ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
খালেদা জিয়াকে নিয়ে উড়ার অপেক্ষায় বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
খালেদা জিয়া আজ লন্ডন যাচ্ছেন
বিএনপিকে জালিম বলেননি জামায়াতের আমির: শফিকুল ইসলাম মাসুদ
ছাত্রলীগের একটি বড় অংশ এক একটি সংগঠনের নেতৃত্ব গ্রহণ করছে!
দেশের ইতিহাসে সেরা ৫ সেনাপ্রধানের নাম এলে উনার নাম থাকবে: পার্থ
রাজনীতিবিদরা কেন মাস্তান পোষেন জানালেন জামায়াত নেতা
ফজলে নূর তাপস ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রাজনীতি করতেন না তবুও ছাত্রদলের শহিদের তালিকায় জবির সাজিদ!
জুলাই অভ্যুত্থানে শহিদ শিক্ষার্থীদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে জাতীয়তাবাদী কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। সেই তালিকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী ইকরামুল হক সাজিদের পরিবার বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত উল্লেখ করে নাম প্রকাশ করা হয়। তবে সাজিদের পরিবার রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত নন বলে তার পরিবার থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
সোমবার সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ১৪২ জনের ছবিসহ এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। ওই তালিকার ১২৯ নম্বরে সাজিদের নাম ও শহিদ হওয়ার বিবরণ লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু ১৩০ নম্বরে মোক্তাদির রহমান নামে এক শহিদের নামের সঙ্গে সাজিদের ছবি ব্যবহার করা হয়। এই তালিকাটি প্রকাশ হওয়ার পরই তীব্র ক্ষোভ ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়
ক্যম্পাস জুড়ে। সাজিদের পরিবার ও সহপাঠীদের দাবি, সাজিদ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। এমনকি সাজিদের পরিবারও কোনো রাজনৈতিক দলে যুক্ত নয়। এমনকি শহিদের তালিকা প্রস্তুতের আগে সাজিদের পরিবারের কারও সঙ্গে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়নি বলে জানান সাজিদের বড় বোন মোসা. ফারজানা। সাজিদের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ততা না থাকার কথা জানিয়ে তার সহপাঠী মাহমুদুল হাসান ইমন বলেন, গতকাল (সোমবার) বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে জুলাই আন্দোলনে বিএনপি দলীয় শহিদদের তালিকা প্রকাশ করেছেন। সেখানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইকরামুল হক সাজিদের নামের পাশে ট্যাগ দেওয়া হয়েছে ‘ছাত্র-পারিবারিকভাবে বিএনপির সাথে সম্পৃক্ত’। বিএনপি মহাসচিবের পোস্টের সঙ্গে সঙ্গে সাজিদের পরিবারের সঙ্গে
আমার কথা হয়েছে। সাজিদের সঙ্গে আমার সাত বছরের বন্ধুত্ব। সাজিদের পরিবার বলেন আর সাজিদ বলেন, কোনো ধরনের রাজনীতির আশপাশে ছেলেটা বা তার পরিবার ছিল না। এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শামসুন নাহার বলেন, আমাদের কাছে সাজিদের সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো একজন শিক্ষার্থী হিসেবে। তাছাড়া সাজিদ ‘শহীদ’ হয়েছে। ‘শহীদ’ এর চেয়ে আর কোনো বড় পরিচয় হতে পারে না। যেকোনো তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে পরিবারের সঙ্গে কথা বলা দরকার ছিল। এ বিষয়ে সাজিদের বাবা জিয়াউল হক বলেন, সাজিদ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। আমাদের পরিবারের কেউ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত না। আমরা
দিন আনি দিন খাই। আমাদের সঙ্গে তালিকা তৈরির বিষয়েও কেউ যোগাযোগ করেনি। এ বিষয়ে জানতে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল হাসান রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। শহিদ ইকরামুল হক সাজিদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা চলাকালে ৪ আগস্ট মিরপুর এলাকায় গুলিবদ্ধি হন ইকরামুল হক সাজিদ। তার মাথার পেছন থেকে বুলেটটি চোখের পেছনে এসে আটকে যায়। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাকে সিএমএইচ (সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৪ আগস্ট সাজিদ মারা যান।
ক্যম্পাস জুড়ে। সাজিদের পরিবার ও সহপাঠীদের দাবি, সাজিদ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। এমনকি সাজিদের পরিবারও কোনো রাজনৈতিক দলে যুক্ত নয়। এমনকি শহিদের তালিকা প্রস্তুতের আগে সাজিদের পরিবারের কারও সঙ্গে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়নি বলে জানান সাজিদের বড় বোন মোসা. ফারজানা। সাজিদের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ততা না থাকার কথা জানিয়ে তার সহপাঠী মাহমুদুল হাসান ইমন বলেন, গতকাল (সোমবার) বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে জুলাই আন্দোলনে বিএনপি দলীয় শহিদদের তালিকা প্রকাশ করেছেন। সেখানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইকরামুল হক সাজিদের নামের পাশে ট্যাগ দেওয়া হয়েছে ‘ছাত্র-পারিবারিকভাবে বিএনপির সাথে সম্পৃক্ত’। বিএনপি মহাসচিবের পোস্টের সঙ্গে সঙ্গে সাজিদের পরিবারের সঙ্গে
আমার কথা হয়েছে। সাজিদের সঙ্গে আমার সাত বছরের বন্ধুত্ব। সাজিদের পরিবার বলেন আর সাজিদ বলেন, কোনো ধরনের রাজনীতির আশপাশে ছেলেটা বা তার পরিবার ছিল না। এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শামসুন নাহার বলেন, আমাদের কাছে সাজিদের সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো একজন শিক্ষার্থী হিসেবে। তাছাড়া সাজিদ ‘শহীদ’ হয়েছে। ‘শহীদ’ এর চেয়ে আর কোনো বড় পরিচয় হতে পারে না। যেকোনো তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে পরিবারের সঙ্গে কথা বলা দরকার ছিল। এ বিষয়ে সাজিদের বাবা জিয়াউল হক বলেন, সাজিদ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। আমাদের পরিবারের কেউ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত না। আমরা
দিন আনি দিন খাই। আমাদের সঙ্গে তালিকা তৈরির বিষয়েও কেউ যোগাযোগ করেনি। এ বিষয়ে জানতে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল হাসান রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। শহিদ ইকরামুল হক সাজিদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা চলাকালে ৪ আগস্ট মিরপুর এলাকায় গুলিবদ্ধি হন ইকরামুল হক সাজিদ। তার মাথার পেছন থেকে বুলেটটি চোখের পেছনে এসে আটকে যায়। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাকে সিএমএইচ (সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৪ আগস্ট সাজিদ মারা যান।