ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
১৯৭১, নীলফামারীর গোলাহাট গণহত্যা
PBI Findings: 56% of July–August 2024 Cases Were “False & Baseless”
‘৭১ এর রণাঙ্গনের ৩ জন বীর নারী মুক্তিযোদ্ধা।
জনগণের ঘাড়ে নতুন করে চাপছে অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তৃত্ববাদী খড়্গ
মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করতে এসে প্রাণ হারায় দেড় হাজার ভারতীয় সেনা
সাঈদীকে ‘জিন্দা কাফের’ ও ‘বিশ্ব টাউট’ আখ্যা দিলেন বনি আমিন: ওয়াজে ভুয়া ধর্মান্তরের নাটক সাজানোর অভিযোগ
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে আদালতে তোলা হচ্ছে
রাজনৈতিক অস্থিরতায় ২০ ভাগ অর্ডার বাতিল, বন্ধের ঝুঁকিতে শতাধিক কারখানা
গত কয়েক মাসের রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব দেশের তৈরি পোশাক খাতের ওপর গভীরভাবে পড়েছে। বিদেশি ক্রেতারা অন্তত ২০ শতাংশ অর্ডার বাতিল করেছেন, যার প্রধান কারণ শ্রমিক অসন্তোষ এবং উদ্যোক্তাদের প্রতি আস্থার সংকট। বিশেষ করে আশুলিয়ার কারখানাগুলোর বিষয়ে ক্রেতাদের উদ্বেগ বেশি।
বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যদি পরিস্থিতির উন্নতি না হয়, তাহলে আগামী ৬ মাসে দেশের আরও ১০০টির মতো কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। পরিস্থিতি এক বছরেও স্বাভাবিক না হলে বন্ধ হয়ে যাবে কয়েকশ কারখানা।
জানা গেছে, সাভার ও আশুলিয়ায় থাকা ৪৫০টি কারখানার মধ্যে অনেকগুলোই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গত জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক সহিংসতার ফলে। সরকারবিরোধী আন্দোলনের জেরে বেশ কিছু কারখানা ধ্বংস হয়ে যায় এবং আওয়ামীপন্থী মালিকদের
গ্রেপ্তারের কারণে কিছু কারখানা কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। বর্তমানে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ-এর তালিকাভুক্ত প্রায় ২০০ কারখানা বন্ধ রয়েছে। বিদেশি ক্রেতারা এই অঞ্চলগুলোর শ্রমিক অসন্তোষ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং এখানকার কারখানাগুলোতে কাজ দিতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছেন। বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম জানান, ব্র্যান্ড ও বায়াররা এখন আশুলিয়া অঞ্চলের কারখানাগুলোতে কাজ দেওয়ার বিষয়ে দ্বিধাগ্রস্ত। তারা খুব সতর্ক হয়ে গেছে এবং তাদের আস্থা তলানিতে। আমাদের অর্ডার অন্য জায়গায় সরে যাওয়ার স্পষ্ট প্রমাণ সামনে আসবে। ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, গত পাঁচ মাসের অস্থিরতার প্রভাব অন্তত আগামী বছরের জুন পর্যন্ত চলবে। পরিস্থিতি সামাল না দিলে আরও ১০০ কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। শাশা ডেনিমসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামস মাহমুদ বলেন, শতভাগ
কারখানা সচল রাখতে পারলেই আমরা ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ বা কর্মীদের বেতন নিশ্চিত করতে পারব। কিন্তু যদি মাত্র ২০ শতাংশ সক্ষমতায় কাজ চালাতে হয়, তাহলে আর্থিক সংকট আরও বাড়বে। অন্যদিকে, কিছু অর্থনীতিবিদ আশার আলো দেখাচ্ছেন। তারা বলছেন, বহুজাতিক কোম্পানিগুলো এখনও বাংলাদেশের ওপর নির্ভরশীল কারণ সস্তা পোশাকের বড় জোগান এখান থেকেই আসে। সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেমের দাবি, ভিয়েতনাম বা কম্বোডিয়ার মতো কোনো দেশের এত বড় সাপ্লাই চেইন নেই। তাই বড় আকারে মার্কেট হারানোর আশঙ্কা নেই। তবে সাময়িক কিছু ক্ষতি হতেই পারে। তবু ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে এবং শীত মৌসুমের জন্য অর্ডার নিশ্চিত করতে ব্যবসায়ীদের এখনই তৎপর হতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
গ্রেপ্তারের কারণে কিছু কারখানা কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। বর্তমানে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ-এর তালিকাভুক্ত প্রায় ২০০ কারখানা বন্ধ রয়েছে। বিদেশি ক্রেতারা এই অঞ্চলগুলোর শ্রমিক অসন্তোষ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং এখানকার কারখানাগুলোতে কাজ দিতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছেন। বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম জানান, ব্র্যান্ড ও বায়াররা এখন আশুলিয়া অঞ্চলের কারখানাগুলোতে কাজ দেওয়ার বিষয়ে দ্বিধাগ্রস্ত। তারা খুব সতর্ক হয়ে গেছে এবং তাদের আস্থা তলানিতে। আমাদের অর্ডার অন্য জায়গায় সরে যাওয়ার স্পষ্ট প্রমাণ সামনে আসবে। ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, গত পাঁচ মাসের অস্থিরতার প্রভাব অন্তত আগামী বছরের জুন পর্যন্ত চলবে। পরিস্থিতি সামাল না দিলে আরও ১০০ কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। শাশা ডেনিমসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামস মাহমুদ বলেন, শতভাগ
কারখানা সচল রাখতে পারলেই আমরা ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ বা কর্মীদের বেতন নিশ্চিত করতে পারব। কিন্তু যদি মাত্র ২০ শতাংশ সক্ষমতায় কাজ চালাতে হয়, তাহলে আর্থিক সংকট আরও বাড়বে। অন্যদিকে, কিছু অর্থনীতিবিদ আশার আলো দেখাচ্ছেন। তারা বলছেন, বহুজাতিক কোম্পানিগুলো এখনও বাংলাদেশের ওপর নির্ভরশীল কারণ সস্তা পোশাকের বড় জোগান এখান থেকেই আসে। সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেমের দাবি, ভিয়েতনাম বা কম্বোডিয়ার মতো কোনো দেশের এত বড় সাপ্লাই চেইন নেই। তাই বড় আকারে মার্কেট হারানোর আশঙ্কা নেই। তবে সাময়িক কিছু ক্ষতি হতেই পারে। তবু ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে এবং শীত মৌসুমের জন্য অর্ডার নিশ্চিত করতে ব্যবসায়ীদের এখনই তৎপর হতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।



