ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
তবু ঝুলে থাকল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনাল
বিপিএলে কানাডিয়ান মডেল নিয়োগ দিল চট্টগ্রাম কিংস
মেলবোর্নে অনিশ্চিত ভারতের ‘ঘুম হারাম’ করা হেড
এনসিএল টি-টোয়েন্টির প্রথম চ্যাম্পিয়ন রংপুর
ভারতের ইশারায় চলে ক্রিকেট, আইসিসি শুধুই দর্শক
ভারতের ‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অধিনায়কের’ স্মরণীয় দিন
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরি করে ইতিহাসের পাতায় জ্যোতি
‘শীর্ষে যাওয়ার স্বপ্ন দেখি’
খেলোয়াড় থাকাকালেই কোচিং কোর্স করেছেন মোহাম্মদ আশরাফুল। খেলা শেষে কোচিং পেশায় যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা থেকেই লেভেল থ্রি কোচেস কোর্স করা তাঁর। শুরুটা একাডেমি থেকে হলেও এ বছর বিপিএলে রংপুর রাইডার্সের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। মিকি আর্থারের সঙ্গে গ্লোবাল টি২০তে চ্যাম্পিয়ন রংপুর রাইডার্সে কাজ করেছেন। কোচিং অভিজ্ঞতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে মোহাম্মদ আশরাফুলের গল্প শুনেছেন সেকান্দার আলী।
ইউ .এস. বাংলা: গ্লোবাল টি২০ টুর্নামেন্টে অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
আশরাফুল : সফরটা খুবই ভালো ছিল। প্রথম দুটি জেতা ম্যাচ হেরে যাওয়ায় হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম। কারণ আমরা দ্বিতীয় সেরা ছিলাম। গায়ানা দলটা খুব ভালো ছিল। আমাদের ভাগ্য সহায় হওয়ায় পরের তিনটি ম্যাচে টস জিতে সিদ্ধান্ত নিতে
পেরেছি। পাঁচটি ম্যাচেই বোলিং, ফিল্ডিং খুব ভালো হয়েছে। সৌম্য সরকার খুব ভালো ব্যাটিং করেছে। সাইফের ইনটেন্ট খুব ভালো ছিল। টেইলর তো খুবই ভালো ছিল। এই জার্নিটা আমার জন্য নতুন ছিল। সোহান, সাইফউদ্দিন ও সাইফ তরুণ খেলোয়াড়। সোহান আমার অধীনে খেলেছে প্রাইম ব্যাংকে। এদিক থেকে আমার জন্য কাজটা সহজ হয়েছে। মিকি আর্থার খুবই সহযোগিতা করেছেন। প্রধান কোচ হিসেবে সব কিছু পরিকল্পনা করতেন। তিনি চমৎকারভাবে আমাকে মূল্যায়ন করেছেন। অনেক সময় মূল্যায়ন কম করেন। কিন্তু মিকি তা করেননি। যেহেতু আমি জাতীয় দলে খেলেছি, অধিনায়ক ছিলাম, খেলা নিয়ে থাকি। ওকে সাপোর্ট দেওয়াতে সে খুশি। ও খুব উপভোগ করেছে। ইউ .এস. বাংলা : এক বছর আগেও
খেলোয়াড় ছিলেন। যাদের সঙ্গে খেলেছেন, তাদেরই কোচ হলেন। কোনো জড়তা ছিল? আশরাফুল : জড়তা হয়নি। কারণ, আমি যখন অধিনায়ক ছিলাম, তখন ট্রেনার থাকলেও ওয়ার্মআপ আমি করাতাম। ওই জিনিসগুলো আমাকে সাহায্য করেছে। এ ছাড়া যে খেলোয়াড় আছে, তারা সবাই তরুণ। ওই কারণে অত জড়তা ছিল না। তাদের সঙ্গে কাজ করা আমার জন্য কঠিন ছিল না। ইউ .এস. বাংলা : গ্লোবাল টি২০ টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়া বিপিএলে কতটা কাজে লাগবে? আশরাফুল : অবশ্যই কাজে দেবে। গ্লোবার টি২০ টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা আমাদের জন্য প্লাস পয়েন্ট মনে করি। গ্লোবাল টি২০তে আমাদের লোকাল ছয়জন খেলেছে। সৌম্য সরকার চমৎকার খেলেছে। সাইফের ব্যাটিং চমৎকার হয়েছে। শেখ মেহেদির বোলিং ভালো হয়েছে। সাইফউদ্দিন
এক ম্যাচ খেলে ভালো করেছে। কামরুল ইসলাম রাব্বি ভালো বোলিং করেছে। এরাই বিপিএলে খেলবে। প্রথম দুটি ম্যাচ হারার পর টানা জিতে চ্যাম্পিয়ন হলাম। এগুলো আমাদের সবাইকে আলাদা আত্মবিশ্বাস দেবে, যখন বিপিএল শুরু করব। ইউ .এস. বাংলা : দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ব্যাটিং লাইনআপ কেমন? আশরাফুল : আমাদের ওপেনিং স্লটে ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। টেলর আছে। অ্যালেক্স হেলস আসবে। আফগানিস্তানের আব্দুল আছে। সৌম্য সরকার খেলবে। বিপিএলে ওপেনিং এবং তিন নম্বরে ভালোই লড়াই হবে। এটা ইতিবাচক দিক। ইউ .এস. বাংলা : কোচিং নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী? আশরাফুল : আমি অনেক দূরে যেতে চাই। গত বছর বিপিএলে রংপুর রাইডার্সে আমার কাজ করার কথা ছিল। কিন্তু করা হয়নি। এ বছর সিইও
ইশতিয়াক ভাই আমাকে প্রস্তাব দিয়েছেন। আমার জন্য এটা ভালো হয়েছে। আমি ইতোমধ্যে গুলশান ইয়ুথ ও ধানমন্ডির একাডেমিতে কাজ করছি। কিন্তু বিপিএলের মতো দল বা ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে কাজ করলে আমার জন্য ভালো হবে। আস্তে আস্তে এক দিন শীর্ষে যাওয়ার স্বপ্ন দেখি। আপাতত এসব কাজ করে শিখতে চাই। ইউ .এস. বাংলা : বিসিবি থেকে প্রস্তাব পেলে কী করবেন? আশরাফুল : প্রস্তাব পেলে কাজ করার ইচ্ছা আছে। কারণ ক্রিকেট বোর্ডে কাজ করার সুযোগ বেশি। ইউ .এস. বাংলা : জাতীয় দল, বয়সভিত্তিক দলে দেশি কোচ আছে। আপনি তো ব্যাটিং মাস্টার। সুযোগ পেলে কি দেশের ব্যাটিং বিভাগকে উন্নত করতে পারবেন? আশরাফুল : চেষ্টা তো করব অবশ্যই। একটা কাজ
করলাম। মাশআল্লাহ সৌম্য সরকার ধারাবাহিকভাবে ভালো করেছে। সাইফকেও কিছু জিনিস দেখাতে পেরেছি। বিপিএলে লোকাল যারা আছে, তারা ভালো করলে এবং ফল পেলে কাজ করা সহজ হবে। আমি যেটা করছি, নিজেকে ছেলেদের মাঝে তুলে ধরেছি। কীভাবে খেলা শিখেছি। বড় হয়েছি সে অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। ভালো ভালো ইনিংসগুলো কীভাবে খেলেছি। খারাপ কেন খেলেছি। ওই ভাবেই কোচিং করানোর চেষ্টা করছি। আমার অভিজ্ঞতাগুলো একাডেমির ছেলেদের সামনে তুলে ধরি। কোন উইকেটে কীভাবে খেলতে হয়। পুরোনো বলে কিভাবে খেলতে হয়। সেগুলোকে সাপোর্ট করার চেষ্টা করি। ইউ .এস. বাংলা : জাতীয় দল বা আশপাশের কোনো ব্যাটার কি আপনার কাছে টিপস নিতে আসে? আশরাফুল : রংপুর রাইডার্সে যোগ দেওয়ার পর
কোচ হিসেবে আমার বড় পর্যায়ে আত্মপ্রকাশ। আফিফ হোসেনদের সঙ্গে আমি আমার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেছি। দেখা গেল আগে থেকে পজিশন নিয়ে খেলার চেষ্টা করছে। ওটাই আমি বলেছি– আগে না সরে বোলার জাম্প করার সময় পজিশন নিতে। আমিও সরে খেলেছি অনেক সময়। সেই ভুলগুলো যাতে ওরা না করে, সে চেষ্টা করছি। এই যে ছোটখাটো জিনিসগুলো ওরা শুনে সফল হতে দেখলে ভালো লাগে। ইউ .এস. বাংলা : বিসিবির নতুন ম্যানেজমেন্টের অধীনে কেমন চলছে দেশের ক্রিকেট? আশরাফুল : আমি তো কোনো পরিবর্তন দেখছি না। ইউ .এস. বাংলা : ঘরোয়া ক্রিকেটে উন্নতি করার উপায় কী? আশরাফুল : আমি মনে করি, ভালো মানের কোচ, ভিডিও অ্যানালিস্ট, ট্রেনার, ফিজিও থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যে সুযোগ-সুবিধা থাকে, সেগুলো প্রথম বিভাগে দেওয়া গেলে খেলা পরিবর্তন হতো। নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তো দেখেছেন, ওরা জাতীয় দলের সুযোগ-সুবিধা প্রথম শ্রেণির লিগে দেয়। আমাদের এখানে যেটা আকাশ-পাতাল। জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের জন্য সব সুবিধা থাকে। অন্য খেলোয়াড়দের জন্য কোনো সুবিধা নেই। ইউ .এস. বাংলা : গত এক যুগে দেখা গেছে, একটি দলকে শিরোপা জেতাতে সব কূটকৌশল ব্যবহার করা হতো। এই জিনিসগুলো দেশের ক্রিকেটের কতটা ক্ষতি করেছে? আশরাফুল : প্রচুর ক্ষতি করেছে। তবে আমার মনে হয় না, কোনো কিছু বদলাবে। এখনও সব আগের মতোই হচ্ছে। ১০-১১টি দলের একই মালিক।
পেরেছি। পাঁচটি ম্যাচেই বোলিং, ফিল্ডিং খুব ভালো হয়েছে। সৌম্য সরকার খুব ভালো ব্যাটিং করেছে। সাইফের ইনটেন্ট খুব ভালো ছিল। টেইলর তো খুবই ভালো ছিল। এই জার্নিটা আমার জন্য নতুন ছিল। সোহান, সাইফউদ্দিন ও সাইফ তরুণ খেলোয়াড়। সোহান আমার অধীনে খেলেছে প্রাইম ব্যাংকে। এদিক থেকে আমার জন্য কাজটা সহজ হয়েছে। মিকি আর্থার খুবই সহযোগিতা করেছেন। প্রধান কোচ হিসেবে সব কিছু পরিকল্পনা করতেন। তিনি চমৎকারভাবে আমাকে মূল্যায়ন করেছেন। অনেক সময় মূল্যায়ন কম করেন। কিন্তু মিকি তা করেননি। যেহেতু আমি জাতীয় দলে খেলেছি, অধিনায়ক ছিলাম, খেলা নিয়ে থাকি। ওকে সাপোর্ট দেওয়াতে সে খুশি। ও খুব উপভোগ করেছে। ইউ .এস. বাংলা : এক বছর আগেও
খেলোয়াড় ছিলেন। যাদের সঙ্গে খেলেছেন, তাদেরই কোচ হলেন। কোনো জড়তা ছিল? আশরাফুল : জড়তা হয়নি। কারণ, আমি যখন অধিনায়ক ছিলাম, তখন ট্রেনার থাকলেও ওয়ার্মআপ আমি করাতাম। ওই জিনিসগুলো আমাকে সাহায্য করেছে। এ ছাড়া যে খেলোয়াড় আছে, তারা সবাই তরুণ। ওই কারণে অত জড়তা ছিল না। তাদের সঙ্গে কাজ করা আমার জন্য কঠিন ছিল না। ইউ .এস. বাংলা : গ্লোবাল টি২০ টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়া বিপিএলে কতটা কাজে লাগবে? আশরাফুল : অবশ্যই কাজে দেবে। গ্লোবার টি২০ টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা আমাদের জন্য প্লাস পয়েন্ট মনে করি। গ্লোবাল টি২০তে আমাদের লোকাল ছয়জন খেলেছে। সৌম্য সরকার চমৎকার খেলেছে। সাইফের ব্যাটিং চমৎকার হয়েছে। শেখ মেহেদির বোলিং ভালো হয়েছে। সাইফউদ্দিন
এক ম্যাচ খেলে ভালো করেছে। কামরুল ইসলাম রাব্বি ভালো বোলিং করেছে। এরাই বিপিএলে খেলবে। প্রথম দুটি ম্যাচ হারার পর টানা জিতে চ্যাম্পিয়ন হলাম। এগুলো আমাদের সবাইকে আলাদা আত্মবিশ্বাস দেবে, যখন বিপিএল শুরু করব। ইউ .এস. বাংলা : দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ব্যাটিং লাইনআপ কেমন? আশরাফুল : আমাদের ওপেনিং স্লটে ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। টেলর আছে। অ্যালেক্স হেলস আসবে। আফগানিস্তানের আব্দুল আছে। সৌম্য সরকার খেলবে। বিপিএলে ওপেনিং এবং তিন নম্বরে ভালোই লড়াই হবে। এটা ইতিবাচক দিক। ইউ .এস. বাংলা : কোচিং নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী? আশরাফুল : আমি অনেক দূরে যেতে চাই। গত বছর বিপিএলে রংপুর রাইডার্সে আমার কাজ করার কথা ছিল। কিন্তু করা হয়নি। এ বছর সিইও
ইশতিয়াক ভাই আমাকে প্রস্তাব দিয়েছেন। আমার জন্য এটা ভালো হয়েছে। আমি ইতোমধ্যে গুলশান ইয়ুথ ও ধানমন্ডির একাডেমিতে কাজ করছি। কিন্তু বিপিএলের মতো দল বা ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে কাজ করলে আমার জন্য ভালো হবে। আস্তে আস্তে এক দিন শীর্ষে যাওয়ার স্বপ্ন দেখি। আপাতত এসব কাজ করে শিখতে চাই। ইউ .এস. বাংলা : বিসিবি থেকে প্রস্তাব পেলে কী করবেন? আশরাফুল : প্রস্তাব পেলে কাজ করার ইচ্ছা আছে। কারণ ক্রিকেট বোর্ডে কাজ করার সুযোগ বেশি। ইউ .এস. বাংলা : জাতীয় দল, বয়সভিত্তিক দলে দেশি কোচ আছে। আপনি তো ব্যাটিং মাস্টার। সুযোগ পেলে কি দেশের ব্যাটিং বিভাগকে উন্নত করতে পারবেন? আশরাফুল : চেষ্টা তো করব অবশ্যই। একটা কাজ
করলাম। মাশআল্লাহ সৌম্য সরকার ধারাবাহিকভাবে ভালো করেছে। সাইফকেও কিছু জিনিস দেখাতে পেরেছি। বিপিএলে লোকাল যারা আছে, তারা ভালো করলে এবং ফল পেলে কাজ করা সহজ হবে। আমি যেটা করছি, নিজেকে ছেলেদের মাঝে তুলে ধরেছি। কীভাবে খেলা শিখেছি। বড় হয়েছি সে অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। ভালো ভালো ইনিংসগুলো কীভাবে খেলেছি। খারাপ কেন খেলেছি। ওই ভাবেই কোচিং করানোর চেষ্টা করছি। আমার অভিজ্ঞতাগুলো একাডেমির ছেলেদের সামনে তুলে ধরি। কোন উইকেটে কীভাবে খেলতে হয়। পুরোনো বলে কিভাবে খেলতে হয়। সেগুলোকে সাপোর্ট করার চেষ্টা করি। ইউ .এস. বাংলা : জাতীয় দল বা আশপাশের কোনো ব্যাটার কি আপনার কাছে টিপস নিতে আসে? আশরাফুল : রংপুর রাইডার্সে যোগ দেওয়ার পর
কোচ হিসেবে আমার বড় পর্যায়ে আত্মপ্রকাশ। আফিফ হোসেনদের সঙ্গে আমি আমার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেছি। দেখা গেল আগে থেকে পজিশন নিয়ে খেলার চেষ্টা করছে। ওটাই আমি বলেছি– আগে না সরে বোলার জাম্প করার সময় পজিশন নিতে। আমিও সরে খেলেছি অনেক সময়। সেই ভুলগুলো যাতে ওরা না করে, সে চেষ্টা করছি। এই যে ছোটখাটো জিনিসগুলো ওরা শুনে সফল হতে দেখলে ভালো লাগে। ইউ .এস. বাংলা : বিসিবির নতুন ম্যানেজমেন্টের অধীনে কেমন চলছে দেশের ক্রিকেট? আশরাফুল : আমি তো কোনো পরিবর্তন দেখছি না। ইউ .এস. বাংলা : ঘরোয়া ক্রিকেটে উন্নতি করার উপায় কী? আশরাফুল : আমি মনে করি, ভালো মানের কোচ, ভিডিও অ্যানালিস্ট, ট্রেনার, ফিজিও থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যে সুযোগ-সুবিধা থাকে, সেগুলো প্রথম বিভাগে দেওয়া গেলে খেলা পরিবর্তন হতো। নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তো দেখেছেন, ওরা জাতীয় দলের সুযোগ-সুবিধা প্রথম শ্রেণির লিগে দেয়। আমাদের এখানে যেটা আকাশ-পাতাল। জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের জন্য সব সুবিধা থাকে। অন্য খেলোয়াড়দের জন্য কোনো সুবিধা নেই। ইউ .এস. বাংলা : গত এক যুগে দেখা গেছে, একটি দলকে শিরোপা জেতাতে সব কূটকৌশল ব্যবহার করা হতো। এই জিনিসগুলো দেশের ক্রিকেটের কতটা ক্ষতি করেছে? আশরাফুল : প্রচুর ক্ষতি করেছে। তবে আমার মনে হয় না, কোনো কিছু বদলাবে। এখনও সব আগের মতোই হচ্ছে। ১০-১১টি দলের একই মালিক।