ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়নে বিদেশি পরামর্শক নিয়োগে নীতিমালা
২১ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ‘কারকুমা’ ফাংশনাল ফুড
খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি: সংকটে নিম্ন আয়ের মানুষ
উদ্বৃত্ত ধানের এলাকা রংপুরে চালের দামে নাভিশ্বাস
অর্থনীতিতে অশনিসংকেত, প্রবৃদ্ধি নামবে ৩.৮ শতাংশে
দ্বিগুণ পণ্য নিয়ে আবারও চট্টগ্রাম আসছে সেই পাকিস্তানি জাহাজ
সুদের হার কমবে ছয় মাস পর
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণের জন্য নীতি সুদের হার বাড়ানো হয়েছে। এর প্রভাবে মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কমে আসবে। আসন্ন শীতে পণ্যমূল্য কিছুটা কমে মূল্যস্ফীতির হারও কমে আসবে। ছয় মাসের মধ্যে এ হার আরও কমে আসবে। ফলে ছয় মাস পর থেকে আবার নীতি সুদহার কমানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। তখন থেকে ঋণের সুদের হারও কমতে শুরু করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে চলমান বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-এর বার্ষিক সভায় অংশ নিয়ে সাইডলাইনে বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠকে এ তথ্য জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর। মঙ্গলবার থেকে সপ্তাহব্যাপী এ বৈঠক শুরু হয়েছে। রোববার সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ বৈঠক শেষ হবে।
তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্রসহ
অনেক দেশে এখন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসায় সুদের হার কমাতে শুরু করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকও মূল্যস্ফীতির হার কমলে সুদের হার কমানো শুরু করবে। মূল্যস্ফীতি কমতে আরও ছয় মাস সময় লাগতে পারে। এদিকে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২২ অক্টোবর নীতি সুদের হার আরও এক দফা বাড়িয়েছে। ওইদিন ওভারনাইট রেপো সুদের হার দশমিক ৫০ শতাংশ বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। এর আগে ২৪ সেপ্টেম্বর নীতি সুদহার বাড়ানো হয়েছিল। তখনও ৫০ ভিত্তি পয়েন্ট বাড়িয়ে নীতি সুদহার ৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নির্ধারণ করা হয়েছিল। এ নিয়ে তিন দফায় নীতি সুদহার বাড়ানো হলো। নীতি সুদহার বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর তারল্য ব্যবস্থাপনা আরও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করার লক্ষ্যে
নীতি সুদহার করিডরের ঊর্ধ্বসীমা স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটির (এসএলএফ) ক্ষেত্রে বিদ্যমান সুদহার ১১ শতাংশ থেকে ৫০ ভিত্তি পয়েন্ট বাড়িয়ে ১১ দশমিক ৫০ শতাংশে এবং নিচের সীমা স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি (এসডিএফ) ৮ শতাংশ থেকে দশমিক ৫০ শতাংশ বাড়িয়ে ৮ দশমিক ৫০ শতাংশে নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন নির্ধারিত এ হার রোববার থেকে কার্যকর হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশা করছে, এ হার কর্যকর হলে এক মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতির হার কমবে। সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। এর আগে এ হার জুলাইয়ে সর্বোচ্চ ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে উঠেছিল। এরপর থেকে দুই মাস ধরে এ হার কমছে। আগামী দিনে আরও কমে আসবে বলে আশাবাদী কেন্দ্রীয়
ব্যাংক। মূল্যস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণে এলে ছয় মাসের মধ্যে নীতি সুদের হার কমানোর প্রক্রিয়া শুরু করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন ঋণের সুদের হারও কমতে থাকবে। এদিকে নীতি সুদের হার বাড়ানোর কারণে ব্যাংকগুলোর তহবিল ব্যবস্থাপনার খরচ বেড়ে গেছে। ফলে ব্যাংকগুলোকে ঋণের সুদের হারও বাড়াতে হয়েছে। এ কারণে ব্যবসা খরচ বেড়ে যাচ্ছে। এতে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ঋণের সুদ হার বাড়ায় ব্যাংকগুলো আমানতের সুদের হারও বাড়াতে শুরু করেছে। এতে তহবিল ব্যবস্থাপনা খরচ আরও বেড়ে যাবে। ফলে ব্যাংকগুলোর পক্ষে ঋণের সুদহার কমানো কঠিন হয়ে পড়বে বলে অনেকে মনে করছেন।
অনেক দেশে এখন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসায় সুদের হার কমাতে শুরু করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকও মূল্যস্ফীতির হার কমলে সুদের হার কমানো শুরু করবে। মূল্যস্ফীতি কমতে আরও ছয় মাস সময় লাগতে পারে। এদিকে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২২ অক্টোবর নীতি সুদের হার আরও এক দফা বাড়িয়েছে। ওইদিন ওভারনাইট রেপো সুদের হার দশমিক ৫০ শতাংশ বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। এর আগে ২৪ সেপ্টেম্বর নীতি সুদহার বাড়ানো হয়েছিল। তখনও ৫০ ভিত্তি পয়েন্ট বাড়িয়ে নীতি সুদহার ৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নির্ধারণ করা হয়েছিল। এ নিয়ে তিন দফায় নীতি সুদহার বাড়ানো হলো। নীতি সুদহার বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর তারল্য ব্যবস্থাপনা আরও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করার লক্ষ্যে
নীতি সুদহার করিডরের ঊর্ধ্বসীমা স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটির (এসএলএফ) ক্ষেত্রে বিদ্যমান সুদহার ১১ শতাংশ থেকে ৫০ ভিত্তি পয়েন্ট বাড়িয়ে ১১ দশমিক ৫০ শতাংশে এবং নিচের সীমা স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি (এসডিএফ) ৮ শতাংশ থেকে দশমিক ৫০ শতাংশ বাড়িয়ে ৮ দশমিক ৫০ শতাংশে নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন নির্ধারিত এ হার রোববার থেকে কার্যকর হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশা করছে, এ হার কর্যকর হলে এক মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতির হার কমবে। সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। এর আগে এ হার জুলাইয়ে সর্বোচ্চ ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে উঠেছিল। এরপর থেকে দুই মাস ধরে এ হার কমছে। আগামী দিনে আরও কমে আসবে বলে আশাবাদী কেন্দ্রীয়
ব্যাংক। মূল্যস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণে এলে ছয় মাসের মধ্যে নীতি সুদের হার কমানোর প্রক্রিয়া শুরু করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন ঋণের সুদের হারও কমতে থাকবে। এদিকে নীতি সুদের হার বাড়ানোর কারণে ব্যাংকগুলোর তহবিল ব্যবস্থাপনার খরচ বেড়ে গেছে। ফলে ব্যাংকগুলোকে ঋণের সুদের হারও বাড়াতে হয়েছে। এ কারণে ব্যবসা খরচ বেড়ে যাচ্ছে। এতে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ঋণের সুদ হার বাড়ায় ব্যাংকগুলো আমানতের সুদের হারও বাড়াতে শুরু করেছে। এতে তহবিল ব্যবস্থাপনা খরচ আরও বেড়ে যাবে। ফলে ব্যাংকগুলোর পক্ষে ঋণের সুদহার কমানো কঠিন হয়ে পড়বে বলে অনেকে মনে করছেন।