
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশ ‘মবতন্ত্র’, সহিংসতা শুধু মব নয় – রাজনৈতিক ও ধর্মীয় উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

এটর্নি জানারেলের আত্মতুষ্টি আর একটি লাশের জনপদের গল্প

শেভরনের বকেয়া ও জরিমানার দাবি পূরণে ইউনুস সরকারের নতজানু নীতি: ৩৬৬ কোটি টাকা পরিশোধ

ভিত্তিহীন অভিযোগে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে প্রাক্তন সচিবদের আটক: অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন লক্ষ্য প্রশাসনিক কর্মকর্তারা?

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট স্থগিত

বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের নিয়োগের চুক্তি বাতিল

আগামী সরকারের মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল
সেই শিক্ষা সচিবের পিএসকেও সরিয়ে দেওয়া হলো

শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বিতর্কিত সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরকে প্রত্যাহার করে অন্তর্বর্তী সরকার। পরের আনুষ্ঠানিক আদেশে তাকে সরিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করা হয়। তখন থেকেই তার ক্ষমতার পিএস মো. আলী আফরোজকে সরিয়ে দেওয়ার গুঞ্জন উঠছিল। সচিবের অনিয়ম দুর্নীতির অন্যতম হোতা তার পিএস।
সোমবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেতী প্রু স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন মতে, আলী আফরোজ সচিবালয়ের বাইরে অর্থাৎ আগারগাঁওয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে কাজ করবেন। আগামী ৪ আগস্টের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থল থেকে অবমুক্ত হয়ে তাকে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগদান করতে হবে। অন্যথায় ওই অপরাহ্ণে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত (স্ট্যান্ড রিলিজড) বলে গণ্য হবেন তিনি।
উল্লেখ্য, এর
আগে গত ৯ জুলাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুই কর্মকর্তাকে স্ট্যান্ড রিলিজ দেওয়া হয়। তারা হলেন- মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের মোসা. শাম্মী আক্তার এবং মোসা. রেবেকা সুলতানা। এরমধ্যে শাম্মীকে (পরিচিতি নম্বর ১৬২২৪) অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে ও সুলতানাকে (পরিচিতি নম্বর ১৬৬৯১) নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ে বদলি তথা স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়। অভিযোগ আছে ওই দুইজন তিন বছরের বেশি সময় ধরে শিক্ষায় ঘাঁটি গেড়ে বসেছিলেন। তাকে বদলি ঠেকানোর তদবিরে ঊর্ধ্বতনরা রীতিমতো অস্বস্তিতে থাকতেন।
আগে গত ৯ জুলাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুই কর্মকর্তাকে স্ট্যান্ড রিলিজ দেওয়া হয়। তারা হলেন- মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের মোসা. শাম্মী আক্তার এবং মোসা. রেবেকা সুলতানা। এরমধ্যে শাম্মীকে (পরিচিতি নম্বর ১৬২২৪) অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে ও সুলতানাকে (পরিচিতি নম্বর ১৬৬৯১) নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ে বদলি তথা স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়। অভিযোগ আছে ওই দুইজন তিন বছরের বেশি সময় ধরে শিক্ষায় ঘাঁটি গেড়ে বসেছিলেন। তাকে বদলি ঠেকানোর তদবিরে ঊর্ধ্বতনরা রীতিমতো অস্বস্তিতে থাকতেন।