সংস্কৃতির মুখোমুখি দাঁড়িয়ে – ইউ এস বাংলা নিউজ




সংস্কৃতির মুখোমুখি দাঁড়িয়ে

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৮:৩৪ 18 ভিউ
বেশিদিন আগের কথা নয়, সরকারি কলোনিগুলোতে শুক্রবার সকালে হাঁটলে শোনা যেত গলা সাধার আওয়াজ। হারমোনিয়ামের সুর। এখন সে শব্দগুলো উধাও। বড় জোর, শুনতে পাবেন সুর ধরে আরবি পড়ার শব্দ। পাড়া-মহল্লায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের রেওয়াজ উঠে গেছে। আর যাত্রাপালা তো দূরঅস্ত। সব সুর স্বর ছাপিয়ে শুধু শুনতে পাবেন মাইকের তীক্ষ্ণ আওয়াজ। তাতে ওয়াজের নামে ধর্মের রাংতা কাগজে মুড়িয়ে রাজনৈতিক বক্তৃত্বা চলে। আর চলে হিন্দু ও ভারতবিদ্বেষের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা। কীভাবে সংস্কৃতি প্রতিস্থাপিত হচ্ছে তার একটা ছোট্ট নমূনা দিলাম। বুদ্ধদেব বসুর স্মৃতিকথায় যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চিত্র পাই, তার কোনো মিল এখন খুঁজে পাবেন না। বেশিরভাগ মেয়ের মাথায় হিজাব। অনেকের কালো কাপড়ে সর্বাঙ্গ ঢাকা। মনে হবে

আফগানিস্তান পাকিস্তানের মাঝামাঝি কোন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয় বলা যায় কিনা সেটাও একটা প্রশ্ন বটে। সংস্কৃতি বলতে এক ধর্মচর্চা; আর সবকিছুতেই পাপ। বলতে পারেন পাপমোচনের সংস্কৃতিই এখন বাংলাদেশের সংস্কৃতি। বাংলাদেশের জনপ্রিয় লালন সঙ্গীত শিল্পী ফরিদা ইয়াসমিন কিডনির জটিলতা নিয়ে বেশ ক’দিন শয্যাগত ছিলেন। গত ১৩ সেপ্টেম্বর তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এই রোগভোগ নিয়ে তথাকথিত তৌহিদি জনতা সোশ্যাল মিডিয়ায় কম ঝড় তোলেনি। এ নিয়ে সঙ্গীত শিল্পী কনকচাঁপা বলেন, ‘সাধারণ জনগণ নিজেদের সময় আনন্দময় করতে, সুললিত করতে সারাক্ষণ গান শোনেন, সিনেমা-নাটকে শিল্পীদের অভিনয় দেখেন। কিন্তু একজন শিল্পী যখন মারা যায়, তখন তারা পাপ-পুণ্য, বেহেশত-দোজখ—এগুলো নিয়ে এত কথা বলেন, সেই মন্তব্যগুলো দেখলে আসলে আমরা খুব ভীত

হয়ে যাই। আমরা খুব ভেঙে পড়ি, আমাদের খুব খারাপ লাগে’। অথচ এই কনকচাঁপা ইসলামভাবাপন্ন বলে পরিচিত। তাঁর অনেক মন্তব্যে প্রগতিশীল শিল্পীরা বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে অনেক সময়। শিল্পের মধ্যে পাপ শুধু জনগণ খুঁজে ফিরে না, শিল্পীদের মধ্যেও একটা পাপবোধ কাজ করে। কেবল টাকা কামানোর জন্য এরা সংস্কৃতি চর্চা করে। যেই আয় রোজগার ভাটার দিকে যায়, অমনি গান-বাজনা বা অভিনয় ছেড়ে দেয়ার ঘোষণা দিয়ে মহান সাজার একটা প্রয়াস দেখা যায়। সম্প্রতি বাংলাদেশের একসময়কার জনপ্রিয় সঙ্গীত ও অভিনয়শিল্পী তাহসান অভিনয়ের পর গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘সারাদিন কি স্টেজে লাফালাফি করা যায় এই দাঁড়ি নিয়ে? মেয়ে বড় হয়ে গেছে।’ অথচ কিছুদিন আগেই তার হাঁটুর সমান

বয়সী এক মেয়েকে তিনি বিয়ে করেছেন। তখন তার ‘মেয়ে বড়ো হয়ে গেছে’ সেটা তার মাথায় আসেনি। এতোদিন গান ও অভিনয় দিয়ে দুহাতে পয়সা কামিয়েছেন, সে হারাম পয়সার কি হবে সেটা অবশ্য বলেননি। অবশ্য এর একটা দারুণ সমাধান দিয়েছেন র‌্যাপার আলি হাসান। তিনি বলেন, ‘আমার অটো বিজনেসের টাকা হালাল। সংগীত থেকে আয় হচ্ছে হারাম। এজন্য ব্যবসার টাকায় (হালাল আয়ে) বাজার সদাই করি, আর মিডিয়ার টাকায় (হারাম আয়) বিল্ডিং তৈরি করি। মিলাই-ঝিলাই করতেছি সব’। সবচেয়ে মজা লাগে বি গ্রেড নায়িকাদের দেখে। এরা যৌবনে ছিপছিপে শরীর দেখিয়ে পয়সা কামিয়েছে। অন্তর্বাস পরে ঘন ঘন পর্দায় হাজির হয়েছে। এখন বিগতাযৌবনা শরীর এমনভাবে কালো কাপড়ে মুড়িয়ে দর্শকের সামনে

হাজির হয়, মনে হয় সামনে সব লং-মেমোরি-বিহীন জীবজন্তু বসে আছে। রাস্তায় হাঁটলে দেখবেন মেয়ে কড়া সাজ আর উল্লুখুল্লু পোশাকে। আর মা হিজাব পর্দায় ব্যতিব্যস্ত। যে আকর্ষণীয় শরীর আড়ালের জন্য এতো আয়োজন সেটা মার নেই, মেয়ের আছে। কিন্তু পর্দা করছে মা। অথচ কোরাআনে কোথাও গান অভিনয় বা ছবি নিষিদ্ধ এমন কথা সরাসরি বলা নাই। বলা নেই সারা শরীর অদ্ভুতভাবে মুড়িয়ে রাখার কথা। তারা সুরা আনআম ও সুরা আন-নাহলকে ছবি আঁকার বিরুদ্ধে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। অথচ এখানে মূর্তি পূজার বিরুদ্ধে বলা হয়েছে, ছবি আঁকা বা মূর্তি বানানোর বিরুদ্ধে বলা হয়নি। তারা সুরা লুকমানকে গান বন্ধের নির্দেশনা বলে। সুরা লুকমানে আছে, ‘আর মানুষের মধ্যে কেউ আছে,

যে ‘অর্থহীন কথা’ (লাহওয়াল হাদিস) ক্রয় করে, যেন সে আল্লাহর পথ থেকে অজ্ঞতার সঙ্গে মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তা নিয়ে ঠাট্টা করে। তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাকর শাস্তি’। তারা ‘অর্থহীন কথা’ (লাহওয়াল হাদিস)-কে গান বাজনা বলে চালিয়ে দিয়েছে। এমন হলে তো সুর করে পাঁচ ওয়াক্ত যে আযান দেওয়া হয়, সেটাই বাতিল হয়ে যায়। অভিনয়ের জন্য সুরা আনআমের এই আয়াতটি ব্যবহার করা হয়: ‘যারা নিজেদের ধর্মকে খেলা ও আমোদ-প্রমোদ বানিয়েছে এবং দুনিয়ার জীবনেই মগ্ন হয়ে আছে, তুমি তাদের ছেড়ে দাও’। বলুন তো এখানে অভিনয় না করার কোনো ইঙ্গিত আপনি পেয়েছেন কী? উগ্রপন্থীরা কিছু হাদিসকে সামনে এনে শিল্পচর্চাকে নিষেধ করে। সেখানে রসুলের কিছু বাণীকে সামনে আনা

হয়। রসুল কোন প্রেক্ষিতে কথাগুলো বলেছেন সেটা বিবেচনা না করে- খণ্ডিত বক্তব্যের উপর ভিত্তি করে কোনো কিছু বাদ বা গ্রহণ করা কতটা যৌক্তিক সেটা ভেবে দেখা দরকার। সামগ্রিকভাবে শিল্পচর্চা যদি ইসলাম বিরোধী হত, তাহলে এ নিয়ে নিশ্চয়ই সরাসরি কোনো আয়াত নাজিল হত কোরআনে। আসলে এসবই ওয়াহাবিদের দুষ্টামি। এদেশে গান-বাজনার মাধ্যমে অলি আউলিয়ারা ধর্ম প্রচার করেছেন। ইসলামকে জনপ্রিয় করে তুলেছেন সাধারণের মাঝে। উনিশ শতকের শুরু থেকে সৌদি আরব থেকে (তখনকার হেজাজ) হজ্ব করে আসা লোকজন তখন পুরো আরবে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উগ্রবাদী মতবাদ ওয়াহাবিবাদ নিয়ে আসে। তারা দেশে ফিরে মাতৃভূমিকে ‘দারুল হারব’ ঘোষণা করে। দারুল হারব (আরবিতে ‘যুদ্ধের ঘর’) হলো এমন ভূখণ্ড যেখানে মুসলিমরা নিজেদের ধর্ম পালন করতে স্বাধীন নয়। সেখানকার শাসক অমুসলিম। তারা খেলাফত কায়েমের জন্য উঠে পড়ে লাগে। সৈয়দ আহমেদ বেরেলভির নেতৃত্বে দলে দলে লোক ব্রিটিশ রাজত্ব ছেড়ে আফগানিস্তান সীমান্তে জড়ো হতে থাকে। পেশোয়ার সীমান্তে ইসলামি খিলাফত প্রতিষ্ঠা করে। পরে অবশ্য ১৮৩১-এ বালাকোটের যুদ্ধে তাদের শোচনীয় পরাজয় ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর আবার খিলাফতি জোশ দেখা যায়। ভারতবর্ষের মানুষ যখন স্পেনিশ ফ্লুতে মশা-মাছির মতো মরছে, লাহোরে হয়ে গেছে জালিয়ানওয়ালাবাগের মতো নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড- মুসলমানরা তখন তুর্কি সাম্রাজ্য রক্ষায় মরিয়া। তুরস্কের সম্রাটের জন্য অর্থ সংগ্রহ করছে। ব্রিটিশদের কাছে দাবি তুলছে যুদ্ধে যাই হোক না কেন, তুরস্কের সম্রাটের (ওসমানীয় খলিফার) মর্যাদাহানি যেন না হয়। মক্কা-মদিনার মতো পবিত্র স্থানগুলো মুসলিম খলিফার অধীনে থাকে। কিন্তু ভারতের মুসলমানরা তখন জানেই না তুরস্ক সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে। কামাল পাশার নেতৃত্বে রিপাবলিক ঘোষণা করা হয়েছে। আর এদিকে যে মক্কা মদিনা তুরস্কের অধীনে রাখার জন্য ভারতের মুসলমানরা মরিয়া, সেই মক্কা মদিনা তুরস্কের প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য ওয়াহাবিরা একাট্টা। ব্রিটিশরা ওয়াহাব পরিবারের সহযোগিতায় সৌদ পরিবারকে দিয়ে আরব উপদ্বীপে এক শক্তিশালী রাষ্ট্র গঠন করেছে কেবল তুরস্কের আগ্রাসন রুখে দেবার জন্য। ভারতের মুসলমানরা এসবের কিছুই জানে না। তারা ধর্মকে পরিশুদ্ধ করার নামে একের পর এক উগ্রবাদকে আপন করে নিচ্ছিল। মজার ব্যাপার, ভারতের হিন্দুরাও সেই যজ্ঞে ঘি ঢালতে ব্যস্ত ছিল। মহাত্মা গান্ধী হিন্দু মুসলমানকে এক প্লাটফরমে আনার লক্ষে খিলাফত আন্দোলনে যোগ দেন। মজার ব্যাপার, এটার খারাপ পরিণতি বুঝতে পেরে জিন্নাহ’র মতো অনেক প্রগতিশীল মুসলিম নেতা এর থেকে দূরে সরে গিয়েছিলেন। এটা যে কত বড়ো সর্বনাশ হয়েছিল, পরে তা স্পষ্ট হয়ে উঠে ১৯৩০-এর লাহোর ঘোষণায়। বেরেলভি যে মুসলমান শাসিত রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেছিলেন সেটা লাহোর ঘোষণার পথ ধরে ১৯৪৭-এ বাস্তবায়িত হয়। ব্রিটেন ও আমেরিকা সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ভারতের মধ্যে একটা বাফার স্টেট হিসেবে পেয়ে যায় পাকিস্তান। এই পাকিস্তান পরবর্তীতে সমাজতন্ত্রের প্রসার রুখে দিতে কী দারুণ ভূমিকা রেখেছিল তা ইতিহাস সাক্ষী। যেখানেই ইসলামী উগ্রবাদের বিস্তার ঘটেছে, সেখানেই লাভবান হয়েছে ব্রিটেন অথবা যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় উগ্রবাদ ছড়ানো কঠিন হয়ে পড়ছে। তাই এরা সাংস্কৃতিক উগ্রবাদের পথ বেছে নিয়েছে। আর এটার জন্য দেশে দেশে ধর্মকে স্থানীয় সংস্কৃতির মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়েছে। সংস্কৃতি চর্চা সবসময় উগ্রবাদকে রুখে দেয়। মানুষকে উদার ও চিন্তাশীল করে তুলে। তাই ওয়াহাবিজম (তথা সৌদি আরব) ও আমেরিকার প্রথম লক্ষ্য হচ্ছে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দেয়া। একটা বিষয় লক্ষ্য করুণ, পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি মুসলমান হত্যাকারী দেশ হলো আমেরিকা। সেই সিরিয়া থেকে সোমালিয়া- পাখির মতো মুসলিম মারছে তারা। ইসরায়েল আমেরিকরার পৃষ্ঠপোষকতায় আরব জুড়ে গণহত্যা চালাচ্ছে। কিন্তু মুসলমান দেশগুলোর সবচেয়ে আপন হলো আমেরিকা। বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়। বরং বাংলাদেশ বোনাস হিসেবে পেয়েছে আরেক কসাইকে। আমেরিকার পর সারা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি মুসলমান হত্যা করেছে পাকিস্তান। অথচ আজ বাংলাদেশের সবচেয়ে কাছের রাষ্ট্র পাকিস্তান। বিপরীতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড়ো শত্রু এখন ভারত। যে ভারত কোনোদিন বাংলাদেশে কোনো হত্যাকাণ্ড চালায়নি। বরং সাড়ে ৩ হাজার ভারতীয় বীর সৈনিকের আত্মদানের বিনিময়ে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল বাংলাদেশ। ১ কোটি মানুষকে ৯ মাস খাদ্য ও আশ্রয় দিয়েছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত। ধর্মান্ধতা আর পূর্বপুরুষের সংস্কৃতির প্রতি তীব্র ঘৃণাই আজকের বাংলাদেশের গতিপ্রকৃতি ঠিক করে দিচ্ছে। এর পেছনে কাজ করছে ওয়াহাবি মতবাদ। সৌদি আরব মুসলামান দেশগুলোতে উগ্র ওয়াহাবিবাদ ছড়াচ্ছে আর এর থেকে সুবিধা নিচ্ছে তার পরমমিত্র যুক্তরাষ্ট্র। তাই সীমান্তে গরুর দালাল মারা গেলে দেশ জুড়ে যত নিন্দার ঝড় ওঠে, বিনা অনুমতিতে মর্কিন যুদ্ধবিমান বাংলাদেশে অবতরণ করলে তত প্রতিক্রিয়া হয় না। বন্দর-দ্বীপ বিদেশীদের হাতে তুলে দিলেও কারো মাঝে কোনো হেলদোল দেখা যায় না।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
চট্টগ্রামে ২টিসহ নাসা গ্রুপের ১৮টি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ, কর্মহীন হাজার হাজার শ্রমিক শেখ হাসিনার সরকারের মজুদকৃত চালের বস্তা থেকে তাঁরই নাম মুছে চলছে বিতরণ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ: বিরোধিতা করেও শেখ হাসিনার নির্দেশিত পথে ইউনূস সরকার আরাকান আর্মির ওপর হামলায় বাংলাদেশের সম্পৃক্ততার অভিযোগ আরকান সেনাপ্রধানের সংস্কৃতির মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজি লিবিয়া কেলেঙ্কারিতে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত আওয়ামী লীগ সরকারের চালু করা অনলাইন জিডির কৃতিত্বটাও চুরি অন্তর্বর্তী সরকারের! আওয়ামী লীগের দোসররা আড্ডা দেয় অভিযোগে উত্তরায় পাঠাগার গুঁড়িয়ে দিল বৈছা নেতারা কেন যুক্তরাষ্ট্র যেতে বাধা দেওয়া হলো সোহেল তাজকে? ‘তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন’ বোনের জবাব যুবলীগের নেতাকর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন, সন্ত্রাস: নিঃশর্ত মুক্তি ও গণতন্ত্র রক্ষার দাবি উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা উদযাপনের প্রত্যাশা পূজা পরিষদের অক্সিজেন ছাড়াই শীর্ষ পর্বত মানাসলুর চূড়ায় দুই বাংলাদেশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২১৯ ২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে ট্রাম্পের নতুন হুমকি ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তানের একাধিক এলাকা ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করার পথে হাঁটছে উয়েফা সাত বছর ধরে যে শহরে ছিল গাড়ি ধোয়ায় নিষেধাজ্ঞা ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে না, জানাল সৌদি আরব সৌরবিদ্যুতে ভর্তুকি কমলেও লাভ হবে গ্রাহকের