
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভারতে এয়ার ইন্ডিয়ার উড়োজাহাজে আগুন

স্কুলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের কিছু ঘটনা

স্কুলে বিমান দুর্ঘটনা কি এবারই প্রথম?

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতদের চিকিৎসাসহ সকল ধরনের সহায়তার প্রস্তাব ভারতের

ঘুমের মধ্যেই ধর্ষণ- সাবেক এমপির স্ত্রীর বিস্ফোরক অভিযোগ

নির্বাচনে বড় ধাক্কা খেলেও পদত্যাগে রাজি নন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

গাজায় ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ৬৭ জনকে গুলি করে মারল ইসরায়েল
সীমান্তে বিএসএফ বাড়াচ্ছে ভারত

কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার রক্তাক্ত ছাপ এখনো মুছে যায়নি। ২৬টি প্রাণহানির সেই ঘটনা শুধু দেশজুড়ে নয়, সীমান্তজুড়েও জাগিয়ে তুলেছে নিরাপত্তা শঙ্কা। এর জেরেই প্রতিবেশী দুই মুসলিম দেশের সীমান্তে নজরদারি ও তৎপরতা বাড়াচ্ছে ভারত সরকার। দেশটিতে নতুন করে গঠিত হতে যাচ্ছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) ১৬টি ব্যাটালিয়ন। যার মাধ্যমে প্রায় ১৭ হাজার সদস্য যুক্ত হবেন সীমান্ত নিরাপত্তায়। একইসঙ্গে স্থাপন করা হচ্ছে দুটি নতুন ফরোয়ার্ড হেডকোয়ার্টারও। শুধু পাকিস্তান সীমান্তে নজরদারি জোরদার করার জন্যই নয়, বরং পূর্ব সীমান্ত, বিশেষ করে বাংলাদেশ সীমান্তেও নজর রাখতেই এ পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটি। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
সম্প্রতি বাংলাদেশ সীমান্তে নজরদারি ও নিরাপত্তা জোরদারে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে
বেশি তৎপর হয়ে উঠেছে ভারত। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং প্রতিবেশী দেশের ভেতরে পরিবর্তনের ইঙ্গিত ভারতের এই তৎপরতার কারণ। সীমান্তে বাড়তি নজরদারি ও নতুন ব্যাটালিয়ন: ভারত সরকার বিএসএফের সক্ষমতা আরও বাড়াতে নতুন ১৬টি ব্যাটালিয়ন গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রতিটি ব্যাটালিয়নে থাকবেন এক হাজারের বেশি সেনা। সব মিলিয়ে যুক্ত হবেন প্রায় ১৭ হাজার সদস্য। এতে বিএসএফের মোট ব্যাটালিয়নের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যাবে। নতুন হেডকোয়ার্টার স্থাপন: দুটি ‘ফরোয়ার্ড হেডকোয়ার্টার’ স্থাপন করছে ভারত। একটি জম্মুতে এবং অন্যটি মিজোরামে। পাকিস্তান সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় বাড়াবে জম্মুর হেডকোয়ার্টারটি। আর মিজোরামের হেডকোয়ার্টার মূলত ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের পূর্ব অংশে নজরদারি ও গোয়েন্দা কার্যক্রম বাড়াবে। বাংলাদেশ নিয়ে
ভারতের উদ্বেগ: বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিভিন্ন সময়ে অস্ত্র, মাদক, মানব পাচারসহ নানা অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছে। এর সঙ্গে জড়িত অনেক আন্তর্জাতিক চক্র সীমান্তকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে ব্যবহার করে থাকে। এজন্য নিরাপত্তা বাড়াচ্ছে দেশটি। তবে নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, এই বাড়তি সতর্কতার পেছনে শুধু সীমান্ত অপরাধের ঝুঁকি নয়, বরং বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনও। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারত আশঙ্কা করছে, সীমান্ত অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা বা অনুপ্রবেশের ঘটনা আগের তুলনায় আরও বাড়তে পারে। এই অবস্থায় ভারত আগেভাগেই প্রস্তুতি নিতে চাইছে। ভারতের দৃষ্টিতে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ এখন শুধু নিরাপত্তা নয়, রাজনৈতিক ও কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। প্রশিক্ষণ ও নিয়োগ প্রক্রিয়া: নতুন ইউনিট গঠনের জন্য বিএসএফ পুরুষ ও নারী সদস্য
নিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছে। নিয়োগের পর প্রশিক্ষণ দিয়ে ধাপে ধাপে ইউনিটগুলোর কার্যক্রম চালু করা হবে। এই প্রক্রিয়া আগামী পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানানো হয়েছে।
বেশি তৎপর হয়ে উঠেছে ভারত। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং প্রতিবেশী দেশের ভেতরে পরিবর্তনের ইঙ্গিত ভারতের এই তৎপরতার কারণ। সীমান্তে বাড়তি নজরদারি ও নতুন ব্যাটালিয়ন: ভারত সরকার বিএসএফের সক্ষমতা আরও বাড়াতে নতুন ১৬টি ব্যাটালিয়ন গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রতিটি ব্যাটালিয়নে থাকবেন এক হাজারের বেশি সেনা। সব মিলিয়ে যুক্ত হবেন প্রায় ১৭ হাজার সদস্য। এতে বিএসএফের মোট ব্যাটালিয়নের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যাবে। নতুন হেডকোয়ার্টার স্থাপন: দুটি ‘ফরোয়ার্ড হেডকোয়ার্টার’ স্থাপন করছে ভারত। একটি জম্মুতে এবং অন্যটি মিজোরামে। পাকিস্তান সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় বাড়াবে জম্মুর হেডকোয়ার্টারটি। আর মিজোরামের হেডকোয়ার্টার মূলত ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের পূর্ব অংশে নজরদারি ও গোয়েন্দা কার্যক্রম বাড়াবে। বাংলাদেশ নিয়ে
ভারতের উদ্বেগ: বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিভিন্ন সময়ে অস্ত্র, মাদক, মানব পাচারসহ নানা অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছে। এর সঙ্গে জড়িত অনেক আন্তর্জাতিক চক্র সীমান্তকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে ব্যবহার করে থাকে। এজন্য নিরাপত্তা বাড়াচ্ছে দেশটি। তবে নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, এই বাড়তি সতর্কতার পেছনে শুধু সীমান্ত অপরাধের ঝুঁকি নয়, বরং বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনও। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারত আশঙ্কা করছে, সীমান্ত অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা বা অনুপ্রবেশের ঘটনা আগের তুলনায় আরও বাড়তে পারে। এই অবস্থায় ভারত আগেভাগেই প্রস্তুতি নিতে চাইছে। ভারতের দৃষ্টিতে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ এখন শুধু নিরাপত্তা নয়, রাজনৈতিক ও কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। প্রশিক্ষণ ও নিয়োগ প্রক্রিয়া: নতুন ইউনিট গঠনের জন্য বিএসএফ পুরুষ ও নারী সদস্য
নিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছে। নিয়োগের পর প্রশিক্ষণ দিয়ে ধাপে ধাপে ইউনিটগুলোর কার্যক্রম চালু করা হবে। এই প্রক্রিয়া আগামী পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানানো হয়েছে।