ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বোর্নামাউথে বিধ্বস্ত আমোরিমের ম্যানইউ
যুদ্ধবিরতির দ্বারপ্রান্তে হামাস-ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
সিরিয়ায় ইরানের দূতাবাসে বিদ্রোহীদের ‘তাণ্ডব’
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে অবস্থিত ইরানের দূতাবাসে ‘তাণ্ডব’ চালিয়েছে বিদ্রোহীরা। দেশটির প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতনের পর এ হামলার ঘটনা ঘটে। তবে তার আগেই কূটনীতিকদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল বলে টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, লেবাননের হিজবুল্লাহর সাবেক প্রধান হাসান নসরুল্লাহর ছবি এবং ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লা আলী খামেনির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়। এছাড়া দূতাবাসের ভেতরের সব জিনিসপত্র তছনছ করে ফেলা হয়। এমনকি মালামাল লুটও করা হয়েছে।
এদিকে সৌদি আরবের রাষ্ট্র পরিচালিত টেলিভিশন চ্যানেল আল-অ্যারাবিয়া থেকে নেওয়া ভিডিও (ফুটেজ) সম্প্রচার করে ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশনে বলা হয়েছে, ‘অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিরা ইরানের দূতাবাসে হামলা চালিয়েছে। বিভিন্ন নেটওয়ার্কে প্রচারিত ছবিতে আপনারা সেটি দেখেছেন।’
এএফপির
একজন ফটোগ্রাফার ঘটনাস্থল থেকে জানান, অভিজাত মাজেহ এলাকায় ইরান দূতাবাস ভবনের মেঝেতে ভাঙা কাচ ও আসবাবপত্র পড়ে আছে। লোকজন সেখানকার জিনিসপত্র লুট করে ট্রাকে জড়ো করছিল। বিভিন্ন কক্ষের ফাইল ক্যাবিনেট ও ড্রয়ারগুলো খোলা পড়ে ছিল। চারপাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল কাগজপত্র, ফাইলসহ নানা জিনিস। আরেকটি কক্ষে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনি এবং বর্তমান সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লা আলী খামেনির ছবির পোস্টার ভাঙা অবস্থায় থাকতে দেখা যায়। এমনকি লেবাননের হিজবুল্লাহর সাবেক প্রধান হাসান নসরুল্লাহর বাঁধানো ছবিও ভাঙা অবস্থায় মেঝেতে পড়ে ছিল। তেহরান টাইমসের প্রতিবেদনে দূতাবাসে হামলার সঙ্গে বিদ্রোহী শক্তিগুলো জড়িত বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তবে সংবাদমাধ্যমটির এ দাবি তাৎক্ষণিক আলাদাভাবে যাচাই করা যায়নি।
একজন ফটোগ্রাফার ঘটনাস্থল থেকে জানান, অভিজাত মাজেহ এলাকায় ইরান দূতাবাস ভবনের মেঝেতে ভাঙা কাচ ও আসবাবপত্র পড়ে আছে। লোকজন সেখানকার জিনিসপত্র লুট করে ট্রাকে জড়ো করছিল। বিভিন্ন কক্ষের ফাইল ক্যাবিনেট ও ড্রয়ারগুলো খোলা পড়ে ছিল। চারপাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল কাগজপত্র, ফাইলসহ নানা জিনিস। আরেকটি কক্ষে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনি এবং বর্তমান সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লা আলী খামেনির ছবির পোস্টার ভাঙা অবস্থায় থাকতে দেখা যায়। এমনকি লেবাননের হিজবুল্লাহর সাবেক প্রধান হাসান নসরুল্লাহর বাঁধানো ছবিও ভাঙা অবস্থায় মেঝেতে পড়ে ছিল। তেহরান টাইমসের প্রতিবেদনে দূতাবাসে হামলার সঙ্গে বিদ্রোহী শক্তিগুলো জড়িত বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তবে সংবাদমাধ্যমটির এ দাবি তাৎক্ষণিক আলাদাভাবে যাচাই করা যায়নি।