচও মনোজ কুমার বলেন, রাগের মাথায় ওয়ারিসা নাজিয়ার গলা চেপে
ধরেন।এতে কিশোরীটি বিছানায় লুটিয়ে পড়ে। তবে মা ওয়ারিসা ভেবেছিলেন মেয়েটি তখনও বেঁচে আছে এবং তিনি তার গৃহস্থালি কাজ চালিয়ে যান। তবে চার ঘণ্টা পর যখন তিনি নাজিয়াকে জাগানোর চেষ্টা করেন, তখন বুঝতে পারেন সে মারা গেছে। জানা গেছে, ওয়ারিসার স্বামী একজন খেলনা ব্যবসায়ী।ঘটনার সময় তিনি ব্যবসাজনিত কাজে পার্শ্ববর্তী সুলতানপুরে ছিলেন। দারিদ্রপীড়িত ওয়ারিসা তার ৯ সন্তানসহ বিজরোল গ্রামেই বসবাস করছিলেন। পরিবারের আর্থিক সমস্যার কারণে স্কুল ছেড়ে বাড়িতেই থাকত নাজিয়া। সকালের দিকে গ্রামের লোকজন ওয়ারিসাকে গোপনে তার মেয়ের মরদেহ কবর দিতে দেখার পর পুলিশকে খবর দেয়।পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযুক্ত নারীকে গ্রেফতার করে এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির ১০৩(১) ধারা (খুনের মামলা) অনুযায়ী এফআইআর দায়ের করা
হয়। ময়নাতদন্তে শ্বাসরোধে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পুলিশ। তবে মর্মান্তিক এই ঘটনাটি সমাজে ক্রোধ নিয়ন্ত্রণ ও পারিবারিক সংলাপের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
ধরেন।এতে কিশোরীটি বিছানায় লুটিয়ে পড়ে। তবে মা ওয়ারিসা ভেবেছিলেন মেয়েটি তখনও বেঁচে আছে এবং তিনি তার গৃহস্থালি কাজ চালিয়ে যান। তবে চার ঘণ্টা পর যখন তিনি নাজিয়াকে জাগানোর চেষ্টা করেন, তখন বুঝতে পারেন সে মারা গেছে। জানা গেছে, ওয়ারিসার স্বামী একজন খেলনা ব্যবসায়ী।ঘটনার সময় তিনি ব্যবসাজনিত কাজে পার্শ্ববর্তী সুলতানপুরে ছিলেন। দারিদ্রপীড়িত ওয়ারিসা তার ৯ সন্তানসহ বিজরোল গ্রামেই বসবাস করছিলেন। পরিবারের আর্থিক সমস্যার কারণে স্কুল ছেড়ে বাড়িতেই থাকত নাজিয়া। সকালের দিকে গ্রামের লোকজন ওয়ারিসাকে গোপনে তার মেয়ের মরদেহ কবর দিতে দেখার পর পুলিশকে খবর দেয়।পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযুক্ত নারীকে গ্রেফতার করে এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির ১০৩(১) ধারা (খুনের মামলা) অনুযায়ী এফআইআর দায়ের করা
হয়। ময়নাতদন্তে শ্বাসরোধে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পুলিশ। তবে মর্মান্তিক এই ঘটনাটি সমাজে ক্রোধ নিয়ন্ত্রণ ও পারিবারিক সংলাপের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া