ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্যু করে পদচ্যুত করতে ব্যর্থ হয়ে ইউনুসের কাছে রাষ্ট্রপতি এখন অচ্ছুৎ!
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট: জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, নাকি সংঘর্ষ—সংকটময় মোড়ে বাংলাদেশ
বিচারের নামে শেখ হাসিনার সাথে চলছে অবিচার, বিশ্বে নিন্দিত বাংলাদেশ
ইনিয়ে-বিনিয়ে পাকিস্তানকে মহিমান্বিত করার চেষ্টা, জুতা মেরে বাঙালির জবাব!
একটি জাতিকে পঙ্গু করতেই রাও ফরমানের নীলনকশা, বাস্তবায়নে জামাত
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
শূন্যরেখায় বেড়া দিয়ে ভারত কোন আইন লঙ্ঘন করেছে?
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম সীমান্তে আইন লঙ্ঘন করে শূন্যরেখা (নো ম্যান্স ল্যান্ড) বরাবর কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এ ঘটনায় সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
শূন্যরেখার ১৫০ গজের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করে, যা ১৯৭৫ সালের চুক্তি অনুযায়ী নিষিদ্ধ। এই চুক্তিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, শূন্যরেখা থেকে ১৫০ গজের মধ্যে কোনো প্রতিরক্ষা কাঠামো বা স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না।
বাংলাদেশ-ভারত যুগ্ম সীমান্ত নির্দেশাবলী-১৯৭৫ অনুযায়ী উভয় দেশের শূন্য লাইনের ১৫০ গজের মধ্যে প্রতিরক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যেকোন কাজ সম্পন্ন করার বিষয়ে সুস্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এই বেড়া নির্মাণে আপত্তি জানিয়ে কাজ বন্ধ করতে বাধ্য করেছে। স্বরাষ্ট্র
উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, "সীমান্তে আমাদের জায়গা কাউকে দেব না। সীমান্তে আমাদের ব্যাপক শক্তি আছে।" Tourism guides বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই ধরনের কার্যক্রম দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়াতে পারে এবং তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। সাবেক জাতিসংঘ কর্মকর্তা মোস্তাক আহমেদ বলেন, "দুই পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে এটি সুরাহা করা উচিত।" সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং আন্তর্জাতিক চুক্তির শর্তাবলী মেনে চলতে উভয় দেশেরই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন।
উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, "সীমান্তে আমাদের জায়গা কাউকে দেব না। সীমান্তে আমাদের ব্যাপক শক্তি আছে।" Tourism guides বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই ধরনের কার্যক্রম দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়াতে পারে এবং তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। সাবেক জাতিসংঘ কর্মকর্তা মোস্তাক আহমেদ বলেন, "দুই পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে এটি সুরাহা করা উচিত।" সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং আন্তর্জাতিক চুক্তির শর্তাবলী মেনে চলতে উভয় দেশেরই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন।



