 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                কারখানা বন্ধ হওয়া দেশের জন্য খারাপ কিছু নয়: প্রেসসচিব শফিকুল আলম
 
                                আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’; বাতিলের দাবিতে রাজধানীতে ৩২ স্থানে আওয়ামী লীগের তীব্র বিক্ষোভ
 
                                গণভোট নিয়ে হ্যাঁ-না পোস্টের প্রতিযোগিতা ফেসবুক-ইনস্টায়
 
                                আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনা: তিনিই জাতির কাণ্ডারি
 
                                জেএমবিএফ-এর প্রতিবেদন: অন্তবর্তী সরকারের অধীনে বাংলাদেশে আইনজীবীদের ওপর দমন-পীড়নের চিত্র
 
                                জামায়াত কি আদৌ মওদুদীর ‘বিকৃত আকিদা’ ঝেড়ে ফেলতে পেরেছে? নাকি আগের পথেই আছে?
 
                                শেখ হাসিনা: যারা আগুন দিয়েছে, লুটপাট করেছে, তাদের চিহ্নিত করে রাখুন, পাই পাই হিসাব নেওয়া হবে
লুণ্ঠিত অস্ত্রের কতগুলো উদ্ধার হয়েছে, জানাল পুলিশ
 
                             
                                               
                    
                         পুলিশ সদর দফতর জানিয়েছে, বাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্রের মধ্যে ২ হাজার ৬৬টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৩ লাখ ২০ হাজার ৬৬০টি গুলি এখনো উদ্ধার হয়নি।
এর মধ্যে আছে— চায়না রাইফেল, রাইফেল, এসএমজি, এলএমজি, পিস্তল, শটগান, টিয়ারগ্যাস লঞ্চারসহ নানা ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র।
এছাড়া গোলাবারুদের মধ্যে সাউন্ড গ্রেনেড, স্টান গ্রেনেড, টিয়ারগ্যাস সেল ও টিয়ারগ্যাস স্প্রে, কালার স্মোক গ্রেনেড।
পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন থানা, ফাঁড়ি ও স্থাপনায় হামলা চালায় বিক্ষুব্ধরা। এ সময় পুলিশের ৫ হাজার ৮২৯টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৬ লাখ ৬ হাজার ৭৪২টি গুলি লুট হয়ে যায়।
পরে ৩ হাজার ৭৬৩টি আগ্নেয়াস্ত্র এবং ২ লাখ ৮৬ হাজার ৮২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার হয়েছে।
খোয়া যাওয়া বাকি 
অস্ত্র-গুলি, লাইসেন্স স্থগিত করার পরও যারা অস্ত্র জমা দেয়নি তাদের আগ্নেয়াস্ত্র এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে বুধবার মধ্যরাত থেকে যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরু হয়েছে। তথ্যসূত্র: বিবিসি
                    
                                                          
                    
                    
                                    অস্ত্র-গুলি, লাইসেন্স স্থগিত করার পরও যারা অস্ত্র জমা দেয়নি তাদের আগ্নেয়াস্ত্র এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে বুধবার মধ্যরাত থেকে যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরু হয়েছে। তথ্যসূত্র: বিবিসি



