ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘অখণ্ড বাংলাদেশ’ গঠনের ডাক, তীব্র প্রতিক্রিয়া দিল্লির
জার্মানি নির্বাচনে ইলন মাস্কের হস্তক্ষেপ নিয়ে তর্ক-বিতর্ক
রাখাইনে সামরিক সদর দপ্তর দখলে নিয়েছে আরাকান আর্মি
বিদ্রোহী নেতা শারাকে গ্রেপ্তারে ১ কোটি ডলার পুরস্কারের ঘোষণা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭৭ ফিলিস্তিনি নিহত
নতুন সুন্দরী বাগিয়ে নিলেন জয়?
সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের ঘটনায় মিঠুন চক্রবর্তীর সতর্কবার্তা
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর ক্রমবর্ধমান নির্যাতনের ঘটনায় এবার সরব হলেন ‘মহাগুরু’ মিঠুন চক্রবর্তী। শনিবার হুগলিতে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানে গিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি এবং এর প্রভাব নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেন। রীতিমতো ‘জাত গোখরো’র কায়দায় তাঁর হুঁশিয়ারি, “ডোন্ট আন্ডার এস্টিমেট ইন্ডিয়া”।
বাংলাদেশের প্রতি আবেগ এবং হতাশা
মিঠুন চক্রবর্তী তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের ঐতিহাসিক এবং আবেগপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশ নিয়ে আমাদের একটা আবেগ, অনুভূতি রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের অনেকেরই মনে হয় সেটা আছে। কিন্তু বাংলাদেশ এরকম হয়ে যাবে, আমরা কোনওদিন ভাবিনি।" তিনি আরও বলেন, “আবেগের জায়গা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় খুব কষ্ট পেয়েছি।”
সম্প্রীতির সংকট এবং শঙ্কা
মিঠুন চক্রবর্তী
বাংলাদেশের পরিস্থিতি থেকে পশ্চিমবঙ্গের জন্য শিক্ষা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। তিনি সতর্ক করেন, “বাংলাদেশকে দেখে আমাদের শিখতে হবে। বিশেষ করে বাংলাকে শিখতে হবে। যদি আমরা সবাই মিলে একত্রিত হয়ে না লড়ি, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার, নিশ্চিত।” জঙ্গি কার্যকলাপের বিষয়ে উদ্বেগ বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে ভারতবিরোধী শক্তির সক্রিয়তা বাড়ছে বলে মন্তব্য করেন মিঠুন। তিনি বলেন, “হাসিনাহীন বাংলাদেশে ভারত বিরোধী শক্তিগুলি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এর প্রভাবে নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিও ধীরে ধীরে সক্রিয় হচ্ছে।” পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে যুবকদের সন্দেহজনক কর্মকাণ্ড নিয়েও তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তবে, তিনি প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন এবং জঙ্গি গ্রেপ্তারের ঘটনাকে ইতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করেন। ভারতের শক্তির প্রতি বার্তা মিঠুন চক্রবর্তীর
বার্তাটি ছিল দ্ব্যর্থহীন। তিনি বলেন, “ভারতকে খাটো করে দেখবেন না। ডোন্ট আন্ডার এস্টিমেট ইন্ডিয়া।” তাঁর এই মন্তব্য ভারতের প্রতি আত্মবিশ্বাসের ইঙ্গিত এবং প্রতিবেশী দেশগুলির প্রতি সতর্কবার্তা। মিঠুন চক্রবর্তীর এই মন্তব্য কেবল বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নয়, পশ্চিমবঙ্গের ভবিষ্যতের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে। রাজনৈতিক এবং সামাজিক বিশ্লেষকদের মতে, তার বক্তব্য উভয় দেশের বর্তমান বাস্তবতা এবং ভবিষ্যতের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে চিন্তার খোরাক যোগায়।
বাংলাদেশের পরিস্থিতি থেকে পশ্চিমবঙ্গের জন্য শিক্ষা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। তিনি সতর্ক করেন, “বাংলাদেশকে দেখে আমাদের শিখতে হবে। বিশেষ করে বাংলাকে শিখতে হবে। যদি আমরা সবাই মিলে একত্রিত হয়ে না লড়ি, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার, নিশ্চিত।” জঙ্গি কার্যকলাপের বিষয়ে উদ্বেগ বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে ভারতবিরোধী শক্তির সক্রিয়তা বাড়ছে বলে মন্তব্য করেন মিঠুন। তিনি বলেন, “হাসিনাহীন বাংলাদেশে ভারত বিরোধী শক্তিগুলি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এর প্রভাবে নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিও ধীরে ধীরে সক্রিয় হচ্ছে।” পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে যুবকদের সন্দেহজনক কর্মকাণ্ড নিয়েও তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তবে, তিনি প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন এবং জঙ্গি গ্রেপ্তারের ঘটনাকে ইতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করেন। ভারতের শক্তির প্রতি বার্তা মিঠুন চক্রবর্তীর
বার্তাটি ছিল দ্ব্যর্থহীন। তিনি বলেন, “ভারতকে খাটো করে দেখবেন না। ডোন্ট আন্ডার এস্টিমেট ইন্ডিয়া।” তাঁর এই মন্তব্য ভারতের প্রতি আত্মবিশ্বাসের ইঙ্গিত এবং প্রতিবেশী দেশগুলির প্রতি সতর্কবার্তা। মিঠুন চক্রবর্তীর এই মন্তব্য কেবল বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নয়, পশ্চিমবঙ্গের ভবিষ্যতের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে। রাজনৈতিক এবং সামাজিক বিশ্লেষকদের মতে, তার বক্তব্য উভয় দেশের বর্তমান বাস্তবতা এবং ভবিষ্যতের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে চিন্তার খোরাক যোগায়।