
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সাবেক এমপি মৃণাল কান্তি ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

তিন কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মৃণাল কান্তি দাস ও তার স্ত্রী নিলীমা দাসের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থার উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ জুলফিকার বাদী হয়ে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলা দুটি দায়ের করেন। মঙ্গলবার দুপুরে দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান।
দুদক মহাপরিচালক বলেন, মৃণাল কান্তি দাস আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ১ কোটি ৫৫ লাখ ১৭ হাজার ২৩০ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জন করে তা ভোগদখলে রাখেন। তার নিজ নামীয় ৮টি ব্যাংক হিসাবে ২০১৩ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ২ কোটি ৪০ লাখ ৯৯
হাজার ৯০৬ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করে মানিলন্ডারিং এর সম্পৃক্ত অপরাধ করেছেন। মৃণাল কান্তির স্ত্রী নিলীমা রায়ের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অপর মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামি নিলীমা দাস তার স্বামী মৃণাল কান্তি দাসের সহায়তায় নিজ নামে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ১ কোটি ৪৫ লাখ ২৮ হাজার ৮৪ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জন করে তা ভোগদখলে রাখেন। এছাড়া নিলীমা দাস নিজ নামীয় ৩০টি ব্যাংক হিসাবে ২০১৩ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ১৬ কোটি ১৯ লাখ ২৭ হাজার ৬৪১ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করে মানিলন্ডারিং সম্পৃক্ত অপরাধ করেছেন। অভিযোগে বলা হয়, দুর্নীতি ও ঘুষ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা
আড়াল করার উদ্দেশ্যে অর্থের রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করেছেন। এই মামলায় মৃণাল কান্তি দাসকেও আসামী করা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা; মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) (৩) ধারা; দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারা; এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা করা হয়েছে।
হাজার ৯০৬ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করে মানিলন্ডারিং এর সম্পৃক্ত অপরাধ করেছেন। মৃণাল কান্তির স্ত্রী নিলীমা রায়ের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অপর মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামি নিলীমা দাস তার স্বামী মৃণাল কান্তি দাসের সহায়তায় নিজ নামে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ১ কোটি ৪৫ লাখ ২৮ হাজার ৮৪ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জন করে তা ভোগদখলে রাখেন। এছাড়া নিলীমা দাস নিজ নামীয় ৩০টি ব্যাংক হিসাবে ২০১৩ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ১৬ কোটি ১৯ লাখ ২৭ হাজার ৬৪১ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করে মানিলন্ডারিং সম্পৃক্ত অপরাধ করেছেন। অভিযোগে বলা হয়, দুর্নীতি ও ঘুষ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা
আড়াল করার উদ্দেশ্যে অর্থের রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করেছেন। এই মামলায় মৃণাল কান্তি দাসকেও আসামী করা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা; মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) (৩) ধারা; দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারা; এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা করা হয়েছে।