ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাড়ি চলে দেশে টাকা যায় বিদেশে
ঘুম থেকে উঠে দেখি, রাতারাতি মেজর ডালিম হয়ে গেছি
ভারত জড়িত বললে হবে না, প্রমাণ হাজির করতে হবে
আগে ডাকসুর গঠনতন্ত্র সংস্কার, পরে নির্বাচন
ক্যানসার আক্রান্তদের দুর্ভোগ চরমে, কেমোর সিরিয়াল পেতে দীর্ঘ অপেক্ষা
‘পৌরসভাগুলোকে বিলুপ্ত করার প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে’
মেট্রোরেলের সেবায় ভ্যাট অব্যাহতি
সুভাষ চন্দ্র বসু বিমানবন্দরে আটকা ২২০ বাংলাদেশি
ঘন কুয়াশার কারণে কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি যাত্রী। রবিবার রাতে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা মালিন্দো এয়ারের একটি বিমান ঘন কুয়াশার কারণে কলকাতা বিমান বন্দরে জরুরি অবতরণ করে। মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশগামী এই বিমানের যাত্রীরা বর্তমানে কলকাতা বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক টার্মিনালের ট্রানজিট পয়েন্টে আটকা পড়েছেন বাংলাদেশি যাত্রীরা।
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর থেকে রবিবার রাত ১০টায় মালোন্দ এয়ারের ফ্লাইট ছাড়ার কথা থাকলেও সঠিক সময়ে ছাড়তে পারেনি। পরে সেখান থেকে ১ ঘণ্টা দেরিতে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে সেটি। ভোর ৩ টার দিকে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল বিমানটির।
কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে সেটি যাত্রাপথ পরিবর্তন করে কলকাতায় অবতরণ করে। এরপর দীর্ঘ ১৬ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বিমানের যাত্রীরা কলকাতা বিমানবন্দরের ট্রানজিট পয়েন্টে আটকা রয়েছেন। যাত্রীদের ঢাকায় ফেরানোর বিষয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ মালিন্দো এয়ার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও কোনও সাড়া পায়নি। বিমানের যাত্রীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী-শিশু ও অসুস্থ রোগীও রয়েছেন। পরে মানবিক দিক বিবেচনায় বিমানবন্দরের নিরাপত্তা তল্লাশি পয়েন্টে বিমানের যাত্রীদের সাময়িক আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাত্রীদের কয়েকজন বলেছেন, তারা মালিন্দো এয়ারের কুয়ালালামপুরের হেড অফিস এবং ভারতীয় অফিসেও যোগাযোগের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু বিমান সংস্থাটির সঙ্গে তারা কোনও যোগাযোগ করতে পারেননি।
কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে সেটি যাত্রাপথ পরিবর্তন করে কলকাতায় অবতরণ করে। এরপর দীর্ঘ ১৬ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বিমানের যাত্রীরা কলকাতা বিমানবন্দরের ট্রানজিট পয়েন্টে আটকা রয়েছেন। যাত্রীদের ঢাকায় ফেরানোর বিষয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ মালিন্দো এয়ার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও কোনও সাড়া পায়নি। বিমানের যাত্রীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী-শিশু ও অসুস্থ রোগীও রয়েছেন। পরে মানবিক দিক বিবেচনায় বিমানবন্দরের নিরাপত্তা তল্লাশি পয়েন্টে বিমানের যাত্রীদের সাময়িক আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাত্রীদের কয়েকজন বলেছেন, তারা মালিন্দো এয়ারের কুয়ালালামপুরের হেড অফিস এবং ভারতীয় অফিসেও যোগাযোগের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু বিমান সংস্থাটির সঙ্গে তারা কোনও যোগাযোগ করতে পারেননি।