ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজপথে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি
আমাদের পাকঘরে উঁকি মারবেন না: ভারতকে ডা. শফিকুর রহমান
‘আওয়ামী লীগ দালাল না, ভারতেরই সরকার ছিল’
সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি
খুলনায় ‘অনুকূল’ পরিবেশে দল গোছাচ্ছে জামায়াত
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
সিলেটে আদালতে তোলার সময় আওয়ামী লীগ নেতাকে মারধর
সংস্কার নিয়ে যা বললেন তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সংবিধানের কয়েকটি লাইন পরিবর্তন করলেই কি সংস্কার হয়ে যাবে? রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে মনে করি যে পরিবর্তনের ফলে সাধারণ মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হবে, সেটিই সংস্কার। শুধু সংবিধানের কয়েকটি লাইন পরিবর্তন করলেই সংস্কার হবে না। কী কী সংস্কার করা উচিত বিএনপি ৩১ দফার আলোকে জনগণের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে।
তিনি বলেন, অনেকেই সংস্কারের কথা বলছেন। প্রত্যেকের প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, এই সংস্কারের প্রস্তাব প্রথম দিয়েছে বিএনপি। এক বাক্যে সংস্কার বলতে সেটাই বুঝি, যে সংস্কার করলে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হবে। যে সংস্কার করলে বেকার সমস্যার সমাধান হবে। যে সংস্কার করলে নারীদের স্বাধীনতার অধিকার নিশ্চিত হবে। যে
সংস্কার করলে মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। যে সংস্কার করলে দেশের সন্তানেরা শিক্ষা পাবে। যে সংস্কার করলে কিঞ্চিত হলেও দেশের মানুষ স্বাস্থ্যসেবা পাবে। আমি সেই বিষয়গুলোকেই সংস্কার বলছি। মঙ্গলবার বিকালে যশোর জেলা বিএনপি আয়োজিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। বিএনপি ও দেশের জন্য প্রয়াত তরিকুল ইসলামের অবদান স্মরণ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, তরিকুল ইসলাম যতদিন বেঁচে ছিলেন মানুষের অধিকার নিশ্চিতের লড়াই করে গেছেন। এ দেশের মানুষের শিক্ষা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে করেছেন তিনি। দেশের স্বার্থে মানুষের স্বার্থে পাশে
দাঁড়িয়েছেন। বিএনপি অন্যমাত্রায় তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে। বিশেষ করে ২০১৩-২০২৪ সালের আন্দোলনে তরিকুল ইসলামের অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতা ফুটে উঠেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের শান্তিময় ঐতিহাসিক যশোরের সর্বস্তরের মানুষের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন তরিকুল ইসলাম। যার প্রমাণ আজকের মাঠের উপস্থিতি। তৃণমূলের সঙ্গে তার ছিল নিবিড় সম্পর্ক। তিনি কখনো তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেননি। তার শূন্যতা আমরা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করি। তারেক রহমান আরও বলেন, ২০০৮ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ডামি ভোট, ভোটারবিহীন ভোট কিংবা ডাকাতির মাধ্যমে পতিত স্বৈরাচারী সরকার দেশের মানুষের প্রত্যেকটি গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। ২০১৪ সালের আন্দোলনে দেখেছি তরিকুল ইসলাম কিভাবে অবদান রেখেছিলেন। গণতন্ত্রের পক্ষে মানুষকে সংগঠিত করেছিলেন। দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা সাক্ষী
রয়েছেন। তিনি যতদিন জীবিত ছিলেন, ততদিন গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার লড়াই চালিয়ে গেছেন। স্মরণসভায় বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুণ্ড, যশোর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু প্রমুখ।
সংস্কার করলে মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। যে সংস্কার করলে দেশের সন্তানেরা শিক্ষা পাবে। যে সংস্কার করলে কিঞ্চিত হলেও দেশের মানুষ স্বাস্থ্যসেবা পাবে। আমি সেই বিষয়গুলোকেই সংস্কার বলছি। মঙ্গলবার বিকালে যশোর জেলা বিএনপি আয়োজিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। বিএনপি ও দেশের জন্য প্রয়াত তরিকুল ইসলামের অবদান স্মরণ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, তরিকুল ইসলাম যতদিন বেঁচে ছিলেন মানুষের অধিকার নিশ্চিতের লড়াই করে গেছেন। এ দেশের মানুষের শিক্ষা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে করেছেন তিনি। দেশের স্বার্থে মানুষের স্বার্থে পাশে
দাঁড়িয়েছেন। বিএনপি অন্যমাত্রায় তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে। বিশেষ করে ২০১৩-২০২৪ সালের আন্দোলনে তরিকুল ইসলামের অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতা ফুটে উঠেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের শান্তিময় ঐতিহাসিক যশোরের সর্বস্তরের মানুষের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন তরিকুল ইসলাম। যার প্রমাণ আজকের মাঠের উপস্থিতি। তৃণমূলের সঙ্গে তার ছিল নিবিড় সম্পর্ক। তিনি কখনো তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেননি। তার শূন্যতা আমরা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করি। তারেক রহমান আরও বলেন, ২০০৮ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ডামি ভোট, ভোটারবিহীন ভোট কিংবা ডাকাতির মাধ্যমে পতিত স্বৈরাচারী সরকার দেশের মানুষের প্রত্যেকটি গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। ২০১৪ সালের আন্দোলনে দেখেছি তরিকুল ইসলাম কিভাবে অবদান রেখেছিলেন। গণতন্ত্রের পক্ষে মানুষকে সংগঠিত করেছিলেন। দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা সাক্ষী
রয়েছেন। তিনি যতদিন জীবিত ছিলেন, ততদিন গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার লড়াই চালিয়ে গেছেন। স্মরণসভায় বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুণ্ড, যশোর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু প্রমুখ।