ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
লকডাউন সফল করায় শেখ হাসিনার বিবৃতি “১৬ ও ১৭ নভেম্বর সারাদেশে আওয়ামী লীগের কমপ্লিট শাটডাউন”
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
সাবেক দুই এমপিসহ ৬ জনের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরী ও চট্টগ্রাম-১৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীসহ ৬ জনের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
রোববার পৃথক ছয়টি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের উপপরিচালক আমিনুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
সাবেক সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদনটি করেন দুদকের সহকারী পরিচালক আসিফ আল মাহমুদ।
আবেদনে বলা হয়, সাবেক সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও অপরাধমূলক অসদাচারণের মাধ্যমে ৫৭ কোটি ১৩ লাখ ৭ হাজার ২২৩ টাকা জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন ও নিজ ভোগ দখলে রাখায় এবং ৩৫টি
ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২০০২ কোটি ৬৬ লাখ ৬৬ হাজার ৫৭৭ টাকার এবং ১৩ কোটি ৭৮ লাখ ৪৬ মার্কিন ডলারের সন্দেহজনক লেনদেন করে মানি লন্ডারিংয়ে সম্পৃক্ত অপরাধ ‘দুর্নীতি ও ঘুস’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে সেগুলোর রূপান্তর/স্থানান্তর। হস্তান্তর করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১), দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হওয়ায় মামলা করা হয়েছে। মামলাটি বর্তমানে আবেদনকারীর কাছে তদন্তাধীন আছে। তদন্তকালে প্রাপ্ত রেকর্ডপত্র ও তথ্যাদি পর্যালোচনায় দেখা যায়, আসামি জান্নাত আরা হেনরী বগুড়ার একজন আয়করদাতা। আয়কর আইন, ২০২৩ (২০২৩
সালের ১২ নং আইন) এর ৩০৯(৩)ক ধারায় আয়কর রিটার্ন ও সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করতে আদালতের আদেশ প্রয়োজন বলে উল্লেখ রয়েছে। ওই আইনের নির্দেশনা মোতাবেক আসামির আয়কর রিটার্ন ও সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্রের মূলকপি জব্দ ও মামলার তদন্তকালে পর্যালোচনার নিমিত্ত সত্যায়িত ছায়ালিপি সরবরাহের আদেশ একান্ত প্রয়োজন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর আয়কর নথি জব্দের আবেদন করেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন। আবেদনে বলা হয়, মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি হিসেবে কর্মরত থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে অর্জিত ১৮ কোটি ৭৫ লাখ ৯৮ হাজার ৫৮০ টাকা ও ২১টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে সন্দেহজনক লেনদেন করেন। ওই লেনদেনকৃত অর্থ পরবর্তীতে স্থানান্তর, হস্তান্তর
বা রূপান্তর করে এবং তার নিজ নামে ৯৮ লাখ ৬৭ হাজার ৯৯২ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করার দায়ে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর (২) ধারা ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) এবং ৪(৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। আলোচ্য মামলাটির তদন্ত প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। শীঘ্রই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে। আসামির আয়-ব্যয়ের সঠিকতা এবং আসামির মালিকানাধীন অন্য কোনো সম্পদ রয়েছে কিনা, তা যাচাই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য আসামির আয়কর নথি জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন। আরও যাদের আয়কর নথি জব্দ করা হয়েছে, তারা
হলেন- মেসার্স এমএ ট্রেডিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিউলি আক্তার মুন্নি ও তার স্বামী আব্দুল মান্নান পাটোয়ারী, অবসরপ্রাপ্ত সাব রেজিস্টার মোছা. রেহানা বেগম ও তার স্বামী শরিয়তপুর সদরের সাব রেজিস্ট্রার একেএম ফয়েজ উল্লাহ।
ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২০০২ কোটি ৬৬ লাখ ৬৬ হাজার ৫৭৭ টাকার এবং ১৩ কোটি ৭৮ লাখ ৪৬ মার্কিন ডলারের সন্দেহজনক লেনদেন করে মানি লন্ডারিংয়ে সম্পৃক্ত অপরাধ ‘দুর্নীতি ও ঘুস’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে সেগুলোর রূপান্তর/স্থানান্তর। হস্তান্তর করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১), দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হওয়ায় মামলা করা হয়েছে। মামলাটি বর্তমানে আবেদনকারীর কাছে তদন্তাধীন আছে। তদন্তকালে প্রাপ্ত রেকর্ডপত্র ও তথ্যাদি পর্যালোচনায় দেখা যায়, আসামি জান্নাত আরা হেনরী বগুড়ার একজন আয়করদাতা। আয়কর আইন, ২০২৩ (২০২৩
সালের ১২ নং আইন) এর ৩০৯(৩)ক ধারায় আয়কর রিটার্ন ও সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করতে আদালতের আদেশ প্রয়োজন বলে উল্লেখ রয়েছে। ওই আইনের নির্দেশনা মোতাবেক আসামির আয়কর রিটার্ন ও সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্রের মূলকপি জব্দ ও মামলার তদন্তকালে পর্যালোচনার নিমিত্ত সত্যায়িত ছায়ালিপি সরবরাহের আদেশ একান্ত প্রয়োজন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর আয়কর নথি জব্দের আবেদন করেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন। আবেদনে বলা হয়, মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি হিসেবে কর্মরত থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে অর্জিত ১৮ কোটি ৭৫ লাখ ৯৮ হাজার ৫৮০ টাকা ও ২১টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে সন্দেহজনক লেনদেন করেন। ওই লেনদেনকৃত অর্থ পরবর্তীতে স্থানান্তর, হস্তান্তর
বা রূপান্তর করে এবং তার নিজ নামে ৯৮ লাখ ৬৭ হাজার ৯৯২ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করার দায়ে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর (২) ধারা ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) এবং ৪(৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। আলোচ্য মামলাটির তদন্ত প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। শীঘ্রই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে। আসামির আয়-ব্যয়ের সঠিকতা এবং আসামির মালিকানাধীন অন্য কোনো সম্পদ রয়েছে কিনা, তা যাচাই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য আসামির আয়কর নথি জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন। আরও যাদের আয়কর নথি জব্দ করা হয়েছে, তারা
হলেন- মেসার্স এমএ ট্রেডিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিউলি আক্তার মুন্নি ও তার স্বামী আব্দুল মান্নান পাটোয়ারী, অবসরপ্রাপ্ত সাব রেজিস্টার মোছা. রেহানা বেগম ও তার স্বামী শরিয়তপুর সদরের সাব রেজিস্ট্রার একেএম ফয়েজ উল্লাহ।



